কানসাটের কথা মানুষ ভুলতে পারবে না। ঐখানেও প্রথম অবস্ট্থায় ুদ্র ছিল বিােভটা। সেখানেও মিনু নামের একজন মতাধর ব্যক্তি ছিলেন। তিনি ব্যবহার করেছেন নিরাপত্তাবাহিনীর সদস্যদের। যারা সাধারণ মানুষকে পিটিয়ে বাগে আনার চেষদ্বা করেছে। তারই ফলে সেখানে মানুষের রক্তে রঞ্জিত হয়েছে রাজপথ। কিন্তু পরিণতিটা কি? আশা করি সবাই ভুলে যায়নি কানসাটের কথা। আর নিশ্চয়ই আগামীটাও যে কেউ কল্কপ্পনা করতে পারে। কিন্তু একই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজধানির শনিরআখড়ায় যখন সাধারণ মানুষ একতাবদব্দ হলো তখন কিন্তু সরকারের প থেকে প্রতিকারমহৃলক তেমন কোনো ব্যবস্ট্থা নেয়া হয়নি। সেখানে মিনুর ভূমিকা পালন করেছে স্ট্থানীয় এমপি সালাউদ্দিন। যার সমঙ্র্কে ইতমধ্যে পত্রিকাগুলো একের পর এক কাহিনী প্রকাশ করে চলেছে। তিনিও মিনুরই মতো পুলিশ প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে ােভ দমন করার চেষদ্বা করেছেন। কপাল ভালো পুলিশ তার কথামতো কাজ করেনি। যদি তেমন করতো তাহলে যে কি হতো আল্ক্নাহই জানেন। মেয়রের চেষদ্বাতে আপাতত সেখানকার ােভ কিছুটা দমেছে। কিন্তু তলে তলে সংগঠিত হচ্ছে মানুষ। যদিও মিনু বাহিনীর মতো এখানেও সালাউদ্দিন বাহিনী সংগ্রাম পরিষদের মানুষের আন্দোলনকে বাধা দিতে শুরু করেছে। সেখানেও ঠ্যাঙ্গারে বাহিনী লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সুতরাং কেউ যদি মনে করে যে সেখানে স্ট্বস্টিস্ন ফিরে এসেছে তা ঠিক হবে না। সরকার সিদব্দানস্ন নিতে হবে তারা কি করতে চায়। না হলে কানসাটের চেয়েও বহুগুণ বেশি খেসারত দিতে হবে এখানে।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০