somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মিডিয়া ঈশ্বর: 'There is no heaven; it's a fairy story'

২৪ শে মে, ২০১১ বিকাল ৫:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

Stephen Hawking: 'There is no heaven; it's a fairy story'

এইটা ছিলো গল্পের মাথা। সংক্ষিপ্ত ইন্টারিভউ। চলুন দেখে নিই কি বলেছন উনশত্তর বছর বয়স্ক এই মহান পদার্থবিদ:
Science, truth and beauty: Hawking's answers
What is the value in knowing "Why are we here?"
The universe is governed by science. But science tells us that we can't solve the equations, directly in the abstract. We need to use the effective theory of Darwinian natural selection of those societies most likely to survive. We assign them higher value.
You've said there is no reason to invoke God to light the blue touchpaper. Is our existence all down to luck?
Science predicts that many different kinds of universe will be spontaneously created out of nothing. It is a matter of chance which we are in.
So here we are. What should we do?
We should seek the greatest value of our action.
You had a health scare and spent time in hospital in 2009. What, if anything, do you fear about death?
I have lived with the prospect of an early death for the last 49 years. I'm not afraid of death, but I'm in no hurry to die. I have so much I want to do first. I regard the brain as a computer which will stop working when its components fail. There is no heaven or afterlife for broken down computers; that is a fairy story for people afraid of the dark.
What are the things you find most beautiful in science?
Science is beautiful when it makes simple explanations of phenomena or connections between different observations. Examples include the double helix in biology, and the fundamental equations of physics."
সূত্র: Click This Link
গ্যালিলিওর মৃত্যুর ৩০০ বছর পর ১৯৪২ সালের জানুয়ারি মাসের ৮ তারিখ ইংল্যান্ডের অক্সেফোর্ড নগরিতে তিনি প্রথম নিশ্বাস ত্যাগ করেন। বার ছিলো বৃহস্পতি। বাতাসের আদ্রতা, তাপমাত্র বা গ্রহ নক্ষত্রের অবস্থান জানানো পরিশ্রম সাধ্য হবে। ধরা যায় ৪ মার্চ ১৯৪১ সালের মঙ্গলবার ড. ফ্রাংক হকিং এবং ইসবেল হকিঙের মিলন হয়। আমরা ধরে নিতে পারি রাত্রি ১০ বা ১১ টায় এই মহামিলন ঘটে। ড. ফ্রাংক প্রতি ঘন্টায় ১০০০ স্পর্ম তৈরি করেছেন, এবং ৫ মিলিয়ন স্পার্মের একটি থেকে যে শিশুর জন্ম হবে তার নাম রাখা হয়েছিলো স্টিফেন হকিং। এখানে আমাদের মনে রাখতে হবে এই মঙ্গলবার সকালে জনাব ফ্রাংক যদি এক কাপ কফি পান করতেন বা আঙুর বা যবের সুরা পান করতেন তবে এই মহাসন্ধিক্ষেণর ফলাফল ভিন্নতর হতে পারতো। মানে আমরা হয়তো স্টিফেন উইলিয়াম হকিঙের দেখা পেতাম না। অখ্যাত আমজনতার সংখ্যা বাড়তেও পারাতো। সেচতন পাঠক বা পাঠিকা এই পানাহারের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলবেন না। তারা বরং উভয় সম্ভাবনার দোলনায় দোলায়িত হবেন। আমারও সেই মত। অর্ধমাস পর ১৯ তারিখ বুধবার এই দম্পতি হয়তো জানাতে পারেন এই নয়া শিশুর কথা। ৪ এপ্রিল শুক্রবার ১৯৪১ খু্বই তাতপর্যপূর্ণ, কেননা, এটাই এই মহামানবের জীবনের প্রখম দিন হিসাবে ধরা যায়। এই দিন যে মানব কোষ তৈরি হলো, যে ডিএনএর আবির্ভাব হলো তাই এই মানবের সমস্ত জীবনের জ্ঞান বুদ্ধি আর চরিত্রের সঞ্চয়। পরবর্তী শুক্রবার ২৫ তারিখ তার হৃদয় জাগ্রহ হলো। এই সবে মিথ্যা বা কল্পনা বা সত্যের সম্ভাব্যতা থাকতে পারে, নাও পারে; তবে ৮ জানুয়ারি ১৯৪২ এ মহাত্ন ধরাধামে পদার্পন করলেন। প্রথম নিশ্বাস ত্যাগ।

বহু সম্ভাব্যতা নিয়ে যে মানব শরীরের আর্বিভাব হলো এবং তা অন্যান্য সব সম্ভাব্যতাকে নাকচ করে যা হলেন তা জনাব স্টিফেন হকিং। মানে দাঁড়ায় জীবন একমুখী হে! তোমার যা হবার তুমি তাই হবে। জীবন ঘিরে আমরা যত যত সম্ভাবনাই দেখি না কেন, সময় আমাদের সেই আয়নার সামনে এনেই দাঁড় করায় যেখানে আমার মুখ, চেতনা, জ্ঞান, প্রবৃদ্ধি একই রকম যেমনটা আমরা হয়ে উঠি বা যেমনটা আমরা হয়ে উঠিনি। আয়নার কারিগর এই মুখকে পরিবর্তন করতে পারে না, বহ্য আর অন্তর সর্বসম্পর্কহীন, একরোখা। তাই আয়না আর্শি মিরর এতো রহস্যময়, জাদুকরী, কাব্যময়, সঙ্গীতময়। ‘ব্যক্তি’র হয়ে ওঠা আদি-পৃখিবীর জন্মের মতই অজানা। এই অজানার শোভাযাত্রায় দেহ-মনোবিজ্ঞানের অনুনন্ধান আশা জাগানিয়া। একদিন সেই আদি-বিন্দুর সিন্ধুর তীরে আমাদের দাঁড় করিয়ে দিবে। আয়না না হয় সেদিন ভেঙে ফেলা যাবে। বাঁশি তুমি ভেঙে ফেল, সে আমাকে বলে না কিছুই।

মহামতি হকিং হুইলচেয়ারে ভর দিয়ে আমাদের পদার্থবিজ্ঞানের ক্ষুদ্র রাজ্যের পরিধি বাড়িয়েছেন। ব্লাক হোল, থিওরিটিক্যাল কসমোলজি, কোয়ান্টাম গ্যাভিটি, হকিং রেডিয়েশন এই সমস্ত উচ্চতর পদার্থবিদ্যায় আর অবদান অত্যাশ্চর্যক। তিনি শুধু পদার্থবিদই নয়, কর্ম দ্বারা তিনি জনপ্রিয়তার শীর্ষে আরোহিত। তবে নোবেল এখনো পান নাই।

তার অ ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইমস পুস্তকের বিক্রি নয় মিলিয়ন। অনুমতিহীন প্রিন্ট আর অনুবাদের কথা বাদ দিলাম। জটিল একখানা বিজ্ঞানের বইয়ের বিক্রি এতো তা কল্পনা করা আমার জন্য কষ্টসাধ্য। তবে বোঝা যায় জগতে আমার মত নাদানের সংখ্যা হাতে গোনা। এই পুস্তক পাঠ করতে যেয়ে আমার অভিজ্ঞতা হলো স্বচ্ছ পদার্থজ্ঞান ছাড়া এর মর্ম উদ্ধার এবং উপলব্ধি দুস্তর পরাবার হে! তারপরো এই বহি ইংরেজি জানা নাজানা অগনন পাঠক পাঠ করেছেন। কিবা কারণ? আমারতো মনে হয় পাঠক যত না কালো গহ্বর জানতে চায়, যত না সময় কাল আর স্থানের ডিমেনশন বুঝতে চায় তার থেকে বেশি জানাতে হায় ঈশ্বরের মন মানসিকতা। তেমনই গুঢ় কথার ইঙ্গিত আছিলো সফল ফ্ল্যাপে। তিনি বলেছন, "If we discover a complete theory, it would be the ultimate triumph of human reason — for then we should know the mind of God." সাথে সাথে এও বলছেন যে জগত ব্যাখ্যায় ঈশ্বরের দরকার নাই। তিনি যে ঈশ্বরের সাথে নাই তা তিনি বিভিন্ন পত্রপত্রিকা আর টিভি চ্যানেলে বলেছেন। কারন হয়তো এত কঠিন নিত্যতার সূত্র মেনে ঈশ্বর এই ভূগোল, জল, স্থল, অর্ন্তরীক্ষ্য বানান নাই। এতো ভেবে সৃষ্টি হয় না। আবিস্কার হয়। ঈশ্বরতো আর জগৎ আবিস্কার করেন নাই। মুখের কথায় যিনি জগত গঠলেন, এত গভীর গবেষণার দরকার হয় নাই। তবে আজ পর্যন্ত ধর্ম অধর্ম উভয়ের যে সারমর্ম, তা হলো শূণ্যই এই মহাপৃথীবির মূল ভিত্তি। শূণ্যও কি ছিলো? এই মহাশূণ্যতার মাঝে ঈশ্বরের মন মানসিকতা বোঝা দায়, বোঝা দায় ‘The question is: is the way the universe began chosen by God for reasons we can't understand, or was it determined by a law of science? I believe the second. Because there is a law such as gravity, the Universe can and will create itself from nothing." এই জটিলতাই এই্ বইয়ের প্রান, এটা ভেবেই পাঠক বইটি হাতে তুলেছ।
শেষ পর্যন্ত আমার বিশ্বাস পৃখিবীর বিক্রিত বইয়ের মধ্যে এটা সর্বাধিক অপঠিত। কেননা হকিং সাহেবের এই সমস্ত উত্তরের ভিতর-বাটিতে পেীঁছানের মত মগজের পেশির জোর কত সংখ্যক পাঠকের সে প্রশ্ন বরং খোদাকে করা যাক। তবে এটা বলা যায় যে ঈশ্বর জগত সৃজন করেছেন, আর আমরা আদাম সন্তান জগত আবিস্কার করছি। সমস্তই এই মানব বালক বালিকার আবিস্কার। ফলে আমাদের ইন্টেলেকচুয়ালিটি পদার্থবিদরে ছাড় দেয় না। উত্তর কি দক্ষিণ পূর্ব কি পশ্চিম সব মিডিয়ার এক হুক্কা, গলার স্বর এক। জগতে আবিস্কৃত প্রচলিত মিডিয়ার কেন যে কোন ভেরিয়েশন নাই, এই সব মিডিয়ার ইন্টেলেকচুয়ালিটির নিম্নতা কেন যে এক তা ভাবার বিষয়। ঈশ্বরের খোঁজ খাবার ( খবর নয় ) নিতে এরা এতাই উতলা যে মন বলে ভূবন মানব শূণ্য। ভূবন সৃজনকালে যে নিরবতা ছিলো ঈশ্বরের সাথে সেই নিরবতায় মিডিয়া নামক তথ্য উৎপাদক পৌঁছে গেছে। ঘাসের শরীরে যে রক্ত-শিশির বিশ্ব জুড়ে তার খবর আসে তথ্য আকারে। এই তথ্য দিয়ে আমাদের কি হয়? তাতে তাত্ত্বিক নামক তথ্য ভাণ্ডারের আড়ত ভরে, মানুষের মন ভরে কই? ঈশ্বর নামক ফিজিকের সাথে বিজ্ঞানীদের বাকচাল মেলা পুরানা ব্যাপার। এই অপ্রয়োজনীয়তাকে সে মিডিয়া ত্যাগ করে নাই। এই লক্ষ্ণীরে সে সমাদর করে, করছেই।
যাক এই সমস্ত কথা। এখন কথা হলো এই মহাবিজ্ঞানীকে আধুনিক বা উত্তরাধুনিক কবিতা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি কি বলতেন না, মেটাফিজিক্যাল কবিতা বলে সংসারে কিছু নাই্। ‘শিল্পে জন্য শিল্প’ এই পদ পদবি নিয়া বিপ্লবাত্বক সমালোচনা কে তুলনা করা যায় তলহীন সময়ের সাথে। চর্তুমাত্রিক সময় অভিজ্ঞতাহীনতা তাদেরকে এমন টু-ডিমেনশনাল ত্বাত্তিক সত্তে অবদ্ধ করেছে। ফলে উচ্চতর কবিতা প্রৌকশলে সমস্ত মেটাফিজিকাল কবিতা যে রূপ লাভ করবে তা অনেক বেশি মানবীয় বলে মূর্ত হবে। আর শিল্পের বিরুদ্ধে যে কবিতা রচনা করা হয়েছে, তা নিটনীয় সূত্রের মত বর্তমানের জটিলতর আলোক গতি সম্পন্ন জীবননের সঠিক অবস্থান নির্ণয়ে ব্যর্থ। আরো সহজ করে তিনি বলবেন, মেটাফিজিক্স বলে কিছু নাই রে পাগল। কেননা অভিজ্ঞতাহীনতা প্রকাশ করার কোন উপায় নাই, ভাষা নাই, গানিতিক কোডও নাই। ভাষার গলদ এখনো বর্তমান, সাথে চিন্তার লিমিটেলেসনেস। ফলে বর্ণিত সমস্ত বাক্য চিন্তা-সত্য, ক্ষেত্র বিশেষে কল্প-সত্য। হোমারের বয়ান কি তোমার মিথ্যা মনে হয়? নাকি সত্য? এই সময়ে কোনটাই না। এর কাব্য সৌন্দর্য আছে যা মিথ্যা নয়, সত্যের মত। আর ফরাসী কবিতা জীবন বর্হিভূত মনে হলেও তা জীবন দিয়েই লেখা, পরিশ্রম লব্ধ। কবিতা নিয়তে লিখিত যেকোন বাক্যই তবে কিন্তু কবিতা নয়। মনের জোর, বিশ্বাস যেমন বিজ্ঞান নয়। তবে মাঝে মাঝে বিজ্ঞান হয়ে উঠতে পারে। অনেকদিন মানবকুলের ধারণা ছিলো আলো সরলরৈখিক। তবে মহামতি আইস্টাইন মনের জোরেই বলছিলেন আলো বাঁকাইতে পারে। বছর বছর পর তা প্রমানিত হয়েছে। এটারে কি বলবেন? আসলে সব বাস্তকতাই সর্বসময়ে প্রমান যোগ্য নহে। প্রামান্য ক্ষেত্রবিশেষে অপ্রমানিত। কবিতা হয়ে ওঠার জন্য প্রামন্য লাগে বা লাগে না। যে কোন তখ্যই সত্য হিসাবে মূর্ত হতে পারে কালের ব্যবধানে,বা মিথ্যার মত মনে হইতে পারে সময়ের ফারাকে। ফলে কলা সম্পর্কে চিরন্তন জ্ঞানের পথ রুদ্ধ। এর কোন মহানিত্যতা নাই। কাব্যকলাকে, শিল্প-ভান্ডার কলা কৌশলময়, এর মধ্যে বিজ্ঞানের ভন্ডামির দেখা মিলতে পারে। আপেল বাগানের বিজ্ঞানী মানে নিউটন সাহেবের গতিসূত্রময় কবিতা হইলো ফিজিক-কাব্য। মেটাফিজিক নিয়াতো আগেই কখা শেষ।
এই সাহিত্য আলাপ সহ্য করা কঠিন। তবে কেন? পদার্থবিদ আবার কাব্য বোঝে নিকি? তবে মিডিয়ার কল্যানে তাও তরা যেতে পারে। তবে এখন পর্যন্ত তেমন আশা নাই, কেননা কাব্যে মানবের অতটা মতি নাই যত না আছে ধর্মে।

আরেক পদার্থবিদ নীলস বোর। তিনিও মজার খোরাক জোগান। বস্তুর একক অনুর গঠন আর কোয়ান্টাম ম্যাকিনিকসের জন্য তিনি সর্বজনবিদিত। ১৯২২ সনে তার ভাগ্য নোবেল সহায় হয়। তার দু-চারটি ভাষা শোনা যেতে পারে।
''It is wrong to think that the task of physics is to find out how Nature is. Physics concerns what we say about Nature.''
''Prediction is very difficult, especially if it's about the future. ''
''Everything we call real is made of things that cannot be regarded as real. ''
এনার সাথে সাহিত্য আলাপ করা যাইতো, তা বোঝা যায়। কিন্তু সেই ভাগ্য আর আমার কই?

আলাপ রে অন্তারায় নিয়ে আসি। বিস্তার বেশি হয়ে গেল। আইনস্টেইর একবেলা স্বীকারোকক্তি করেছিলেন:
I do not believe in a personal God and I have never denied this but have expressed it clearly. If something is in me which can be called religious then it is the unbounded admiration for the structure of the world so far as our science can reveal it. (Albert Einstein, 1954)
হিকিংও বললেন। এর মানে এই নয় যে জগৎ ঈশ্বর হারা হয়ে গেল। যা হচ্ছে মানুষের কর্মটাকে আড়াল করা হচ্ছে। We should seek the greatest value of our action. অকশনের তুল্য-মূল্যটারে আবডাল করা হইলো। হচ্ছেও তাই। এইটা কোট হয় না। মানুষের কান্নার আর কাজের মিমাংসা আগে হোক, তারপর না হয় স্বর্গ নরকের কথা ভাবা যাবে। মিডিয়া ঈশ্বর রে চায়, অন্তত খবর হিসাবে তারে চায়, এই তার প্রবৃদ্ধি, অর্জন, বিশ্বাস।



৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×