১। সেহরিতে বেশি করে পানি খান। গ্যাস্ট্রিক হবে না। ভাতের ওপরও চাপ কমবে।
২। ইফতারে স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি খাবেন না। রোযার উদ্দেশ্য সংযম ভুলে যাবেন না।
৩। দাঁত পরিষ্কার রাখবেন। কাকরাইল মসজিদ থেকে মেসওয়াক কিনবেন না। দাঁতে পোকা ধরবে। টুথ ব্রাশ ব্যবহার করুন।
৪। বেশি বেশি দান খয়রাত করবেন। কিন্তু ৭০ গুণ সওয়াবের আশা করবেন না। আখিরাতে কি হয় বলা যায় না, সাওয়াবের ক্ষেত্রে তাই বাড়তি লোভ করবেন না।
৫। ঈদের কেনাকাটার জন্য হুড়াহুড়ি পরিহার করুন। দিনকাল ভাল না, ছিনতাই হবেন। তারচেয়ে ঈদের পরে ধীরেসুস্থে কম দামে ভাল জিনিস কিনবেন।
৬। শুধু নিজের দিক দেখার মত স্বার্থপরতা পরিহার করুন। আশেপাশে মানুষদের দিকে খেয়াল রাখুন।
৭। ঈদের দিন খানাপিনা হইতে সাবধান। তবে খেতেই চাইলে ওরস্যালাইন সংগ্রহে রাখুন। মশলা এবং চর্বিযুক্ত খাওয়া খেয়ে ওর স্যালাইন কিনতে যাওয়ার মত সময় না ও পেতে পারেন।