দেশেও এই প্রশ্নের মুখোমুখি হইতাম
ভাই কি রোজা আছেন?
এই প্রশ্নগুলা যারা করতো তারাও দিনেকালে আমার মতোন দেশান্তরী হইছে, পাস্পোর্টের কালার চেঞ্জ করছে, বাস ছাইড়া নিজের গাড়ী ধরছে, চুপেচাপে এক দুইবার লাল পানিও পেটে ঢুকাইছে
কিন্ত খাইসলত পরিবর্তন করবার পারে নাই।
কাইলকা একজন ফোন দিয়া কয়,
- ভাই সালাম।।
ঃ ওয়ালাইকুম সালাম
- কি ভাই রোজা নিকি?
ঃ বিষয়টা এমন হইয়া গেলো না যে, বিয়ার পরে বউরে জিগাইতেছেন, তুমি বিয়ার আগে কারো লগে শুই ছিলা কিনা।
- কি কন ভাই! জিগাইলাম রোজা রাখছেন কিনা, লগে লগে আমার বউরে লইয়া আইলেন?
ঃ শুনেন, এমন সিলেবাস সামনে আনবেন না, যে সিলেবাসে পইড়া পরীক্ষা দেই নাই। আপ্নাগো বেহেশতও দরকার,দুনিয়াও দরকার।
বীফের ঝাল মাংশও ভালো লাগে, লগে বিয়ার হইলে মন্দ হয় না,আর বিয়ার যখন খাইয়াই ফালাইলাম এখন রোজা নামাজ কইরা মাফ সাফ চাইয়া লইতে হইবো।
৭০ বছরের জীবন আংগুল চাইট্টা খাইয়া, এখন আখেরাতের অনন্ত জীবন আপ্নেরে টানতেছে - এতে আমার সমস্যা নাই।
কিন্ত অন্যের পুরুষাংগ হাতানোর অভ্যাসটা বাদ দেন।
আপনার দুই বিচি খাসীরে দিবেন নাকি ঝি রে দিবেন এইটা নিয়া আপ্নেরে কখনো জিগাইছি?
ওই পাশ থেকে ক্লিক করে লাইন কেটে গেলো