১৮ নভেম্বর ২০১৪ মঙ্গলবার রাত্র ১১:২১ ৩৫ প্লামরোজ টরন্টো
শামীম আরা আপুর সাথে পরিচয় কানাডা আসার পর। এখন পর্যন্ত কখনো ফেস-টু-ফেস দেখা হয়নি। শুধু ফোনে কথা হয়েছে আর ফেসবুক চ্যাটিং-এ। তাকে অবশ্য ফেসবুকে অ্যাড করেছিলাম বছর খানেক আগে। কেননা, তিনি আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী।
আমার ধারণা ছিল তিনি ২৬/২৭তম ব্যাচের হবেন। কিন্তু এখন জানলাম তিনি ১৯তম ব্যাচের, রাজ্জাক ভাইদের সহপাঠী। তিনিও আমার মতো এনসিএ-তে অ্যাপ্লাই করবেন। মূলত সেই প্রয়োজনেই তিনি আমার স্মরণাপন্ন হয়েছেন। সেই সূত্রেই তার সাথে কথা বলা। তো আমি নির্দ্বিধায় তাকে আমার পক্ষে যতদূর সম্ভব, সহযোগিতা করেছি। তিনি ভীষণ খুশি হলেন। তো গতকাল কথা বলার এক পর্যায়ে বললেন, " আমি তোমাকে একটি কথা বলি। কথাটি তুমি লিখে রাখো। তুমি জীবনে অনেক বড়ো হবে। সফলতার সর্বোচ্চ পর্যায়ে যাবে। কেন জানো? কারণ, তোমার মধ্যে কোনো ঈর্ষা, হিংসা, বিদ্বেষ বা কমপ্লেক্সিটি নেই। তুমি মানুষকে সহায়তা করো কোনো জটিলতা ছাড়াই। আমি হয়তো বেঁচে থাকবো না। কিন্তু কথাটা তুমি লিখে রেখো। আমি বলে দিলাম।"
আমি জানি কথাগুলো তিনি বলেছেন হয়তো আবেগের আতিশায্যে। কেননা, তাকে আমি নির্দ্বিধায় সহযোগিতা করেছি। কিন্তু একই সাথে কথাগুলো শুনে ভালো লেগেছে। আমি প্রত্ত্যুতরে বললাম, "আপনার স্ট্যাটাস পড়ে আমি ইন্সপায়ার্ড হই; আপনার কথা শুনেও আজ অনুপ্রাণিত হলাম।"
লিখে রাখলাম বিষয়টি। দেখবো তার কথাগুলোকে সত্য রূপ দান করার যোগ্যতা আমার আছে কিনা।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৭:১৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




