somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হিন্দি গল্প: নেকড়ে-১

২৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ দুপুর ২:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নেকড়ে
মূল : ভুবনেশ্বর
রূপান্তর(হিন্দি থেকে) : মোসতাকিম রাহী


লেখক পরিচিতি ঃ পুরো নাম ভুবনেশ্বর প্রসাদ। ১৯১০ সালে জন্মগ্রহণ করেন ভারতের উত্তর প্রদেশের শাহ্জাহানপুরে। হিন্দি একাঙ্কিকা নাটকের জনক হিসেবে পরিচিত এই প্রতিভাবান সাহিত্যিক একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, নাট্যকার ও অনুবাদক ছিলেন। ইংরেজি সাহিত্যে তাঁর ছিলো অগাধ জ্ঞান। জীবিত অব¯’ায় খ্যাতি অর্জন করলেও, পুরো জীবনটা তিনি কাটিয়েছেন ভীষণ অর্থকষ্টে। তাঁর মৃত্যু সম্পর্কে কোনো সঠিক তথ্য পাওয়া যায়নি, ১৯৫৫ সালে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। যদি তা সত্য হয়, তাহলে বলতে হয়, প্রকৃতি সাহিত্যপ্রেমীদের প্রতি অবিচার করেছেন। অকালে তাঁর মৃত্যু না হলে হিন্দি তথা বিশ্বসাহিত্যকে আরো সমৃদ্ধ করে যেতে পারতেন এই সব্যসাচী লেখক। ১৯৩৭ সালে প্রকাশিত তাঁর বহুল আলোচিত ‘ভেড়িয়ে’ গল্পের বাংলা রূপান্তর এটি।



‘নেকড়ে আর এমন কী,’ খারু বেদে বললো। ‘ চাইলে আমি একাই ভোজালি দিয়ে একটা নেকড়ে মারতে পারি।’
কোনো দ্বিধা ছাড়াই আমি তার কথা বিশ্বাস করলাম। খারু কোনো কিছুকে ভয় করে না। যদিও দারিদ্র্যের কষাঘাতে জর্জরিত, সত্তরের কাছাকাছি বয়সের এই বৃদ্ধ দেখতে তেমন আহামরি কিছু নয়,তারপরও তার যে-কোনো কথা কেন যেন বিশ্বাস না করে উপায় থাকে না। তার আসল নাম হয়তো ইফতিখার বা এরকম কিছু ছিলো,কিন্তু তার লঘুকরণ ‘খারু’ তার চরিত্রের সাথে মিলে গেছে ভীষণ। তাকে সবসময় ঘিরে থাকে দুর্ভেদ্য কাঠিন্য। তার বরফ-শীতল চোখ এবং শাদা গোঁফের নিচে বেঁকে থাকা ঠোঁটজোড়া জানান দেয় নির্দয়তার!
জীবনের উপর অতিষ্ঠ, বিরক্ত-বিপর্যস্ত খারু বেঁচে থাকার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেললেও মৃত্যু যেন তাকে স্পর্শ না করার কসম খেয়েছে,রোগ-বালাই তার কাছে ঘেঁষতেও যেন ভয় পায় !
মিথ্যে বলার অভ্যেস খারুর নেই, কারো ভালো লাগুক বা না লাগুক মুখের উপর সত্য কথাটাই বলে সে;এবং সত্য বলে এটাই সে প্রমাণ করতে চায় যে, তা কতোটা ভয়ানক এবং অসুন্দর হতে পারে।
এই অবিশ্বাস্য কাহিনী -যা আমি এখন বলতে যাচ্ছি- খারু আমাকে একদিন শুনিয়েছিলো, তার স্বভাবজাত নির্লিপ্ত ভঙ্গিতে। অন্য কেউ হলে হয়তো ওর এই গল্প বিশ্বাস করতো না, কিন্তু আমি খারুর বলা সেই কাহিনীর প্রতিটি শব্দ সত্য বলে বিশ্বাস করি।
‘আমি কোনো কিছুকে ভয় করিনা,হ্যাঁ, শুধু একটা জিনিস ছাড়া - যার নাম নেকড়ে !’ দম নিয়ে বলতে শুরু করলো খারু, ‘একটা নয় ,দু’-চারটে নয়, পুরো নেকড়ের পাল- দু’-তিনশো । যারা শীতের রাতে শিকারের খোঁজে বেরোয়, আর দুনিয়ার তাবৎ জিনিস যাদের খিদে মেটাতে পারে না; এবং এমন কেউ নেই যে এই শয়তানের দলের মোকাবেলা করতে পারে। লোকে বলে নিঃসঙ্গ নেকড়ে কাপুরুষ হয় - ভুল,একেবারে ভুল! নেকড়ে ভীতু নয়- নিঃসঙ্গ নেকড়ে একটু বেশি সাবধানী হয়, এই যা ।
‘তোমরা বলো শিয়াল খুব চতুর-চালাক হয়,নেকড়ে সম্পর্কে তোমাদের কোনো ধারণা নেই বলেই এরকম ভাবো । নেকড়ের মতো চালাক আর কোনো প্রাণী পৃথিবীতে আছে বলে আমি মনে করিনা। তুমি কি কখনো নেকড়েকে হরিণ শিকার করতে দেখেছো? নেকড়ে বাঘের মতো নাটক করেনা,ভালুকের মতো রাজকীয় ভাবও দেখায় না। একবার,শুধু একবার বিদ্যুৎগতিতে লাফ দিয়ে হরিণের ঊরুতে গভীর জখম করে দেয়-ব্যস্,তারপর অনেকদূর পিছু হটে হরিণের ঊরু থেকে মাটিতে গড়িয়ে পড়া রক্তের ধারা অনুসরণ করতে থাকে। পলায়নরত আহত হরিণ রক্তক্ষরণে একসময় দুর্বল হয়ে পড়ে। আর অমনি নেকড়ে বাবাজি ঝাঁপিয়ে পড়ে সাবাড় করতে লেগে যায় নিজের চেয়ে তিনগুণ বড়ো হরিণকে !
‘নেকড়ে ভীষণ বুদ্ধিমান এবং চালাক প্রাণী, ক্লান্তি এক জিনিস তার নেই। অবলা প্রাণিকুল নেকড়েকে যমের মতো ভয় করে। আমাদের গরুগাড়ির গরুগুলো তাগড়া-জোয়ান, প্রায় ঘোড়ার মতোই ছুটতে পারে তারা; কিন্তু নেকড়ের গন্ধ যখন তারা পায়-ঘোড়দৌড় আর এমন কি-পঙ্খিরাজও যেন তখন তাদের কাছে হার মানবে, একেবারে হাওয়ায় উড়িয়ে নিয়ে চলে আমাদের গাড়িটাকে !
‘আমরা গোয়ালিয়রের রাজ থেকে আঈনে আসছিলাম। প্রচন্ড শীত পড়ছিলো, নেকড়ের দল যে শিকারে বেড়িয়েছে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আমাদের গাড়ি ছিলো কানায়-কানায় ভরা :আমি,আমার বাবা,গৃহস্থালি জিনিসপত্র এবং তিনটা কিশোরি বাঈজি। আমরা তাদের পশ্চিমে নিয়ে যাচ্ছিলাম।’
‘কেন ?’ আমি জিজ্ঞেস করলাম।
‘কেন আবার, বিক্রি করার জন্যে। তুমি কি ভেবেছো ক্ষ্যাপ মারতে নিয়ে যাচ্ছিলাম ! গোয়ালিয়রের মেয়েগুলো খুব রূপবতী হয়, আর পাঞ্জাবে তাদের খুব চাহিদা-একেবারে কাড়াকাড়ি পড়ে যায় সবার মধ্যে। মুহূর্তের মধ্যে বিক্রি হয়ে যায় চড়া দামে।সুন্দরী হলে কী হবে, মেয়েগুলো ওজনে কিন্তু খুব ভারী ।
‘আমাদের মজবুত একটা গরুগাড়ি আর তিনটে গরু ছিলো ঘোড়ার মতো তেজি । কাকডাকা ভোরে উঠে রওনা দিয়েছিলাম আমরা, দিনের আলো থাকতে থাকতে এগিয়ে যাওয়া সঙ্গীদের সাথে যোগ দেওয়ার ইচ্ছে ছিলো আমাদের।বিপদের কথা ভেবে আমরা দুটো তীর-ধনুক এবং একটা বন্দুক নিয়েছিলাম সাথে।
গরুগুলো এগিয়ে যাচ্ছিলো নির্ভয়ে। ইতোমধ্যে আমরা দশ মাইল পেরিয়ে এসেছি। এমন সময় বাবা বললেন, ‘‘খারু, নেকড়ে দেখতে পাচ্ছিস ?’’
গলায় ঝাঁঝ এনে বললাম,‘‘ কী বললে ? নেকড়ের গন্ধ পেলে তোমার গরুগুলো কি এমন নির্ভয়ে চলতো ? ’’
মাথা নেড়ে বুড়ো বললেন, ‘‘না রে বাপ,বুঝতে পারছিস না। নেকড়ে ঠিকই পিছু নিয়েছে, যদিও এখনও আমাদের চেয়ে অনেক মাইল পিছনে আছে। আমাদের গরুগুলো ক্লান্ত হয়ে না পড়লে চিন্তার কিছু ছিলো না, কিন্তু এখনও আমাদের আরও পঞ্চাশ মাইল যেতে হবে।’’
দম নিয়ে বুড়ো আবার বললেন,‘‘এই শয়তান নেকড়েগুলোকে আমি খুব ভালো করে চিনি। গতবছর এই নেকড়ের দল আক্রমণ করেছিলো কয়েদিদের একটা কাফেলাকে। উদ্ধারকারী দল এসে শেষপর্যন্ত পেয়েছিল শুধু সিপাহিদের বন্দুক আর কয়েদিদের বেড়ি। শয়তানের দল খেয়ে শেষ করেছিলো সিপাহি আর কয়েদিদের।’’
একটু পর বাবা আবার বললেন,‘‘বন্দুক ভরে নে !’’
বন্দুক আর তীর-ধনুক নেড়েচেড়ে দেখলাম, সব ঠিক আছে।
বাবা আবার বললেন, ‘‘বারুদের নতুন চোঙাটাও বের করে নে !’’
‘‘নতুন বারুদ !’’ চমকে উঠলাম আমি।‘‘ আমিতো পুরনোটাই এনেছি !’’
তখন বাবা রেগেমেগে গালাগালি শুরু করে দিলেন: তুই একটা অপদার্থ,অলস,হ্যানত্যান আরো কতো কী!
পুরো গাড়ি তন্নতন্ন করে খুঁজে দেখলাম,কিন্তু কোথাও নতুন বারুদ পাওয়া গেল না। বাবা নিজেও সমস্ত জিনিসপত্র উল্টেপাল্টে দেখলেন।
‘‘হারামজাদা নেকড়ের বাচচা,তোকে আমি নতুন বারুদ দিয়েছিলাম;কোথায় রেখেছিস বল্ ?’’ কনুই দিয়ে আমার পিঠে ক্রমাগত মারতে-মারতে গর্জন করছিলেন বাবা।
গাড়ির কোথাও বারুদ পাওয়া গেল না।
‘‘শহরে পৌঁছে নিই,তারপর তোর পিঠের চামড়া যদি আমি তুলে না নিই..!’’বাবার কথা তখনো শেষ হযনি,এমন সময় হঠাৎ গরুগুলো ভয়ার্ত ভঙ্গিতে বিদ্যুৎবেগে দৌঁড়–তে শুরু করলো।বহুদূর পেছন থেকে একধরণের কর্কশ আওয়াজ ভেসে আসছিলো ,ধীরলয়ের একরকম অমানুষিক গর্জন। পেছন ফিরে দেখলাম ধুলো উড়ছে বাতাসের সাথে। মনে হলো ঘূর্ণিঝড় শুরু হয়েছে।
বাবাকে উদ্দেশ্য করে বললাম,‘‘ঝড় আসছে...’’
‘‘ঝড় নয় হারামজাদা, নেকড়ে !’’ তীব্র ঘৃণা আর আতঙ্কে চেহারা বদলে গেছে তার।
চাবুক দিয়ে পিটিয়ে গরুগুলোকে নির্দিষ্ট পথে রেখে গতি বাড়ানোর চেষ্টা করলেন বাবা। যদিও তার কোনো প্রয়োজন ছিলো না, নেকড়ের গন্ধ ইতোমধ্যে তারা পেয়ে গেছে ! জান বাচানোর তাগিদে নিজেরাই ছুটছিলো পড়িমরি করে।
রেগিস্তানের খোলা সমভূমিতে সবকিছু অনায়াসে নজরে আসে । পেছনে বেশ কয়েক মাইল দূরে তাকিয়ে দেখতে পাচ্ছিলাম কালো মেঘের মতো একটা ছায়া ক্রমশ সামনের দিকে এগিয়ে আসছে।
গরু সামলাতে সামলাতে বাবা আমার উদ্দেশে বললেন,‘‘ তৈরি হ’, কাছে আসার সাথে-সাথে তীর ছুঁড়ে মারবি ! একটা তীরও যদি নষ্ট করিস, কলজে বের করে নেবো !’’
মেয়ে তিনটি একে অপরকে জড়িয়ে ধরে চিৎকার করে কাঁদতে শুরু করলো।
‘‘চুপ করো !’’ মেয়েগুলোকে ধমক দিয়ে বললাম। ‘‘চিৎকার করলে ঘাড় ধরে নিচে ফেলে দেবো।’’
নেকড়ের দল দ্র“তগতিতে সামনের দিকে এগিয়ে আসছিলো। আমাদের গাড়িও প্রায় হাওয়ায় উড়ে চলেছে। বাবা শেষ পর্যন্ত লাগাম ছেড়ে দিয়ে বন্দুক হাতে তুলে নিলেন।আর তীর ধনুক হাতে প্রস্তুত হয়ে রইলাম আমি। আমরা বাপবেটা দুজনেই শিকারে অভিজ্ঞ ছিলাম: অন্ধকারেও আমি তীর ছুঁড়ে উড়ন্ত মুরগি মারতে পারি, আর বাবার কথা কী বলবো-তিনি যদি কোনো কিছুতে নিশানা করেন আল্লাহও বোধহয় তার আশা ছেড়ে দেন।
নেকড়ে ইতোমধ্যে আরো কাছে চলে এসেছে। যখন আর চারশো গজের মতো দূরে তখন বাবা হঠাৎ গুলি করে একটা নেকড়েকে ফেলে দিলেন ! অব্যর্থ লক্ষ্য ! গরুগুলো পাগলের মতো ছুটছে, তাদের মুখের ফেনা বাতাসের সাথে উড়ে এসে আমাদের চোখেমুখে পড়ছে। নেকড়ের দল আরো দ্রুত কাছে চলে আসছে। গুলি কিংবা তীরের আঘাতে লুটিয়ে পড়া নেকড়েগুলোকে বিনা দ্বিধায় খেয়ে নিচ্ছে বাকিগুলো, তাতে অবশ্য তাদের এগিয়ে আসার গতিতে ছেদ পড়ছেনা মোটেও।
বাবা আমার কাঁধে বন্দুকের নল রেখে গুলি চালাতে শুরু করলেন: দুম ! দুম ! আওয়াজের চোটে কানে তালা লেগে যাচ্ছিলো, গরমের আঁচে পুড়ে যাচ্ছিলো গলা (এখনও আমার গলায় সেই পোড়া দাগ আছে !); কিন্তু সেদিকে নজর দেওয়ার মতো অবস্থা ছিলো না তখন। একটা তীরও নষ্ট না করে আমি ষোলোটা নেকড়ে মেরেছি ,আর বাবা মেরেছেন দশটা। কিন্তু তারপরও যেন নেকড়ের সংখ্যা ক্রমাগত বেড়ে চলেছে !
‘‘নে,বন্দুক নে,’’ আমার দিকে বন্দুক বাড়িয়ে দিয়ে বললেন বাবা। ‘‘আমি গরু সামলাচ্ছি।’’
বাবা ভেবেছিলেন গরুগুলো বোধহয় এরচে’ও বেশি জোরে ছোটার ক্ষমতা রাখে, কিন্তু তার ধারণা ভুল ছিলো। পৃথিবীর কোনো গরু এরচে’ বেশি জোরে ছুটতে পারবেনা, এটা আমি হলফ করে বলতে পারি।
গুলি করে একটার পর একটা নেকড়ে আমি মেরেই যাচ্ছিলাম। মেয়েগুলো খুব দ্রুত বন্দুক ভরে দিচ্ছিলো, আর আমি পটাপট মেরে যাচ্ছলাম:দুম!দুম! মেয়েগুলো বড়ো লক্ষ্মী ছিলো। এরমধ্যে আরো দশটা নেকড়ে আমি ফেলে দিয়েছি। যখন বারুদ শেষ হয়ে এলো ততোক্ষণে মনে হলো নেকড়ের দলও হার মেনে নিয়েছে।
বাবাকে বললাম,‘‘নেকড়ে পিছিয়ে গেছে, বাবা !’’
জবাববে বুড়ো হাসলেন,‘‘ওরা এতো সহজে ক্ষান্ত দেবে না রে, বাপ, তারপরও ভয় নেই, তোর মতো লক্ষ্যভেদী ছেলে যখন আমার আছে,ভয়ের কী? আমিতো বলবো সাত মুলুকের বেদেদের মধ্যে তোর মতো শিকারি একজনও নেই।’’
(ক্রমশ)
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:১৫
১৪টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হালহকিকত

লিখেছেন স্প্যানকড, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:১২

ছবি নেট ।

মগজে বাস করে অস্পষ্ট কিছু শব্দ
কুয়াসায় ঢাকা ভোর
মাফলারে চায়ের সদ্য লেগে থাকা লালচে দাগ
দু:খ একদম কাছের
অনেকটা রক্তের সম্পর্কের আত্মীয় ।

প্রেম... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×