somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একটি চমৎকার হাদীস পড়ুন।

৩০ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৪২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সহীহ বুখারি : ২৩০৬।
ইয়াহইযা ইবন বুকাইর (র.)..... আবদুল্লাহ ইবন আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি নবী (সা)-এর সহধর্মিণীদের মধ্যে ঐ দু’সহধর্মিণী সম্পর্কে উমর (রা.)-এর কাছে জিজ্ঞাসা করতে সব সময় আগ্রহী ছিলাম, যাদের সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেছেন : যদি তোমরা দু’জনে তাওবা কর (তাহলে সেটাই হবে কল্যাণকর)। কেননা তোমাদের অন্তর বাঁকা হয়ে গেছে। একবার আমি তাঁর (উমর রা.-এর ) সঙ্গে হজ্জে রওয়ানা করলাম। তিনি রাস্তা থেকে সরে গেলেন। আমিও একট পানির পাত্র নিয়ে তাঁর সঙ্গে গতি পরিবর্তন করলাম। তিনি প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিয়ে ফিরে এলেন। আমি পানির পাত্র থেকে তাঁর দু’হাতে পানি ঢাললাম, তিনি উযূ করলেন। আমি তাঁকে জিজ্ঞসা করলাম, হে আমীরুল মু’মিনীন! নবী (সা)-এর সহধর্মিণীদের মধ্যে দু’সহধর্মিনী করা ছিলেন, যাদের সম্পর্কে আল্লাহ তা’আলা বলেছেন : ‘যদি তোমরা দু’জন তাওবা কর (তবে সেটাই হবে তোমাদের জন্য কল্যাণকর) কেননা তোমাদের অন্তর বাঁকা হয়ে গেছে’ ।

তিনি বললেন, হে ইবন আব্বাস ! এটা তোমার জন্য তাজ্জবের বিষয় যে, তুমি তা জানো না। তারা দু’জন হলেন ‘আয়িশা ও হাফসা (রা.) (অত:পর উমর (রা.) পুরো ঘটনা বলতে শুরু করলেন। তিনি বললেন, আমি ও আমার এক আনসারী প্রতিবেশী মদীনার অদূরে বনূ উমাইয়া ইবন যায়দের মহল্লায় বসবাস করতাম। আমরা দু’জন পালাক্রমে নবী (সা)-এর নিকট হাযির হতাম। একদিন তিনি যেতেন, আরেকটি দিন আমি যেতাম, আমি যেদিন যেতাম সে দিনের খবর (ওয়াহী) ইত্যাদি বিষয় তাঁকে অবহিত করতাম। আর তিনি যে দিন যেতেন, তিনিও অনুরুপ করতেন। আর আমরা কুরায়শ গোত্রের লোকেরা মহিলাদের উপর কর্তৃত্ব করতাম। কিন্তু আমরা যখন মদীনায় আনসারদের কাছে আসলাম তখন তাদেরকে এমন পেলাম, যাদের নারীরা তাদের উপর কর্তৃত্ব করে থাকে।



ধীরে ধীরে আমাদের মহিলারাও আনসারী মহিলাদের রীতিনীতি গ্রহণ করতে লাগল। একদিন আম আমার স্ত্রীকে ধমক দিলাম। সে সঙ্গে সঙ্গে প্রতিউত্তর করল। তার এই প্রতিউত্তর আমার পছন্দ হলো না। তখন সে আমাকে বলল, আমা প্রতিউত্তর তুমি অসন্তুষ্ট হও কেন ? আল্লাহর কসম! নবী (সা)-এর সহধর্মিণীরাও তো তাঁর কথার প্রতিউত্তর করে থাকেন এবং তাঁর কোন কোন সহধর্মিণী রাত পর্যন্ত পুরো দিন তাঁর কাছ থেকে আলাদা থাকেন। একথা শুনে আমি ঘাবড়ে গেলাম। বললাম, যিনি এরূপ করেছেন তিনি অত্যন্ত ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন। তারপর আমি জামা কাপড় পরে (আমার মেয়ে) হাফসা (রা.)-এর কাছে গিয়ে বললাম, হে হাফসা, তোমাদের কেউ কেউ নাকি রাত পর্যন্ত পুরো দিন রাসূলুল্লাহ (সা)-কে অসন্তুষ্ট রাখ?

সে বলল, হ্যাঁ। আমি বললাম, তবে তো সে বরবাদ এবং ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। তোমার কি ভয় হয় না যে, রাসূলুল্লা (সা) অসন্তুষ্ট হলে আল্লাহও অসন্তুষ্ট হবেন। এর ফলে তুমি বরবাদ হয়ে যাবে। রাসূলুল্লাহ (সা)-এর সঙ্গে বাড়াবাড়ি করো না এবং তাঁর কোন কথার প্রতিউত্তর দিও না এবং তাঁর থেকে পৃথক থেকো না। তোমার কোন কিছুর দরকার হয়ে থাকলে আমাকে বলবে। আর তোমার প্রতিবেশী তোমার চাইতে অধিক সুন্দরী এবং রাসূলুল্লাহ (সা)-এর অধিক প্রিয় এ যেন তোমাকে ধোঁকায় না ফেলে। তিনি উদ্দেশ্য করেছেন ‘আয়িশা (রা.)-কে। সে সময় আমাদের মধ্যে আলোচনা চলছিলো যে, গাসসানের লোকেরা আমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য ঘোড়াগুলিকে প্রস্তুত করেছে। একদিন আমার সাথী তার পালার দিন নবী (সা)-এর কাছে গেলেন এবং ঈশার সময় এসে আমার দরজায় খুব জোরে করাঘাত করলেন এবং বললেন, তিনি (উমর রা.) কি ঘুমিয়েছেন ?

তখন আমি ঘাবড়িয়ে তাঁর কাছে বেরিয়ে এলাম। তিনি বললেন, সাংঘাতিক ঘটনা ঘটে গেছে। আমি বললাম, সেটা কি ? গাসসানের লোকেরা কি এসে গেছে ? তিনি বললেন, না, বরং তার চাইতেও বড় ঘটনা ও বিরাট ব্যাপার। রাসূলুল্লাহ (সা) তাঁর সহধর্মিণীদের তালাক দিয়েছেন। উমর (রা.) বললেন, তাহলে তো হাফসার সর্বনাশ হয়েছে এবং সে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমার তো ধারণা ছিল যে, এমন কিছু ঘটনা ঘটতে পারে। আমি কাপড় পড়ে বেরিয়ে এসে নবী (সা)-এর সঙ্গে ফজরের সালাত আদায় করলাম। সালাত শেষে তিনি (সা) তাঁর কোঠায় প্রবেশ করে একাকী বসে থাকলেন। তখন আমি হাফসা (রা.) এর কাছে গিয়ে দেখি সে কাঁদছে। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, কাঁদছ কেন ? আমি কি তোমাকে আগেই সতর্ক করে দেইনি ? রাসূলুল্লাহ (সা) কি তোমাদেরকে তালাক দিয়েছেন ? সে বলল, আমি জানিনা ।তিনি তাঁর ঐ কোঠায় আছেন। আমি বের হয়ে মিম্বরের কাছে আসলাম, দেখি যে লোকজন মিম্বরের চারপাশ জুড়ে বসে আছেন এবং কেউ কাঁদছেন। আমি তাঁদের সঙ্গে কিছুক্ষণ বসলাম। তারা আমার উদ্যোগ প্রবল হল, রাসূলুল্লাহ (সা) যে কোঠায় ছিলেন, আমি কোঠার কাছে আসলাম। আমি তাঁর এক কালো গোলামকে বললাম, উমরের জন্য অনুমতি গ্রহণ কর। সে প্রবেশ করে নবী (সা)-এর সাথে আলাপ করে বেরিয়ে এস বলল, আমি আপনার কথা তাঁর কাছে উল্লেখ করেছি, কিন্তু তিনি নীরব রইলেন। আমি ফিরের এলাম এবং মিম্বরের পাশে বসা লোকদের কাছে গিয়ে বসে পড়লাম।

কিছুক্ষণ পর আমার আবার উদ্বেগ প্রবল হল। তাই আমি আবার এসে গোলামকে বললাম। সে এসে আগের মতোই বলল। আমি আবার মিম্বরের কাছে উপবিষ্ট লোকদের সাথে গেয় বসলাম। তারপর আমার উদ্বেগ আবার প্রবল হল আমি গোলামের কাছে এসে বললাম, (উমরের জন্য অনুমতি গ্রহণ কর) এবারও সে আগের মতই বলল। তারপর যখন আমি ফিরে আসছিলাম, গোলাম আমাকে ডেকে বলল, রাসূলুল্লাহ (সা) আপনাকে অনুমতি দিয়েছেন । এখন আমি তাঁর নিকট প্রবেশ করে দেখি, তিন খেজুরের পাতায় তৈরী ছোবড়া ভর্তি একটা চামড়ার বালিশে হেলান নিয়ে খালি চাটাই এর উপর কাত হয়ে শুয়ে আছেন। তাঁর শরীর ও চাটাই এর মাঝখানে কোন ফরাশ ছিলো না। ফলে তাঁর শরীরের পার্শ্বে চাটাইয়ের দাগ পড়ে গিয়েছে। আমি তাঁকে সালাম করলাম এবং দাঁড়িয়েই আবার আরয করলাম আপনি কি আপনার সহধর্মিণীদেরকে তালাক দিয়েছেন ? তখন তিনি আমার দিকে চোখ তুলে তাকালেন এবং বললেন, না। তারপর আমি (থমথমে ভাব কাটিয়ে) অনুকূলভাব সৃষ্টির জন্য দাঁড়িয়ে থেকেই বললাম, ইয়া রাসূলুল্লাহ (সা) দেখুন, আমরা কুরায়েশ গোত্রের লোকেরা নারীদের উপর কর্তৃত্ব করতাম। তারপর যখন আমরা এমন একটি সম্প্রদায়ের নিকট এলাম, যাদের উপর তাদের নারীরা কর্তৃত্ব করছে। তিনি এ ব্যাপারে আলোচনা করলেন। এতে নবী (সা) মুচকি হাঁসলেন।

তারপর আমি বললাম, আপনি হয়তো লক্ষ্য করছেন, আমি হাফসার ঘরে গিয়েছি এবং তাকে বলেছি, তোমাকে একথা যেন ধোঁকায় না ফেলে যে, তোমার প্রতিবেশীণী (সতীন) তোমার চাইতে অধিক আকর্ষণীয় এবং নবী (সা)-এর অধিক প্রিয়। এ কথা দ্বারা তিনি আয়িশা (রা.) কে বুঝিয়েছেন। নবী (সা) আবার মুচকি হাঁসলেন। তাঁকে একা দেখে আমি বসে পড়লাম। তারপর আমি তাঁর (সা) ঘরের ভিতর এদিক সেদিক দৃষ্টি করলাম। কিন্তু তাঁর (সা) ঘরে তিনটি কাঁচা চামড়া ব্যতীত দৃষ্টিপাত করার মত আর কিছুই দেখতে পেলাম না, তখন আমি আরয করলাম, আল্লাহ তা’আলার কাছে দু’আ করুন, তিন যেন আপনার উম্মাত পার্থিব স্বচ্ছলতা দান করেন। কেননা পারস্য ও রোমের অধিবাসীদেরেকে স্বচ্ছলতা দান করা হয়েছে এবং তাদেরকে পার্থিব (অনেক প্রাচুর্য) দেওয়া হয়েছে, অথব তারা আল্লাহর ইবাদত করে না। তিনি (সা) তখন হেলান দিয়ে ছিলেন।

তিনি বললেন, হে ইবন খাত্তাব, তোমার কি এতে সন্দেহ রয়েছে যে, তারা তো এমন এক জাতি, যাদেরকে তাদের ভাল কাজের প্রতিদান দুনিয়ার জীবনেই দিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমি আরয করলাম, ইয়া রাসূলুল্লাহ , আমার জন্য ক্ষমা করার দু’আ করুন। হাফসা (রা.) আয়িশা (রা.)-এর কাছে এ কথা প্রকাশ করলেই নবী (সা) সহধর্মিণীদের থেকে আলাদা হয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, আল্লাহর কসম! আমি একমাস তাদের কাছে যাবো না। তাঁদের উপর রাসূলুল্লাহ (সা)-এর ভীষণ রাগের কারণেই তা হয়েছিল। যেহেতু আল্লাহ তাআলা তার প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করেন। যখন ঊনত্রিশ রাত কেটে গেলো, তিন সর্বপ্রথম আয়িশা (রা.)-এর কাছে এলেন। আয়িশা (রা.) তাঁকে বললেন, আপনি কসম করেছেন যে, একমাসের মধ্যে আমাদের কাছে আসবেন না। আর এ পর্যন্ত আমরা ঊনত্রিশ রাত অতিবাহিত করেছি, যা আমি ঠিক ঠিক গণনা করে রেখেছি। তখন নবী (সা) বললেন, মাস ঊনত্রিশ দিনেও হয়। আর মূলত: এ মাসটি ঊনত্রিশ দিনেরই ছিল। ‘আয়িশা (রা.) বলেন, যখন ইখতিয়ারে আয়াত নাযিল হল, তখন তিনি তাঁর সহধর্মিণীদের মধ্যে সর্বপ্রথম আমার কাছে আসলেন এবং বললেন, আমি তোমাকে একটি কথা বলতে চাই, তবে তোমার পিতা-মাতার সাথে পরামর্শ না করে এর জওয়াবে তাড়াহুড়া করবে না। আয়িশা (রা.) বলেন, নবী (সা) এ কথা জানতেন যে, আমার পিতা মাতা তাঁর থেকে আলাদা হওয়ার পরামর্শ আমাকে কখনো দিবেন না। তারপর নবী (সা) বললেন, আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন : হে নবী, আপনি আপনার সহধর্মিণীদের বলুন।........... মহা প্রতিদান প্রস্তুত রেখেছেন। (৩৩:২৮,২৯)। আমি বললাম, এ ব্যাপারে আমি আমার পিতামাতার কাছে কি পরামর্শ নিব ? আমি তো আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সন্তুষ্টি এবং পরকালীন (সাফল্য) পেতে চাই। তারপর তিনি (সা) তাঁর অন্য সহধর্মিণীদেরকেও ইখতিয়ার দিলেন এবং প্রত্যেকে সে একই জবাবি দিলেন, যা ‘আয়িশা (রা.) দিয়েছিলেন।
............................
হে নবী, আপনার পত্নীগণকে বলুন, তোমরা যদি পার্থিব জীবন ও তার বিলাসিতা কামনা কর, তবে আস, আমি তোমাদের ভোগের ব্যবস্থা করে দেই এবং উত্তম পন্থায় তোমাদের বিদায় নেই। আল কুরআন (৩৩:২৮)

পক্ষান্তরে যদি তোমরা আল্লাহ, তাঁর রসূল ও পরকাল কামনা কর, তবে তোমাদের সৎকর্মপরায়ণদের জন্য আল্লাহ মহা পুরস্কার প্রস্তুত করে রেখেছেন। আল কুরআন (৩৩:২৯)
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

লিখেছেন নতুন নকিব, ০৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

ছবি কৃতজ্ঞতাঃ অন্তর্জাল।

ছোটবেলায় মুরব্বিদের মুখে শোনা গুরুত্বপূর্ণ অনেক ছড়া কবিতার মত নিচের এই লাইন দুইটাকে আজও অনেক প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×