somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আইসিসি (ইন্ডিয়ান চোট্টা কাউন্সিল) থেকে বের হয়ে এলো বাংলাদেশ!!

২১ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ভারতীয় সমর্থকরা আর এই দেশে তাদের দালালরা বলছে যে একটা নো বলের ভুল ডিসিশনে নাকি খেলায় কিছু যায় আসে না!! যদি তাই হয় তাহলে আমরা একটু পিছনে ফিরে যাই। ১৯৯৬ এর বিশ্বকাপ। সেই সময়ও সাদা বল ছিল, থার্ড আম্পায়ার ছিল। সেমিফাইনালে কালুভিতরানা যখন টেন্ডুলকারকে স্টাপড করল, ফিল্ড আম্পায়ার আঙুল দিয়ে চারকোনা এঁকে থার্ড আম্পায়ারের কাছে পাঠিয়ে দিল। তখন আওয়ামি লীগের জম্পেশ হরতাল অবরোধ চলছিল তখন। আমার এখনো মনে আছে, টিভি আম্পায়ার প্রায় দশ মিনিট বা তারো কিছু বেশী সময় ধরে রিপ্লে দেখেও কোন সিদ্ধান্ত নিয়ে পারল না। এরকম ক্ষেত্রে বেনেফিট অভ ডাউটে ব্যাটস্ম্যান নট আউট হয়। কিন্তু আম্পায়ার আউট দিয়ে দিলেন। কিন্তু ভারত আর টেন্ডুলকার বলেই হয়ত দশ মিনিট নিলেন। এখন হলে এত সময় লাগে না, ওনারা আগেই জানেন কি করতে হবে!! এই সিদ্ধান্তে ক্ষিপ্ত হয়ে ইডেনের দর্শকরা লংকান খেলোয়াড়দের ওপর হাতে যা ছিল সব ছুঁড়তে থাকে। সেই ম্যাচ শ্রীলংকা জিতেছিল। কিন্তু আম্পায়ার নট আউট দিলে হয়ত টেন্ডুলকার ম্যাচ বের করে ফেলত। এরপর ইডেনে বহু দিন খেলা নিষিদ্ধ ছিল। কিন্তু আজকে যখন রিয়াদের আউট বা রুবেলের নো বল ডাকার ন্যায্য প্রতিবাদ করছি, দাদাদের আঁতে লাগছে। স্বয়ং আইসিসির প্রেসিডেন্ট প্রতিবাদ করছে এই অন্যায়ের। কিন্তু দাদারা আম্পায়ারদের আগলে রাখছে। এখন প্রযুক্তির উন্নয়নের কারনে আম্পায়ার জিনিসটাই অপাংক্তেয়। তারপরো তাদের অনেক ক্ষমতা। তাই এখন সময় এসেছে বিদ্রোহ করার। আমি প্রস্তাব করছি, বাংলাদেশ আইসিসি থেকে বের হয়ে আসুক। সমমনা দেশগুলার সাথে আলাপ করে আমরা ক্রিকেটের নতুন যুগের সুচনা করব। বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, জিম্বাবুয়ে, আয়ারল্যান্ড সহ অন্যদের নিয়ে গঠিত হোক নতুন সংস্থা, যার নাম হবে wco, world cricket organization. যার motto বা থিম হবে, Equal Cricket for All. কি, সম্ভব হবে করা? যারা আমার সাথে একমত, তারা এই আইডিয়াটা অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দিন, এই কান্না আর ভালো লাগে না, আমরা মুক্তি চাই!!
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১১
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×