জাফর ইকবাল যতবার আবেগ আর লজিক দিয়ে লিখে ততবার প্রমান করে লোকটার মাথা ঠিক নাই। তার লেখায় না আছে লজিক, না আছে আবেগের সঠিক প্রয়োগ। কেবল আছে দুইটা শব্দের উপর্যুপরি ব্যবহার..মুক্তিযুদ্ধ আর রাজাকার। যত সে এই শব্দ দুটি ব্যবহার করে, তত সে শব্দ দুটিকে খেলো করে। মুক্তিযুদ্ধ আর মুক্তিযোদ্ধাদের সে অপমান করে।
এই লোক দেশ গড়ার লেখা লিখে না, লিখে দেশ বিভাজনের লেখা। মানুষকে কোন সঠিক পথের দিকে আহ্বান তো করেই না , বরং দেশকে সে ঠেলে দেয় অন্ধকারের দিকে। তার লেখার প্যারায় প্যারায় থাকে ঘৃণা আর বিভাজন।
তার এবারের কলামের প্রতিটি প্যারায় লজিকের ধজ্বা উড়ে গেছে। আর সে বনে গেছে বাঙ্গালীর হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ হিপোক্র্যাট। তা না হলে শাহাবাগের আন্দোলনের অন্যতম মুখপাত্র এখন কোটা সংস্কারের আন্দোলনে দেখে ঢাকাবাসীদের যাতায়াতে অসুবিধা। এই লোককে জুতার মালা পরানো উচিৎ। সিরিয়াসলি.........
এই লোকের আসলে নিজের পশ্চাদ দেশে আগুন লেগে গেছে, তাই তো দিক্বিদিক শুন্য হয়ে আবল তাবল লিখছে। তার ফিল্টার থিয়োরির অবসোলিট অবস্থা হতে দেখে সে এখন হতাশ। কি চেয়েছিল আর কি হয়েছে............ সে কি এই বাংলাদেশ চেয়েছিলো?
জাফর ইকবাল যত এই রকম কলাম প্রসব করবে, টক শো তে যেয়ে মাতম করবে তত মানুষের কাছে তার গ্রহণযোগ্যতা হারাবে। মানুষ জাফর ইকবালের কথাকে আজকাল আর পাত্তা দেয় না, সেটা সে ভালো করে জানে বলেই বারবার বলে আমি কমেন্ট পড়ি না। রিভার্স সাইকোলজি, আসলে সে খুটে খুটে পড়ে। তারপর নিজের চুল নিজে ছিড়ে। বারবার কলাম লিখে, তারপর সেগুলোকে ছিড়ে কাগজের বল বানিয়ে চকির তলায় ছুড়ে। অবশেষে কয়েকটা লেখা অবস্থান পায় পত্রিকা আর ফেসবুকে।
জাফর ইকবালকে বলছি, আপনি নিজ গলায় আঙ্গুল দিয়ে কি বমি করবেন? আপনার লেখা পরে আমাদের অটোম্যাটিক বমি চলে আসে, কিন্তু আমরা সামলে নেই। ঘৃণা করা আপনার কাজ, ঘৃণা শিখানো আপনার স্টাইল......আমাদের না। তাই আজও নিজেকে সামলে নিলাম। আপনি যেই পরিমান ক্ষতি করেছেন এদেশের যুব সমাজের তা আর কেউ করেনি। আর যারা আপনার লেখা পছন্দ করে তারা বুঝে না যে আপনি তাদের সুগাড় কোটেড পয়জন খাওয়াচ্ছেন। এই পয়জনে তাদের বিবেকে আর বুদ্ধির মৃত্যু অবধারিত।
স্টপ রাইটিং জাফর ইকবাল...... তা না হলে আপনি যেই ভাগাড়ের দিকে যাত্রা শুরু করেছেন সেখান থেকে কেউ আপনাকে রক্ষা করতে পারবে না।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই মে, ২০১৮ ভোর ৬:৪৩