somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

স্বাধীনতা যুদ্ধে বেঁচে থাকার কাহিনী: ৬ষ্ঠ খণ্ড

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৪২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১৯৭১ সালের জুন মাসে পাকিস্তানী মিলিটারিরা আব্বাকে কোয়ার্টার গার্ড থেকে ছেড়ে ইস্পাহানী স্কুলে দিয়ে যায়। তার মাস খানেক পরে তারা ইস্পাহানী স্কুলে বন্দী সব বাঙ্গালীদের ছেড়ে দেয় এবং সকল বাঙ্গালী অফিসার আর সৈন্যদের পরিবারকে তৎক্ষণাৎ কুমিল্লা ময়নামতি ক্যান্টনমেন্ট ত্যাগ করতে বলে। আমরা তখন একেবারেই বাস্তুহারা, কোন থাকার জায়গা নাই। আমার আম্মারা ৪ ভাই, ৮ বোন ছিলেন। বড় দুই মামা কুমিল্লা শহরে থাকতেন। ১৯৭১ সালের জুলাই মাসে আমরা কুমিল্লায় গ্রামে আমাদের দাদা বাড়িতে চলে গিয়েছিলাম, কুমিল্লা শহরে আত্মীয়দের বাসায় কিছুদিন থাকার পরে।

তখন পাকিস্তানি মিলিটারিরা আব্বাকে আর বাকি যে কয়জন বাঙ্গালী ডাক্তার বেচে ছিল, তাদের সবাইকে কুমিল্লা সি এম এইচে বন্দী করে রাখে। তাদের কাজে জয়েন করতে বা ডিউটি করতে দেয় নাই।

( ২৮ বা ২৯শে মার্চে আব্বাকে আমাদের কুমিল্লা ময়নামতি ক্যান্টনমেন্টের বাসা থেকে পাকিস্তানী সৈন্যরা ধরে নিয়ে যায় আর আমাদেরকে সেখান থেকে বের করে ইস্পাহানী স্কুলে নিয়ে বন্দী করে রাখে। তার পরে, পাকিস্তানী সৈন্যরা সব বাঙ্গালীদের বাসা লুটপাট করে। ইস্পাহানী স্কুল থেকে ছাড়া পাওয়ার অনেক পরে আব্বা আমাদের বাসা দেখতে ফেরত গিয়েছিলেন। সেখানে আর্মিরা সব কিছু লুটপাট করার পরেও কিছু বাসন পত্র পড়েছিল, আব্বা সেগুলি নিয়ে এসেছিলেন। ময়নামতি থাকতে আব্বার একটা সেকেন্ড হ্যান্ড সাদা ভক্সওয়াগন গাড়ী ছিল। বছরখানেক আগে কিনেছিলেন, কত দাম দিয়ে সেটা জানিনা। সেটাও মিলিটারিরা লুট করে নিয়ে গিয়েছিল। ১৯৭১ সালের জুলাই মাসের দিকে আব্বাকে আর অন্য বাঙালি ডাক্তারদের পাকিস্তানিরা বন্দীদশা থেকে মুক্তি দেয় আর আগস্ট মাসে আব্বাকে পাকিস্তানে বদলি করার অর্ডার দেয়। তখন আব্বা সেই ভক্সওয়াগন গাড়ীটা খুজে ফেরত পান। তখন সেটা সাড়ে চার হাজার টাকায় বিক্রি করে সেই টাকাটা কুমিল্লায় আম্মার কাছে দিয়ে গিয়েছিলেন।

বিঃ দ্রঃ এগুলি অনেক পরের ঘটনা, আমার ঠিক মনে ছিল না, ভুল করে এখানে লিখেছি। দয়া করে ৮ম খণ্ড পড়ুন, সেখানে সঠিক সময়সুচী মত লেখা আছে)।

আমার দাদার বাড়ি কুমিল্লার মুরাদনগর থানার রায়তলা গ্রামে। কুমিল্লা থেকে তখন প্রথমে বাসে বা গাড়িতে করে মুরাদনগর পর্যন্ত যেতে হত। তার পরে খেয়া নৌকায় করে গোমতী নদী পার হয়ে বাকি কয়েক মাইল পায়ে হেটে দাদা বাড়ি পৌঁছাতে হত। পথে কিছু নড়বড়ে বাশের সাকো ছিলো। যদিও ঐগুলি পার হতে আমার কিছুটা ভয় লাগত, কিন্তু আমি কখনো সাকো থেকে পানিতে পড়ি নাই। আমাদের গ্রামে তখন ইলেক্ট্রিসিটি ছিল না। সন্ধ্যা হলে হ্যারিকেনের আলোতে কাজ চলত।

তখন আমাদের গ্রামে আমার দাদা বাড়িটাই এক মাত্র পাকা দালান ছিল, ইটের দেয়াল আর টিনের চাল, অনেকটা ইউ আকৃতির মত। আব্বা আমার দাদা দাদীদের থাকার জন্য সেটা বানিয়ে দিয়েছিলেন। সেটায় চারটা রুম ছিল। দুই পাশে দুইটা ছোট আর লম্বা ঘর ছিল, একটায় আমার দাদা থাকতেন, আর আরেকটা ঘর আম্মাসহ আমাদের চার ভাইবোনের থাকার জন্য খালি করে দেওয়া হয়। সেখানে একটা বড় বিছানায় আমরা সবাই ঘুমাতাম। বসার জন্য একটা চেয়ার টেবিল আর কাপড় চোপড় রাখার জন্য একটা আলনাও ছিল সেই ঘরে।

দালানের মাঝখানের ঘর দুইটা বড় ছিল। সেটার একটায় আমার মেঝ চাচী থাকতেন তার ছেলে মেয়েদের নিয়ে। আমার মেঝ চাচা আজমত আলি ঢাকায় এজিবি অফিসে চাকরি করতেন, তার পেটে আলসার ছিল। তখন আলসারের ভালো কোন ঔষধ ছিল না, বেশী গুরুতর অবস্থা হলে অপারেশান করতে হত। ৬৯ সালের শেষের দিকে মেঝ চাচা যখন দাদা বাড়িতে ছিলেন তখন হঠাৎ করে ওনার পেটের আলসারে ব্লিডিং শুরু হয়ে যায়। ময়নামতি ক্যান্টনমেন্টে আব্বাকে লোক দিয়ে খবর পাঠানোর পরে আব্বা স্যালাইনের বোতল, ইঞ্জেকশান নিয়ে দাদা বাড়িতে পৌঁছানোর আগেই চাচা মারা যান।

মেঝ চাচার বড় ছেলে হাবিব ভাইয়া কলেজে পড়ত তখন, উনি তার পরে চাচার অফিসেই চাকরি আরম্ভ করেন। আর চাচী তার বাকি চার ছেলে মেয়ে নিয়ে দেশেই থাকতেন। তারা হচ্ছে সিদ্দিক ভাইয়া, মোখলেস ভাইয়া, নুরজাহান আপা আর হাসিনা। হাসিনা আর আমি এক বয়সী ছিলাম। আমরা দুই জনই একটু চঞ্চল টাইপের ছিলাম, সুতরাং হাসিনার সাথে আমার ভাল খাতির ছিল। তখন কোন স্কুল ছিল না, তাই আমরা দুইজন সারাক্ষন একসাথে সারা গ্রামে ঘুরাঘুরি করতাম।

মাঝখানের আরেকটা বড় ঘরে আমার ছোট চাচা - চাচীরা থাকতেন। তাদের তিন ছেলে মেয়ে ছিল তখন, নাসির, জামিলা আর ফাতেমা। নাসির আমার বয়সী ছিল মনে হয়, জামিলা তার ছোট, আর ফাতেমা হয়ত তিন বছর বয়স ছিল। আমার ছোট চাচার নাম ফজলুল করিম, তিনি কলিকাতা থেকে এমএ পাশ এবং আলেম-ফাজিল পাশ ছিলেন। উনি হোমিওপ্যাথি ডাক্তারীও করতেন। আর আমাদের গ্রামের আমার দাদার তৈরি মসজিদের ইমাম সাহেবও ছিলেন। তবে ফার্সিতে কবিতা লেখাই মনে হয় ওনার প্রধান শখ ছিল। ওনার রোগীরা এসে বসে থাকতো কখন চাচা তাদের দেখবেন, ওষুধ দিয়ে দিবেন ওনার হোমিওপ্যাথি ওষুধের বাক্স থেকে। আর মসজিদেও অনেক সময় লোকের অপেক্ষা করতে হত, উনি অজু করতে গিয়ে আর অজুই শেষ হচ্ছে না।

দাদা বাড়িতে বড় দালানটায় তখন মেঝ চাচিরা আর ছোট চাচা চাচিরা থাকতেন। এছাড়াও আমার বড় চাচি বা জেঠিমা থাকতেন উঠানের আরেক পাশে তার নিজেদের ঘরে, সেটা বড় একটা মাটির ঘর ছিল। আমার বড় চাচার নাম আস্ মত আলি। উনি ১৯৫৫ সালের দিকে আমাদের গ্রামে এক ভয়াবহ কলেরা মহামারিতে মারা জান। আমার বড় ফুফু জোহরাও মারা যান সেই কলেরা মহামারিতে। মৃত্যুকালে বড় চাচার তিন ছেলে আর এক মেয়ে ছিল। তারা হচ্ছেন নুরু ভাইয়া, শামসু ভাইয়া, শাহজাহান ভাইয়া, আর মুরশিদা আপা। সব চেয়ে ছোট ছেলে মুনির ভাইয়ার তখনো জন্ম হয় নাই, চাচির পেটে ছিল।

বড় চাচি দেখতে সুন্দরী ছিলেন। মানে ফরসা গায়ের রঙ, সুন্দর চেহারা, লম্বা চুল আর দাতগুলি পান জর্দা খেয়ে কালো কালো। চাচির চোখ হালকা খয়েরী ছিল। আর মুরশিদা আপা আর মুনির ভাইয়ার চোখও সেরকম ছিল। শোনা কথা যে বড় চাচিকে নাকি মাঝে মধ্যে জিনে ধরত, গ্রামের বাশ ঝাড়ের নীচে দিয়ে খোলা চুলে গিয়েছিলেন উনি সেই জন্য। তবে আমি কখনো ওনাকে কোন অদ্ভুত ব্যাবহার করতে দেখি নাই। আমি দিনের বেলায় জিন-ভুতে বিশ্বাস করতাম না, কিন্তু সন্ধ্যা হলে সেই বাশ ঝাড়ের নীচে দিয়ে যেতে ভয় লাগত।

বড় চাচার একমাত্র মেয়ে মুরশিদা আপা বিয়ের পরে দুলাভাইয়ের সাথে নারায়ণগঞ্জে থাকতেন, তার দুই ছেলে ছিল - আলম আর মাসুদ। ১৯৭১ সালের জুলাই মাসে যখন আমরা দাদা বাড়িতে যাই, মুরশিদা আপা তখন তার দুই ছেলেকে নিয়ে গ্রামে চলে এসেছিলেন তার মায়ের কাছে। ওনার বড় ছেলে আলমের তখন বয়স ছিল ৩-৪ বছর, আর ছোট ছেলে মাসুদের মনে হয় ২ বছর বয়স ছিল।

দাদা বাড়িতে বড় দালানটার পাশেই ছিল রান্না ঘর, বাঁশের বেড়ার দেয়াল আর খড়ের চাল। সেখানে মাটির চুলায় রান্না করা হত। মাটির চুলায় পাটখড়ি দিয়ে আগুন জালাতে আমার খুব ভালো লাগত। রান্না করার সময় আমি ছোট চাচীর সাথে বসে বসে চুলায় জাল দিতাম। হয়ত দরকারের থেকে একটু বেশীই জাল দিতাম কিন্তু চাচী আমাকে কখনো জাল দিতে মানা করেন নাই। রান্না ঘরের পাশেই বাধানো টিঊব ওয়েল ছিল খাওয়ার পানির জন্য।

১৯৭১ সালের জুলাই মাসে যখন আমরা দাদার বাড়ি পৌছাই তার আগেই আমার দাদী মারা গিয়েছিলেন। উনি পা পিছলে পড়া গিয়েছিলেন পায়খানায় যেতে নিয়ে এবং তার কিছু দিন পরেই মারা যান। আমরা তখন কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে বন্দী, সুতরাং আমরা সেই খবর পাই নাই। আব্বাও গ্রামে এসে দাদীকে দেখে যেতে বা দাদীকে কুমিল্লা সিএমএইচে নিয়ে চিকিৎসা করতে পারেন নাই।

গ্রামের বাড়ীতে রাত্রি বেলা হ্যারিকেনের আলো ছাড়াও আর একটা মুস্কিলের বিষয় ছিল সেটা হচ্ছে ঘরের থেকে বেশ দূরে বাঁশ ঝাড়ের পাশে দিয়ে হেঁটে পাকা পায়খানা যাওয়া লাগত। সেটাও ইটের তৈরি, টিনের চাল। বদনায় করে পানি নিয়ে টয়লেটে যাওয়া লাগত, আর টিনের দরজাটা ছিটকানি দিয়ে বন্ধ করতে হত। রাত্রে বেলা হ্যারিকেন নিয়ে কখনোই আমি ঐ টয়লেটে যাই নাই।

গোসল করার জায়গা ছিল রান্না ঘরের পাশেই পুকুরে। দাদা বাড়ীর পুকুরে দুইটা বাধানো ঘাট ছিল। রান্না ঘরের কাছে মেয়েদের ঘাট, শ্যাওলা পড়া পিছলা সিঁড়ি আর একটু বেড়া দেওয়া ছিল যাতে দূর থেকে মেয়েরা গোসল করার সময় কেউ দেখতে না পায়। মসজিদের কাছে ছিল ছেলেদের ঘাট। সেই পুকুরে কচুরি পানা ছিল কিছু। কচুরী পানার কালো কালো লোম ওয়ালা শিকড় গুলি আমার পছন্দ ছিল না। কিন্তু কুচুরী পানার পাতার নীচের ফোলা মোটা অংশটা ফটাশ করে ফাটাতে বেশ মজাই লাগতো।

আমার দিন গুলি তখন ভালোই কাটছিল। আমার ছোট দুই বোন শামীম আর শাহীন সব সময়ে আম্মার কাছে কাছেই থাকতো, আর আমার এক বছরের বড় রাশেদ ভাইয়াও আম্মার কাছে থাকত লক্ষ্মী ছেলের মত। আমি আর আমার চাচাতো বোন হাসিনা দুই পাড়া বেড়ানি মেয়ে সারা গ্রাম ঘুরে বেড়াতাম। গ্রামের লোকজন আর আমাদের আত্মীয় স্বজন সবাই আমাদের ভালোই যত্ন করত, হঠাৎ করে কারো বাড়ি হাজির হলে ছাতুর মোয়া বা মুড়ি মুড়কি আর কাঁচের গ্লাসে করে পানি খেতে দিত।

একবার আমরা দুইজন হাটতে হাটতে আমাদের পাশের গ্রাম ভুবনঘরে আমার নানা বাড়ি পর্যন্ত চলে গিয়েছিলাম। তখন বর্ষাকাল ছিল। গ্রামের খাল-বিল, পুকুর-নদী সব পানিতে ভরা ছিল। হেঁটে হেঁটে সবখানে যাওয়া যেত না। তাই অনেকখানে নৌকা করে গিয়েছি।

আমি আর হাসিনা নৌকা চালাতে পারতাম না, কিন্তু আমার চাচাতো ভাই, মুনির ভাইয়া (বড় চাচার ছোট ছেলে) আমাদেরকে ডিঙ্গি নাওয়ে করে লম্বা বইঠা বেয়ে বেশ কয়েক বাড়ী ঘোরাতে নিয়ে গিয়েছিল। নৌকায় করে বড় চাচার মেঝ ছেলে শামসু ভাইয়ার শ্বশুর বাড়ীতে গিয়ে আমি প্রথম ঝুমকা লতা ফুল দেখেছিলাম। সেকি আশ্চর্য সুন্দর ফুল আর কি সুন্দর ঘ্রাণ সেই ফুলের!

(To be continued)

প্রথম খন্ডের লিঙ্ক - Click This Link

দ্বিতীয় খন্ডের লিঙ্ক - Click This Link

তৃতীয় খন্ডের লিঙ্ক Click This Link

৪র্থ খন্ডের লিঙ্ক - Click This Link

৫ম খন্ডের লিঙ্ক - Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:২৩
৫টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×