নাস্তিক নামধারী ইসলাম ধর্ম বিদ্বেষীদের মা বোন মেয়েদের চরিত্র নিয়ে মানুষ যদি কুূৎসিত কধাবার্তা বলে ক্ষতি কি? হতে পারে সেই সব মা বোন বা মেয়েরা ইসলাম ধর্ম বিদ্বেষীদের কাছে সম্মানের পাত্র। Who cares?
ইহকাল+ইনফিনিটি (পরকাল)=ইনফিনিটি। তো এই হলো ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসীর জীবন আর,
ইহকাল+O=O তো এই হল নাস্তিক/নিধার্মিক/ধর্মহীন নামধারীর জীবন। শুন্য একটা জীবন। যদি এটাকে তারা রসগোল্লা মনে করতে চায়, করুক। তাও মোটে একটা রসগোল্লা।
যেকোন সম্পর্কে পারস্পরিক সম্মান খুব গুরুত্বপূর্ন। মানুষ ঐ সম্মানের জায়গা থেকে যখন সরে আসে তখন ঐ সম্পর্কও টেকে না। আল্লাহ্ ও নবী রাসুল ইসলাম বিশ্বাসীদের জন্য সম্মানের উপাদান। তাই নাস্তিক নামধারী ইসলাম ধর্ম বিদ্বেষীরা যখন আল্লাহ্ নামক অদৃশ্য উপাদানকে অসম্মান ও তার নবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) কে অসম্মান করে তখন সে তার আসে পাশের মানুষদের (যারা ইসলাম ধর্ম বিশ্বাসী) সাথে বিরাজমান দৃশ্যমান সম্পর্কও নষ্ট করে বসে।
একে তো তাদের রসগোল্লার মত শুন্য ও সীমাবদ্ধ একটা জীবন। তার উপর সমাজে প্রতিদিন যে সব মানুষের সাথে চলাফেরা, ওঠাবসা বা নিভর্রশীলতা, তাদের সাথে এভাবে সম্পর্ক নষ্ট করে তারা তাদের জীবন আরো সীমাবদ্ধ করে ফেলে।
নাস্তিক নামধারী ইসলাম বিদ্বেষী=সমাজের সাম্প্রদায়িক উপাদান/উপদ্রব। এরা সমাজে সাম্প্রদায়িক স্থিতিশীলতা/শান্তিপূর্ন সহঅবস্থান নষ্টকারী অপশক্তি। শুধু তাই নয়, এরা একনিষ্টভাবে হিপোক্র্যাট/ডাবল স্ট্যান্ডার্ডের চর্চাকারী। ইহুদি হিন্দু খ্রীষ্টান বৌদ্ধ এদের ধর্মের নামে ঘূর্নাক্ষরেও কটুক্তি করে না (আরে করলে যে বিদেশেই যেতে পারবে না)। কি লাভ ওপার সীমান্তের দাদু, সাত সমুদ্দুর তের নদী পেরোনো মার্কিন মুলুকের স্যাম চাচাকে ক্ষেপিয়ে? সুতরাং ইসলামের পেছনে ফি বছর লেগে থাকলে হালুয়া রুটির ভাগ পেলে পেতেও তো পারে। তাই না?
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫১