somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মানবের উপকার করা, সফলতা অর্জনের মূল সোপান

১৪ ই জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৩১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


"জীবে প্রেম করে যেই জন, সেই জন সেবিছে ঈশ্বর!" মহাবিশ্বে যা কিছু সৃষ্টি হয়েছে সবই স্রষ্টার সৃষ্টি। স্রষ্টার সৃষ্টির মধ্যে মনুষই সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। পরম ভালোবাসায় তিনি সৃষ্টি করেছেন মানুষকে। স্রষ্টা মানুষকে সৃষ্টি করেছেন মানবীয় গুণাবলি দিয়ে, জ্ঞান, বিবেক ও বুদ্ধি দিয়ে। যে কারণে জীবজগতের মধ্যে মানুষই শ্রেষ্ঠ জীব। কাজেই সেরা হিসেবে মানুষের প্রতি যেমন মানুষের দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে, তাঁর মহাশক্তির অন্ততঃ কিঞ্চিৎ ক্ষুদ্রাংশ শক্তি তাঁর সৃষ্ট প্রত্যেক জীবের মধ্যেই বিরাজমান। অর্থাৎ জীবজগতের সবকিছুর মধ্যেই তাঁর শক্তির এবং তাঁর অস্তিত্বের উপস্থিতি রয়েছে। কাজেই প্রত্যেক জীবের প্রতি দয়া পদর্শন করা আমাদের প্রত্যেকেরই পরম কর্তব্য। কেননা জীবসেবা করলেই প্রকারান্তরে স্রষ্টার সেবা করা হয়। প্রত্যেক জীবের প্রতি যত্নবান হলে এবং তাদের ভালোবাসলে, তবেই সৃষ্টিকর্তার প্রতি ভালোবাসা প্রদর্শন করা হয়। বিভিন্ন সমাজের মানুষ বিভিন্নভাবে স্রষ্টার আরাধনা করে থাকে। আরাধনার পদ্ধতিতে যথেষ্ট ব্যবধানও দেখা যায়। যদিও তার উদ্দেশ্য কিন্তু এক এবং অভিন্ন এবং তা হচ্ছে সৃষ্টিকর্তাকে সন্তষ্ট করা। পৃথিবীতে বিভিন্ন যুগে বিভিন্ন মহান মনিষীর আবির্ভাব ঘটেছে। বিভিন্ন ধর্মের অবতারণা হয়েছে এবং আরাধনার বিভিন্ন প্রকৃতি ও পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে। স্রষ্টার সান্নিধ্য পাওয়া বা স্রষ্টার সন্তুষ্টি বিধানই কিন্তু সবার একমাত্র উদ্দেশ্য। যে ব্যক্তি প্রতিনিয়ত আর্তক্লিষ্ট ও নিপীড়িত মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করতে সক্ষম হয়েছেন, তিনিই প্রকৃতপক্ষে স্রষ্টার সর্বশ্রেষ্ঠ উপাসক ও সাধক।


জনৈক আরব কবি বলেছেন, ক্ষমতা থাকলেই জুলুম করোনা, জুলুমের পরিণাম অনুশোচনা ছাড়া আর কিছু নয়। জুলুম করার পর তুমি তো সুখে নিদ্রা যাও, কিন্তু মজলুমের চোখে ঘুম আসে না। সে সারা রাত তোমার জন্য বদ দোয়া করে এবং আল্লাহ তা শোনেন। কেননা তিনিও ঘুমান না। ’ মুসলিম শরীফের প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মুসলমানদের এমন কতগুলো কাজের নির্দেশ দেয়া হয়েছে, যা জীবন চলার পথে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আিমি আমার আজকের লেখায় নিম্নে ৪টি কাজের কথা উল্লেখ করছি। যথাঃ

১। মানুষের কষ্ট দূর করে দেয়াঃ হজরত আবু হোরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো মুসলিমের পার্থিব কষ্টসমূহের মধ্যে থেকে একটি কষ্ট দূর করে দেয়, আল্লাহতা তায়ালা কিয়ামতের দিন তার একটি বড় কষ্ট দূর করে দিবেন।

২। অভাব লাঘব করাঃ যে ব্যক্তি কোন অভাবীর অভাবের কষ্ট লাঘব করে দেয়, আল্লাহ্ দুনিয়া ও আখিরাতে তার অভাবের কষ্ট লাঘব করবেন।

৩। দোষ গোপন করাঃ যে ব্যক্তি কোনো মুসলিমের দোষ গোপন রাখে, আল্লাহতায়ালা দুনিয়া ও আখেরাতে তার দোষ গোপন রাখবেন।

৪. সাহায্য করাঃ বান্দা যতক্ষণ তার অপর মুসলিম ভাইয়ের সাহায্য করতে থাকে, আল্লাহও ততক্ষণ তার সাহায্য-সহায়তা করতে থাকেন। (মুসলিম)


দুঃখের বিষয় বর্তমানে আমরা উল্লেখিত বিষয়ের সব বিপরীত কর্মকাণ্ডই দেখছি। আমরা একটু ক্ষমতাশীল হলে নিজেকে সমাজের অপ্রতিরোধ্য মনে করি। মানুষের কষ্ট দূর করার পরিবর্তে অন্যকে কষ্টে ফেলি। এমনকি মানুষের কষ্ট দেখে খুশিও হই। এক্ষেত্রবিশেষ এমনও দেখা যায় যে, অনেকেই অধীনস্থদের ইচ্ছা করে কষ্ট দেন। এ সবই অমানবিক কাজ। কোনো কোন ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানের বিশেষ কোনো দায়িত্ব পাওয়ার পর তার মানবিক মূল্যবোধের হঠাৎ পরিবর্তন ঘটে। তার বিনম্র মুখাবয়বটি শক্তরূপ ধারণ করে। সে একটুও চিন্তা করে না- তার ওপরে মহাশক্তিধর একজন আছেন, যিনি তাকে এখানে বসিয়েছেন। যে কোনো সময় তারও মুষ্ঠিবদ্ধ হাত আছড়ে পড়তে পারে। মানুষের ক্ষতি করা, মানুষকে কষ্ট দেয়া খুবই সহজ কাজ। তাই বলে মানুষেরির একটি কষ্ট দূর করা বা তাকে সাহায্য-সহযোগিতা করা যে খুবই কঠিন তা কিন্তু নয়। প্রয়োজন শুধু একটু সদিচ্ছা আর আল্লাহকে ভয় করা ও রাসূল (সাঃ)-এর প্রতি ভালোবাসা।

বিখ্যাত সাহাবি হজরত আবু মাসউদ (রাঃ) বলেন, আমি একজন ভৃত্যকে লাঠি দিয়ে পেটাচ্ছিলাম। এ সময় আমার পশ্চাতে একটা শব্দ শুনলাম, ‘জেনে রেখো, হে আবু মাসউদ! আল্লাহতায়ালাই তোমাকে এ ভৃত্যের ওপর কর্তৃত্ব দিয়েছেন। ’ আমি বললাম, ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমি আর কখনো দাস-দাসী ও চাকর-চাকরানীকে প্রহার করবো না। আমি ওকে স্বাধীন করে দিলাম। রাসূলে কারিম (সাঃ) বললেন, এ কাজটি না করলে আগুন তোমাকে কিয়ামতের দিন ভস্মীভূত করে দিত। ’ –সহিহ মুসলিম

হজরত মোহাম্মদ (সাঃ) আজীবন মানবতার মুক্তির জন্য কাজ করে গেছেন। তিনি ছিলেন অসহায়, দুর্বল ও নির্যাতিতদের বিশ্বস্ত অভিভাবক, অধীনস্থদের প্রতি দয়াশীল ও প্রতিবেশীদের আপনজন। জীবন সায়াহ্নে এসেও তিনি তাদের কথা ভুলেননি। এদের কথা বলে বলে পৃথিবীবাসীকে বারবার সাবধান করে গেছেন। বলেছেন, ‘নামাজ ও অধীনস্থদের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় করো। ’- আবু দাউদ
ঐতিহাসিক বিদায় হজের ভাষণেও তিনি অধীনস্থ ও দুর্বলদের কথা উল্লেখ করে বলেছেন, ‘অধীনস্থদের সাথে সদ্ব্যবহার সৌভাগ্যের উৎস আর তাদের সাথে দুর্ব্যবহার দুর্ভাগ্যের উৎস। ’ -আবু দাউদ


যারা জেনে-বুঝে মানুষকে কষ্ট দেয়, তাদের ঈমান নিয়ে সংশয় রয়েছে। এ ধরনের চরিত্র ও ঈমান পাশাপাশি একসাথে চলতে পারে না। মানুষের ক্ষতি করা ও তাদেরকে কষ্ট দেয়া কবিরা গুনাহের অন্তর্ভুক্ত। এমনকি আল্লাহর রাসূল (সা.) এ ধরনের লোককে মুসলিম বলতেও নারাজ। এ বিষয়ে তিনি বলেছেন, ‘সেই ব্যক্তি মুসলিম যার মুখ ও হাত থেকে অন্য মুসলিম নিরাপদ থাকেন। ’
হজরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, ‘আল্লাহতায়ালা জালেমকে দীর্ঘ সময় দিয়ে থাকেন। অবশেষে যখন পাকড়াও করেন তখন তাকে আর রেহাই দেন না। তারপর তিনি এ আয়াত পাঠ করেন, ‘তোমার প্রভুর পাকড়াও এ রকমই হয়ে থাকে, যখন তিনি জুলুমরত জনপদসমূহকে পাকড়াও করেন, তাঁর পাকড়াও অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক, অপ্রতিরোধ্য। ’ –বোখারি ও মুসলিম
সুতরাং কোনো মুসলিম অন্য কোনো মুসলিমকে কষ্ট দিতে পারেন না। যদি কষ্ট দেন তবে তিনি অমুসলিম হিসেবে চিহ্নিত হবেন। আর এটি জুলুমও বটে। আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সা.) জুলুম সম্পর্কে কঠিন কঠিন বাক্য প্রয়োগ করেছেন। আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘জুলুমবাজরা তাদের অত্যাচারের পরিণতি অচিরেই জানতে পারবে। ’-সূরা শুরা : ২২৭


আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে বলেনঃ প্রত্যেক প্রাণকেই মরণের স্বাদ নিতে হবে। কিয়ামতের দিন তোমাদের কর্মফল পুরো করে দেয়া হবে। যাকে আগুন থেকে দূরে রাখা হবে ও জান্নাতে যেতে দেওয়া হবে সে-ই সফলকাম। আর পার্থিব জীবন তো ছলনাময় ভোগ ছাড়া আর কিছুই নয়। আল কোরআন (সুরা আলে-ইমরান:১৮৫)


মানুষ সামাজিক জীব। সমাজবদ্ধ মানুষ এককভাবে বেঁচে থাকা কোনোক্রমেই সম্ভব নয়। তাই সমাজের প্রতিটি সদস্যই পরনির্ভরশীল। এই নির্ভরশীলতার গুরুত্বকে বিবেচনায় এনে হজরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ) একজন সমাজবিজ্ঞানী হিসেবে উল্লিখিত বিষয়গুলোর ওপর আলোকপাত করেছেন। আপনি গভীরভাবে চিন্তা করুন, হাদিসে উল্লিখিত চারটি মৌলিক বিষয় যদি কোনো সমাজের সদস্যরা দায়িত্ব হিসাবে গ্রহণ করে তাহলে সেখানকার সামাজিক পরিবেশ কি হবে? এই হাদিসটি ওপর আমল করা হলে, আমাদের সমাজের যত হানাহানি, মারামারি, অভাব-অনটন ও সামাজিক অস্থিরতা বহুলাংশে কমে যাবে- ইনশাআল্লাহ। সুতরাং আসুন, আমরা পরস্পরে অনে অন্যের একটি করে কষ্ট লাঘব করি, উপকার করি, সহযোগিতার হাত বাড়াই; কাল কিয়ামতের দিন আল্লাহতায়ালা আমাদের বড় বড় কষ্টসমূহ দূর করে দিবেন- ইনশাআল্লাহ।


উপসংহারঃ আমি আমার অদ্যকার লেখায় যা নসিতহ করলাম তা আমরা সবাই জানি। হয়তো আপনারা আরো বেশী জানেন কিন্তু আমরা অনেকেই তা আমল করিনা না। ঈমান দূর্বল হয় আমল নাা করার কারণে। তাই একই কথা বার বার বেলে স্মরণ করিয়ে দেবার হুকুম আছে যাতে মানুষ গোমরাহ হয়ে না যায়। সম্প্রতি নামাজ সম্পর্কিত আমার এই পোস্টটি কোন বৈচিত্র নাই বলে প্রথম পাতা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ও্ই লেখার বিষয় বস্তু হয়তো সবার জানা। তাই জানা কথা শুনতে বিরক্ত হয়ে থাকবেন। তবে আমল করার জন্য একই কথা বারে বারে বলা দোষের কি? লেখাটি ড্রাফট করার জন্য আমি সত্যিই মর্মাহত। তাই কিছুদিন কোন লেখা প্রকাশ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিতবে ব্লগে থাকবো ইনসাআল্লাহ। ভুল-ত্রুটি ও ভালো-মন্দের মিশেলে মানুষের জীবন। কেউ ভুল-ত্রুটির ঊর্ধ্বে নয়। সবাই ভালো থাকবেন। ঈমানের সাথে সাথে আমল জারী রাখবেন। আর আমার জন্য দোয়া করবেন। কাউকে কোন কারনে দুঃখ বা কষ্ট দিয়ে থাকলে ক্ষমা করবেন। ক্ষমা মানুষের মান-মর্যাদা বাড়ায়। কাউকে ক্ষমা করে একজন সাধারণ মানুষও হয়ে ওঠতে পারেন অসাধারণ মানুষ। কারন কাউকে ক্ষমা করলে আল্লাহ তার সম্মান বাড়িয়ে দেন। আল্লাহ সবাইকে ক্ষমাশীল হওয়ার তাওফিক দান করুক। আমিন।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল :-& ফেসবুক
[email protected]
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৪৩
৮টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×