somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সবার রক্তই এক—লাল রঙের।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সবার রক্তই এক—লাল রঙের। এর মধ্যে কোনো বিভেদ নেই। মানুষের শরীরে রক্তের প্রয়োজনীয়তা এত বেশি যে এটা ছাড়া কেউ বেঁচে থাকতে পারে না। মুমূর্ষু রোগীকে বাঁচাতে প্রায়ই জরুরি ভিত্তিতে রক্ত দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। যেমন—দুর্ঘটনায় আহত রোগী, অস্ত্রোপচারের রোগী, সন্তান প্রসবকালে, ক্যানসার বা অন্যান্য জটিল রোগে, এলিমিয়া, থ্যালাসেমিয়া, থিমোফিলিয়া ইত্যাদি কারণে রক্ত সঞ্চালনের প্রয়োজন পড়ে। বাংলাদেশের মতো গরিব দেশে বছরে পাঁচ থেকে ছয় লাখ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন হয়, যার মাত্র ৩০ শতাংশ পাওয়া যায় স্বেচ্ছায় রক্তদাতার মাধ্যমে। বাকি রক্ত অধিকাংশ ক্ষেত্রে পেশাদার রক্তদাতা এবং আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুবান্ধবের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়।
রক্ত অবশ্যই মানবদেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। পূর্ণমাত্রায় রক্ত থাকলে মানবদেহ থাকবে সজীব ও সক্রিয়। আর রক্তশূন্যতা বা এনিমিয়া দেখা দিলেই শরীর অকেজো হয়ে পড়ে, প্রাণশক্তিতে ভাটা পড়ে। এই অতি প্রয়োজনীয় জিনিসটি কলকারখানায় তৈরি হয় না। বিজ্ঞানীদের যথাসাধ্য চেষ্টা সত্ত্বেও এখনো রক্তের বিকল্প তৈরি করা সম্ভব হয়নি। নিকট ভবিষ্যতে পাওয়া যাবে—এমনটাও আশা করা যায় না। মানুষের রক্তের প্রয়োজনে মানুষকেই রক্ত দিতে হয়। জীবন বাঁচানোর জন্য রক্তদান এতই গুরুত্বপূর্ণ যে, বলা হয়—‘করিলে রক্তদান, বাঁচিবে একটি প্রাণ’, ‘আপনার রক্ত দিন, একটি জীবন বাঁচান’, ‘সময় তুমি হার মেনেছ রক্তদানের কাছে, দশটি মিনিট করলে খরচ একটি জীবন বাঁচে।’
১৮ থেকে ৬০ বছরের যেকোনো সুস্থ ব্যক্তি, যাঁর শরীরের ওজন ৪৫ কেজির ওপরে, তাঁরা চার মাস অন্তর অন্তর নিয়মিত রক্ত দান করতে পারেন। তবে রক্ত দিতে হলে কিছু কিছু রোগ থেকে মুক্ত থাকতে হবে। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশ অনুযায়ী, নিরাপদ রক্ত সঞ্চালনের জন্য রক্তদাতার শরীরে কমপক্ষে পাঁচটিতে রক্তবাহিত রোগের অনুপস্থিতি পরীক্ষা করে নিশ্চিত হওয়া দরকার। এই রোগগুলো হলো: হেপাটাইটিস বি, হেপাটাইটিস সি, এইচআইভি বা এইডসের ভাইরাস, ম্যালেরিয়া ও সিফিলিস। এসব রোগ রেস্ক্রিনিং করার পরই সেই রক্ত রোগীর শরীরে প্রবেশের উপযুক্ত ঘোষণা করা যায়। অবশ্য একই সঙ্গে রোগীর রক্তের সঙ্গে দাতার রক্তের ক্রস ম্যাচিং করাটাও জরুরি। এ ছাড়া রক্তদাতা শারীরিকভাবে রক্তদানে উপযুক্ত কি না, তা জানার জন্য তাঁর শরীরের ওজন, তাপমাত্রা, নাড়ির গতি, রক্তল্পতা বা জন্ডিসের উপস্থিতি ইত্যাদি পরীক্ষা করে দেখা হয়।
কোনো সুস্থ-সবল মানুষ রক্ত দান করলে দাতার স্বাস্থ্যের কোনো ক্ষতি হয় না। এমনিতেই রক্তের লোহিত কণিকাগুলো চার মাস পর পর নষ্ট হয়ে যায় বা ভেঙে যায় বা ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। সুতরাং এমনি এমনি নষ্ট করার চেয়ে তো স্বেচ্ছায় অন্যের জীবন বাঁচাতে দান করাই উত্তম। এই সামান্য পরিমাণ রক্তদানের মাধ্যমে একটি জীবন বাঁচানো নিঃসন্দেহে ভালো কাজ। নিয়মিত রক্ত দান করা একটি ভালো অভ্যাস। রক্ত দান করা কোনো দুঃসাহসিক কাজ নয়, বরং এর জন্য একটি সুন্দর মন থাকাই যথেষ্ট।
রক্তদানে শরীরের তো কোনো ক্ষতি হয়-ই না, বরং নিয়মিত রক্ত দান করলে বেশ কিছু উপকারও পাওয়া যায়। যেমন রক্তদানে উচ্চরক্তচাপের ঝুঁকি কমে এবং রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রাও কমে যায়। ফলে হূদেরাগ, স্ট্রোক ইত্যাদি মারাত্মক রোগের সম্ভাবনা হ্রাস পায়। হার্ট ভালো থাকে এবং রক্তদাতা সুস্থ ও প্রাণবন্ত থাকেন।

শরীরে রক্তকণিকা তৈরির কারখানা হলো অস্থিমজ্জা। নিয়মিত রক্ত দান করলে অস্থিমজ্জা থেকে নতুন কণিকা তৈরির চাপ থাকে, ফলে অস্থিমজ্জা সক্রিয় থাকে। এতে যেকোনো দুর্ঘটনা বা অন্য কোনো কারণে হঠাৎ রক্তস্খলন হলেও শরীর খুব সহজেই তা পূরণ করতে পারে।

রক্তদানের সময় রক্তে নানা জীবাণুর উপস্থিতি আছে কি না, তার জন্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। ফলে দাতা জানতে পারেন, তিনি কোনো সংক্রামক রোগে ভুগছেন কি না।

অনেক সময় রক্তদাতার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।

রক্ত দেওয়ার সময় রক্তের গ্রুপিং করা হয়। ফলে দাতা তাঁর রক্তের গ্রুপ জানতে পারেন।

সাধারণত যে সংস্থার কাছে রক্ত দেওয়া হয় তারা একটি ‘ডোনার কার্ড’ তৈরি করে দেয়। এই কার্ডের মাধ্যমে একবার রক্ত দিয়েই রক্তদাতা আজীবন নিজের প্রয়োজনে ওই সংস্থা থেকে রক্ত পেতে পারেন। রক্তদান একটি মহাকাজ, যা দাতাকে মানুষ হিসেবে বড় করে তোলে। রক্তদাতার সবচেয়ে বড় পাওনা—অসহায় বিপন্ন মানুষের জীবন বাঁচানো।

মানবিক, সামাজিক ও ধর্মীয়—সব দৃষ্টিকোণ থেকেই দাতা অনাবিল আনন্দ অনুভব করেন; সামাজিকভাবেও বিশেষ মর্যাদা পান। গ্রহীতা আর তাঁর পরিবার চিরদিন ঋণী থাকে, তার জীবন বাঁচানোর জন্য। দাতার জন্য তা যে কী আনন্দের, তা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়।
তাই নিজের ক্ষতি যেখানে হবে না, বরং লাভই হবে, আর অন্য একজন মানুষের জীবনও বাঁচবে, তাহলে আমরা স্বেচ্ছায় রক্তদানে এগিয়ে আসব না কেন?

আমরা সমাজে একে অন্যের ওপর নির্ভরশীল। পারস্পরিক আদান-প্রদান আর সহায়তা সমাজবদ্ধ জীবনের অন্যতম পূর্বশর্ত। আর স্বেচ্ছায় রক্তদান এই সেবাপরায়ণতার অনুপম উদাহরণ। তবে মনে রাখতে হবে, রক্ত সঞ্চালন যেন নিরাপদ হয়। আর যদি দূষিত, রোগাক্রান্ত রক্ত দেওয়া হয়, তাহলে জীবন রক্ষার পরিবর্তে অনিরাপদ রক্ত সঞ্চালনে জীবন ঝুঁকির মধ্যে পড়বে।
ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সবার রক্তই এক—লাল রঙের। এর মধ্যে কোনো বিভেদ নেই। মানুষের শরীরে রক্তের প্রয়োজনীয়তা এত বেশি যে এটা ছাড়া কেউ বেঁচে থাকতে পারে না। মুমূর্ষু রোগীকে বাঁচাতে প্রায়ই জরুরি ভিত্তিতে রক্ত দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। যেমন—দুর্ঘটনায় আহত রোগী, অস্ত্রোপচারের রোগী, সন্তান প্রসবকালে, ক্যানসার বা অন্যান্য জটিল রোগে, এলিমিয়া, থ্যালাসেমিয়া, থিমোফিলিয়া ইত্যাদি কারণে রক্ত সঞ্চালনের প্রয়োজন পড়ে। বাংলাদেশের মতো গরিব দেশে বছরে পাঁচ থেকে ছয় লাখ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন হয়, যার মাত্র ৩০ শতাংশ পাওয়া যায় স্বেচ্ছায় রক্তদাতার মাধ্যমে। বাকি রক্ত অধিকাংশ ক্ষেত্রে পেশাদার রক্তদাতা এবং আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুবান্ধবের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়। রক্ত অবশ্যই মানবদেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। পূর্ণমাত্রায় রক্ত থাকলে মানবদেহ থাকবে সজীব ও সক্রিয়। আর রক্তশূন্যতা বা এনিমিয়া দেখা দিলেই শরীর অকেজো হয়ে পড়ে, প্রাণশক্তিতে ভাটা পড়ে। এই অতি প্রয়োজনীয় জিনিসটি কলকারখানায় তৈরি হয় না। বিজ্ঞানীদের যথাসাধ্য চেষ্টা সত্ত্বেও এখনো রক্তের বিকল্প তৈরি করা সম্ভব হয়নি। নিকট ভবিষ্যতে পাওয়া যাবে—এমনটাও আশা করা যায় না। মানুষের রক্তের প্রয়োজনে মানুষকেই রক্ত দিতে হয়। জীবন বাঁচানোর জন্য রক্তদান এতই গুরুত্বপূর্ণ যে, বলা হয়—‘করিলে রক্তদান, বাঁচিবে একটি প্রাণ’, ‘আপনার রক্ত দিন, একটি জীবন বাঁচান’, ‘সময় তুমি হার মেনেছ রক্তদানের কাছে, দশটি মিনিট করলে খরচ একটি জীবন বাঁচে।’ ১৮ থেকে ৬০ বছরের যেকোনো সুস্থ ব্যক্তি, যাঁর শরীরের ওজন ৪৫ কেজির ওপরে, তাঁরা চার মাস অন্তর অন্তর নিয়মিত রক্ত দান করতে পারেন। তবে রক্ত দিতে হলে কিছু কিছু রোগ থেকে মুক্ত থাকতে হবে। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশ অনুযায়ী, নিরাপদ রক্ত সঞ্চালনের জন্য রক্তদাতার শরীরে কমপক্ষে পাঁচটিতে রক্তবাহিত রোগের অনুপস্থিতি পরীক্ষা করে নিশ্চিত হওয়া দরকার। এই রোগগুলো হলো: হেপাটাইটিস বি, হেপাটাইটিস সি, এইচআইভি বা এইডসের ভাইরাস, ম্যালেরিয়া ও সিফিলিস। এসব রোগ রেস্ক্রিনিং করার পরই সেই রক্ত রোগীর শরীরে প্রবেশের উপযুক্ত ঘোষণা করা যায়। অবশ্য একই সঙ্গে রোগীর রক্তের সঙ্গে দাতার রক্তের ক্রস ম্যাচিং করাটাও জরুরি। এ ছাড়া রক্তদাতা শারীরিকভাবে রক্তদানে উপযুক্ত কি না, তা জানার জন্য তাঁর শরীরের ওজন, তাপমাত্রা, নাড়ির গতি, রক্তল্পতা বা জন্ডিসের উপস্থিতি ইত্যাদি পরীক্ষা করে দেখা হয়। কোনো সুস্থ-সবল মানুষ রক্ত দান করলে দাতার স্বাস্থ্যের কোনো ক্ষতি হয় না। এমনিতেই রক্তের লোহিত কণিকাগুলো চার মাস পর পর নষ্ট হয়ে যায় বা ভেঙে যায় বা ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। সুতরাং এমনি এমনি নষ্ট করার চেয়ে তো স্বেচ্ছায় অন্যের জীবন বাঁচাতে দান করাই উত্তম। এই সামান্য পরিমাণ রক্তদানের মাধ্যমে একটি জীবন বাঁচানো নিঃসন্দেহে ভালো কাজ। নিয়মিত রক্ত দান করা একটি ভালো অভ্যাস। রক্ত দান করা কোনো দুঃসাহসিক কাজ নয়, বরং এর জন্য একটি সুন্দর মন থাকাই যথেষ্ট। রক্তদানে শরীরের তো কোনো ক্ষতি হয়-ই না, বরং নিয়মিত রক্ত দান করলে বেশ কিছু উপকারও পাওয়া যায়। যেমন রক্তদানে উচ্চরক্তচাপের ঝুঁকি কমে এবং রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রাও কমে যায়। ফলে হূদেরাগ, স্ট্রোক ইত্যাদি মারাত্মক রোগের সম্ভাবনা হ্রাস পায়। হার্ট ভালো থাকে এবং রক্তদাতা সুস্থ ও প্রাণবন্ত থাকেন। শরীরে রক্তকণিকা তৈরির কারখানা হলো অস্থিমজ্জা। নিয়মিত রক্ত দান করলে অস্থিমজ্জা থেকে নতুন কণিকা তৈরির চাপ থাকে, ফলে অস্থিমজ্জা সক্রিয় থাকে। এতে যেকোনো দুর্ঘটনা বা অন্য কোনো কারণে হঠাৎ রক্তস্খলন হলেও শরীর খুব সহজেই তা পূরণ করতে পারে। রক্তদানের সময় রক্তে নানা জীবাণুর উপস্থিতি আছে কি না, তার জন্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। ফলে দাতা জানতে পারেন, তিনি কোনো সংক্রামক রোগে ভুগছেন কি না। অনেক সময় রক্তদাতার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়। রক্ত দেওয়ার সময় রক্তের গ্রুপিং করা হয়। ফলে দাতা তাঁর রক্তের গ্রুপ জানতে পারেন। সাধারণত যে সংস্থার কাছে রক্ত দেওয়া হয় তারা একটি ‘ডোনার কার্ড’ তৈরি করে দেয়। এই কার্ডের মাধ্যমে একবার রক্ত দিয়েই রক্তদাতা আজীবন নিজের প্রয়োজনে ওই সংস্থা থেকে রক্ত পেতে পারেন। রক্তদান একটি মহাকাজ, যা দাতাকে মানুষ হিসেবে বড় করে তোলে। রক্তদাতার সবচেয়ে বড় পাওনা—অসহায় বিপন্ন মানুষের জীবন বাঁচানো। মানবিক, সামাজিক ও ধর্মীয়—সব দৃষ্টিকোণ থেকেই দাতা অনাবিল আনন্দ অনুভব করেন; সামাজিকভাবেও বিশেষ মর্যাদা পান। গ্রহীতা আর তাঁর পরিবার চিরদিন ঋণী থাকে, তার জীবন বাঁচানোর জন্য। দাতার জন্য তা যে কী আনন্দের, তা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। তাই নিজের ক্ষতি যেখানে হবে না, বরং লাভই হবে, আর অন্য একজন মানুষের জীবনও বাঁচবে, তাহলে আমরা স্বেচ্ছায় রক্তদানে এগিয়ে আসব না কেন? আমরা সমাজে একে অন্যের ওপর নির্ভরশীল। পারস্পরিক আদান-প্রদান আর সহায়তা সমাজবদ্ধ জীবনের অন্যতম পূর্বশর্ত। আর স্বেচ্ছায় রক্তদান এই সেবাপরায়ণতার অনুপম উদাহরণ। তবে মনে রাখতে হবে, রক্ত সঞ্চালন যেন নিরাপদ হয়। আর যদি দূষিত, রোগাক্রান্ত রক্ত দেওয়া হয়, তাহলে জীবন রক্ষার পরিবর্তে অনিরাপদ রক্ত সঞ্চালনে জীবন ঝুঁকির মধ্যে পড়বে।


০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

লিখেছেন নতুন নকিব, ০৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

ছবি কৃতজ্ঞতাঃ অন্তর্জাল।

ছোটবেলায় মুরব্বিদের মুখে শোনা গুরুত্বপূর্ণ অনেক ছড়া কবিতার মত নিচের এই লাইন দুইটাকে আজও অনেক প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×