উত্তরা রাজউক কলেজে বোরকা পরে কলেজে ঢুকতে নিষেধাজ্ঞা মর্মে আইন করে কলেজের প্রিন্সিপাল মহান আল্লাহ পাক উনার রসুল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। এ আইন মহান আল্লাহ পাক উনার বিরুদ্ধে, মুসলমানদের বিরুদ্ধে, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে এমন আইন কোনো মুসলমান মেনে নিতে পারে না। বোরকার বিরুদ্ধে আইন এবং পর্দানশীন মেয়েদের কলেজে ঢুকতে না দিয়ে এই লম্পট, বদমাশ, নাস্তিক, যারজ অদক্ষটা(অধ্যক্ষ) যে অমার্জনীয় অপরাধ করেছে অবিলম্বে তাকে বহিষ্কার এবং জনসম্মুখ্যে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। এ আইন বাতিল না করলে এবং এই নর পিশাচটাকে যথাযথ শাস্তি না দিলে সরকারের বিরুদ্ধেও দেশময় আন্দোলনের দাবানল জ্বলে উঠবে।
এছাড়াও কোরআন শরীফ-এর বিধান তথা কাফির-মুশরিকদের মতো কুরআন শরীফ অবমাননার অপরাধ করেছে সে। এজন্যও পৃথকভাবে তাকে শাস্তি পেতে হবে।
এ দেশে ইসলাম বিদায় করার জন্য, মুসলমানদের ঈমান-আক্বীদা তথা মুসলমানিত্ব নষ্ট করার জন্য দেশি-বিদেশি বামচক্র ওঠেপড়ে লেগে ষড়যন্ত্র করছে। হারাম খেলাধুলায়, হারাম নাচ-গানের প্রতিযোগীতায় মগ্ন করে দিচ্ছে মুসলমানদের। তারই ধারাবাহিকতায় দেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্লজ্জভাবে বোরকাবিরোধী তত্পরতা চলছে। অবিলম্বে সরকার এটা বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ না নিলে দেশে গৃহযুদ্ধ বাধাসহ বিপর্যয়কর অবস্থা সৃষ্টি হতে পারে। এবং এমন অরাজকতা সৃষ্টি হলে এর দায়ভার মুসলমান এ সরকারকেই নিতে হবে