৫ ডিসেম্বর ২০১৪ শুক্রবার দুপুর ১টা ওসগুড ক্যাম্পাস ইটন সেন্টার টরন্টো
বয়স ২৭ পূর্ণ হলো। ১৮ থেকে ৪০ বছর পর্যন্ত সময়টুকু প্রতিটি মানুষের জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়। টগবগে তরুণ, যৌবনে ভরপুর। পৃথিবীতে ২৭ বছর বয়সে মানুষ অনেক কিছু করে ফেলে। আমি কিছুই করতে পারিনি; না পৃথিবীর জন্য, না পরিবারের জন্য, না নিজের জন্য! ব্যর্থতার পাল্লাই ভারী বেশি।
কানাডায় আসার পর এটাই আমার প্রথম জন্মদিন। আমার ধারণা ছিল খুব স্বাভাবিক দিন যাবে। এখানে তো আর বন্ধু-বান্ধব নেই যারা আমাকে সারপ্রাইজ দিবে। অবশ্য কাকি সেদিন স্কারবরো টাউন সেন্টার থেকে শার্ট কিনে দিয়েছিলেন। যাই হোক, ৩ ডিসেম্বর রাত্র ১২টার সময় চ্যাটিং করছিলাম। হঠাৎ অর্নব আর কাকী কেক নিয়ে রুমে ঢুকে আমাকে চমকে দিলো। আমি ভীষণ আশ্চর্য হয়েছি; এতটা প্রত্যাশা তো ছিলোই না। তারপর নিচে গিয়ে কেক কাটলাম। জাহাঙ্গীর কাকাও ছিলেন।
পরের দিন যথারীতি ফার্মে গেলাম কাজ করতে।
[সেদিন কাকা-কাকী-অর্ণব আর আমি সুপার বুফে-তে ডিনার করতে গিয়েছিলাম। যেখানে কাকীর জন্মদিনে সবাই ডিনার করতে লাকি রেস্টুরেন্টে যাই, সেখানে আমার জন্মদিনে সুপার বুফের মতো দামি রেস্টুরেন্টে যাওয়া সত্যিই বিস্ময়কর।]
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৭:২৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




