somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এই ঈদে ঘুরে আসুন "রাজেন্দ্র ইক্যো পার্কে"

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

যদিও কোরবানীর ঈদে পুরো সময়টাই চলে যায় গরু/ছাগলের পিছনেই। তারপরও কিছু সময় থাকে যখন ইচ্ছা করে ছুটি গুলোকে কাজে লাগাতে। কিন্তু ঢাকা শহরের যে অবস্থা যেখানেই আপনি যাবেন সেখানেই মানুষ আর মানুষ। মনে হবে শহরের সবাই বোধহয় এখানেই এসেছে ছুটি কাটাতে।
অবশ্য এতে আপনার আমার কিছু করার ও নাই । কারন সবাইতো চায় ছুটি টা উপভোগ করতে। আর সরকারী ছুটিগুলোতো সেই একই সময়ে সবার জন্যই। ফলে যেখানে আপনি যাচ্ছেন নিরিবিলি একটু সময় কাটাবেন, অথবা পরিবারকে সময় দিবেন সেই একই সময়ে একই সিদ্ধান্ত নিচ্ছে আরো অনেকেই। হয়তো তাইই ঈদের ছুটি গুলোতে রাজধানীর বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে থাকে উপচেপড়া ভীড়। তখন তা আর বিনোদন থাকে না ভীড়ের চাপে কখন বাড়ী ফিরবো ঐটাই মাথায় কাজ করে। অনেকটা ভিক্ষার দরকার নাই কুত্তা সামলার মত অবস্থা।

যাই হোক নগর জীবনের ব্যস্ততাকে পাশ কাটিয়ে একটু নিরিবিলি পরিবেশে ঈদের দিন বা তার পরে বেড়িয়ে আসতে পারেন ঢাকার কছেই "রাজেন্দ্র ইক্যো রিজরট"-এ। অসম্ভব সুন্দর ইক্যো রিজরটটি শহরের কোলাহলকে দূরে ঠেলে দিয়ে আপনাকে দিতে পারে সত্যিকারের এক প্রশান্তি। এটা আমার বিশ্বাস।

গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ধরে মাত্র ১৩ কি:মি: সামনে ভবানীপুর বাজার। সেখান থেকে মাত্র ৩ কি:মি: পূর্ব দিকে ভাওয়াল জঙ্গলের ভিতরে রিজরটটি আমার জানামতে প্রায় ১৫০ বিঘা জমির উপর তৈরী করা হয়েছে। জঙ্গল বলাতে ভয় পাওয়ার কোনো কারন নাই। বরং এটা ভাবতে পারেন যে জঙ্গলের ভিতরে প্রাকৃতিক পরিবেশকে কোনোরুপ ডিষ্টার্ব না করে রিজরটটি তৈরী হওয়ায় আপনাকে কতটুকু প্রকৃতির ছোয়া দিতে সক্ষম। নিরাপত্তার দিক থেকে ১০০ তে ১০০ রিজরটটি খুব কাছেই বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্ক এবং ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান অবস্থিত।
ওরে বাবা অনেক খানিই তো লিখে ফেললাম। আর পারবো না, কিছু ছবি দিয়ে দিচ্ছি। আশাকরি ভালো লাগবে। সাথে তাদের ফেইসবুকের লিংকও। যাদের পছন্দ হবে তারা সরাসরি (০১৭১৭৫৩২২২২) ফোনে বুকিং দিয়ে দিয়েন কারণ তাদের রুম সংখ্যা কম, মাত্র ৩৬ টি। ফেইসবুক লিংক: রাজেন্দ্র ইক্যো রিজরট্
ও আরকেটি কথা, শুনেছি এখন তাদের প্যাকেজ অফার চলছে তাই কম খরচে রিজরটটি ঘুরে আসার অপূর্ব সুযোগ
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:১৩
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দুই টাকার জ্ঞানী বনাম তিনশো মিলিয়নের জ্ঞানী!

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×