somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

নূর মোহাম্মদ নূরু
নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

প্রসঙ্গ করোনা ভা্ইরাসঃ আল্লাহর রহমত অবশ্যই তাঁর গজব অপেক্ষা অগ্রগামী

১৬ ই এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:১৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বিশ্বজুড়ে এখন সবচেয়ে বড় আতঙ্কের নাম করোনা ভাইরাস। বর্তমানে কয়েক মাস যাবত সারাবিশ্বে করোনাভাইরাস কোভিড-১৯ ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। প্রায় দুইশত রাষ্ট্র এতে আক্রান্ত। এ পর্যন্ত বিশ্বে ১৩৮,৮২৭,১২৬ মানুষ ভাইরাসকবলিত এবং মৃতের সংখ্যা ২,৯৮৫,৪৪৪জন। অপরদিকে বাংলদেশে ৭,০৭,৩৬২ জন আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ১০,০৮১ জন। কথা উঠছে করোনা ভাইরাস গজব না রহমত? অনেকে বলছেন, চিনের উহান শহরে যে-করোনা ভাইরাস ছড়াচ্ছে সেটা নাকি উইগুরে ঘটমান অত্যাচারের জবাবে আল্লাহর গজব। গজবের বিষয়ে আবু হুরাইরাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আল্লাহ যখন সৃষ্টিজগত তৈরী সম্পন্ন করলেন, তখন একটি কিতাবে লিখে রাখলেন, যা তাঁরই কাছে তাঁর আরশের উপর রয়েছে, অবশ্যই আমার রহমত আমার গজব অপেক্ষা অগ্রগামী।’’ [বুখারি ৩১৯৪,৭৪০৪, ৭৪২২, ৭৪৫৩, ৭৫৫৩, ৭৫৫৪, মুসলিম ২৭৫১, তিরমিযি ৩৫৪৩, ইবন মাজাহ ১৮৯, ৪২৯৫, আহমদ ৭২৫৭, ৭৪৪৮, ৭৪৭৬, ২৭৩৪৩, ৮৪৮৫, ৮৭৩৫, ৯৩১৪] সুতরাং মহামারি যত না গজব, মানুষের বিশ্বাস ও আচরণের ফলে তা এর চেয়ে বেশি রহমত হিসেবেই প্রতিপন্ন হয়ে থাকে। প্লেগ সম্বন্ধে আমাদের মা আয়িশার এক কৌতূহলের জবাবে প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) বলেছিলেন, «আল্লাহ যাকে ইচ্ছে তাকে এই শাস্তি দেন৷ তবে এটাকে তিনি বিশ্বাসীদের জন্য রহমতও করেছেন৷ কেউ যদি নিজের শহরে প্লেগে আক্রান্ত হয়, সেখানেই থাকে, সবুর করে, আশা করে আল্লাহ তাকে পুরস্কার দেবেন, যদি বোঝেন, আল্লাহ যা ইচ্ছে করবেন, তা ছাড়া আর কিছু হবে না, সে তা হলে শহিদের সমান পুরস্কার পাবে৷» [বুখারি] আমরা জানি, দুঃখ-কষ্টের মধ্যেও ঈমানদাররা ঈমানের আলোকেই ইতিবাচক চিন্তা করে। মন্দের ভেতরেও তারা ভালো কিছু খুঁজে পায়। আমরা করোনাভাইরাস থেকে গোটা মানব জাতির জন্য আল্লাহর কাছে পানাহ চাই। পাশাপাশি এর মাধ্যমে পাওয়া কিছু ভালো দিক নিয়েও আলোচনা করতে চাই। তকদিরে যা আছে, তাতো হবেই, তবে, ঈমানদারের জন্য আল্লাহর কোনো ফায়সালাই ক্ষতিকর হতে পারে না। এটি আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস। এখানে ভীতি কাম্য নয়। কাম্য সতর্কতা ও ঈমান।সুতরাং মহামারীকে গজব না ভেবে আল্লহর রহমত ভাবুন। আল্লাহ সকল মুসকিল আসানের মালিক। এই বিপদের সময়টিতে মানুষের মনোভাব বিশ্লেষণ করে সঠিক দায়িত্ব পালন করার বিকল্প নেই। মানুষকে একথাটি বোঝাতে হবে, মহামারি যত না গজব, মানুষের বিশ্বাস ও আচরণের ফলে তা এর চেয়ে বেশি রহমত হিসেবেই প্রতিপন্ন হয়ে থাকে।


বিপদ-আপদ, রোগ-মহামারি, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ইত্যাদির দুটি রূপ রয়েছে। হযরত ইমাম গাযযালী বলেন, ‘যে বিপদ মানুষকে আল্লাহমুখী করে, সেটি তার জন্য রহমত। আর যে বিপদে মানুষ আল্লাহ থেকে দূরে সরে যায় কিংবা আল্লাহ থেকে উদাস ও বেভুল অবস্থায় তার মৃত্যু ঘটে, এটি তার জন্য গজব।’ দুনিয়ার সবচেয়ে উত্তম ও শ্রেষ্ঠ প্রজন্ম সাহাবায়ে কেরামের জীবনেও এমন বিপদ, রোগ-মহামারি এসেছে। হযরত ওমর (রা.)-এর যুগে ৬৩৯ খ্রিষ্টাব্দে সিরিয়ার মহামারিতে গভর্নর আবু ওবায়দা ইবনুল জাররাহ শাহাদতবরণ করেন। সাহাবী মুয়াজ ইবনে জাবাল (রা.)-ও প্লেগ মহামারিতে শহীদ হন। অনেক সাহাবী ও পরবর্তীতে বহু ওলী-আউলিয়া এসবে শাহাদতবরণ করেছেন। তাহলে বিপদকে এককথায় গজব বলা উচিত হবে না। এখানে একই সমস্যা ঈমান ও জীবনবোধের আলোকে দুটি রূপ নিয়ে ধরা দেয়। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘আমার উম্মতের মধ্যে মহামারিতে মৃত্যুবরণকারীরা শহীদ।’ এ বিপদমুহূর্তে পূর্ব থেকে পশ্চিম পর্যন্ত গোটা দুনিয়া বেশ অসহায় হয়ে পড়েছে। সবার মুখেই শোনা যাচ্ছে, প্রার্থনার কথা। আল্লাহর নাম নেওয়ার কথা। সৃষ্টিকর্তার সাহায্য কামনার কথা। মানুষ আল্লাহমুখী হচ্ছে। এটি বিপদের একটি বড় ইতিবাচক অর্জন। নাস্তিকতার বিষবাষ্প কিছুটা হলেও স্থিমিত হয়ে যাচ্ছে। উন্নত বিশ্বে নাস্তিকতা ছিল একটি ফ্যাশন। ধর্মহীনতা ছিল এক ধরনের স্মার্টনেস। ভাইরাসের বিপদ নামার পর দুনিয়াজুড়ে লোকজন ধর্মমুখী হচ্ছে। নাস্তিকতার তুফান দুর্বল হয়ে আসছে। পারিবারিক ও সামাজিক বন্ধন যা প্রায় বিরল হয়ে গিয়েছিল, ইদানীং তা বিপদের কারণে অনেকটা আগের জায়গায় ফিরে এসেছে। পড়া বন্ধ থাকায় ছেলেমেয়েরা যেমন ঘরে, ঠিক তেমনি বাইরে অল্প সময় দিয়ে মা-বাবাও দ্রুত ঘরে ফেরায় তাদের পরস্পরে দেখা-সাক্ষাৎ, কথাবার্তা, একসাথে খাওয়া-দাওয়া বৃদ্ধি পেয়েছে। মানুষ মা-বাবা, ভাইবোন, বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশীর খবর নিতে পারতো না। এখন জরুরি অবস্থায় সবাই একে-অপরকে যেভাবে পারে যোগাযোগের মধ্যে রাখছে। অনেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজের জীবনাচার শেয়ার করতো, এখন তারা বাস্তব জগতে বসবাস করছে।নবী করিম (সা.) আরো বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি মহামারির সময় ধৈর্য্য সহকারে, সওয়াবের আশায় নিজেকে ঘরে রুদ্ধ রাখে, এ ধারণা নিয়ে যে, আল্লাহ তার ভাগ্যে যা লিখে রেখেছেন এর বাইরে কোনো কিছুই ঘটবে না। সে ব্যক্তিও শহীদের সাওয়াব পাবে।’ মহামারিতে তার মৃত্যু হোক বা নাই হোক। ফতহুল বারী, শরহে বুখারী ১৯৪/১০।


গুনাহ বেশি হলে সবকিছু থেকে বরকত উঠে যায়। ফ্যাসাদ শুরু হয়ে যায়। বিপদ ও বালা-মুসিবত একের পর এক আসতেই থাকে। যুগে যুগে মানুষকে আল্লাহু তাআলা বিভিন্ন আজাব-গজব দিয়ে শাস্তি দিয়েছেন, সতর্ক করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর আমি অবশ্যই তোমাদের পরীক্ষা করব কিছু ভয়, ক্ষুধা এবং জান, মাল ও ফল-ফলারির স্বল্পতার মাধ্যমে। আর তুমি ধৈর্যশীলদের সুসংবাদ দাও। যারা নিজেদের বিপদ-মুসিবতের সময় বলে “নিশ্চয় আমরা আল্লাহর জন্য এবং নিশ্চয় আমরা আল্লাহরই দিকে প্রত্যাবর্তনকারী”, তাদের ওপরই রয়েছে তাদের রবের পক্ষ থেকে মাগফিরাত ও রহমত এবং তারাই হেদায়াতপ্রাপ্ত।’ (সুরা-২ বাকারা, আয়াত: ১৫৫-১৫৭)।সম্প্রতি বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের প্রতি কিছু দেশ ও রাষ্ট্রব্যবস্থা যে বৈরিতা ও বিদ্বেষ উস্কে দিয়েছিল তা মানবিক কারণে বিপদের সময় মানুষ ভুলে গেছে। পরস্পরের শত্রুরা মহাদুর্যোগের সময় একসাথে শান্তিতে বসবাস করতে শিখে। আমেরিকায় একটি জুমার জামাতের পেছনে নারী মুসল্লিদের সাথে অমুসলিম নারী ও শিশুদের এমনিতেই রুকু-সিজদা করতে দেখা গেছে। ইউরোপের রাজপথে মানুষ আল্লাহু আকবার ধ্বনি দিচ্ছে। স্পেনে সন্ধ্যায় মাগরিবের সময় মহল্লায় মহল্লায় বিপদমুক্তির জন্য আজানের ধ্বনি উচ্চারিত হচ্ছে। করোনার গোটা সময়টি ধরে রাশিয়ার প্রধান মসজিদে ২৪ ঘণ্টা একটানা কোরআন খতম চলছে। চীনে জুমার নামাজে অমুসলিমরাও বিপুল সংখ্যায় এসে যোগ দিয়ে মুনাজাতে শরিক হয়েছে। সম্প্রতি আমেরিকার কোনো কোনো রাষ্ট্রে লাউড স্পিকারে আজানের অনুমতি দেয়া হয়েছে। ভারতে ৩০ কোটি মানুষ সুনামির মতোই করোনার হুমকির মুখে। সেখানেও হয়তো কৃত্রিম উপায়ে প্রজ্জ্বলিত সাম্প্রদায়িকতার আগুন নিভে যাবে। ইতালীর প্রধানমন্ত্রী কন্টি নিজেদের এই মহামারীতে অসহায় হয়ে আকাশে (সৃষ্টিকর্তার) কাছে সাহায্য প্রার্থনা করেছেন। বিপদ মানুষকে মানবিক হতে শেখায়। আল্লাহর কাছে টানে। প্রকৃত সৃষ্টিকর্তার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়। যদি আসলেই এমন হয়, তাহলে বিপদ গজব নয়, তা রহমতই ভাবতে হবে।


প্রাকৃতিক দুর্যোগ করোনা ভাইরাস বর্তমান সময়ের অন্যতম প্রধান সমস্যা। ঘূর্ণিঝড়, শিলাবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি বা খরা, ভূমিকম্প, দুর্ভিক্ষ, মহামারি, অগ্নিকাণ্ড, বন্যা, জলোচ্ছ্বাস, বরকত-শূন্যতা প্রভৃতি মানুষেরই কর্মের ফল। ধর্মীয় ও নৈতিক অবক্ষয়ে পৃথিবী ভারাক্রান্ত। ঝড়, ভারী বর্ষণ, সাইক্লোন, খরা, শৈত্যপ্রবাহ এরই পরিণাম। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হচ্ছে, ‘তোমাদের ওপর যেসব বিপদ-আপদ নিপতিত হয়, তা তোমাদেরই কর্মফল। তিনি অনেক গুনাহ মাফ করে দেন।’ (সুরা আশ্-শূরা: ৩০)। ‘আর যখন তোমাদের ওপর মুসিবত এল, যার দ্বিগুণ তোমরা ঘটিয়েছ, তখন তোমরা বললে, এটা কোত্থেকে এল! (হে নবী) আপনি বলে দিন, এ তো তোমাদের পাপ থেকেই; নিশ্চয় আল্লাহ সব বিষয়েই সর্বশক্তিমান।’ (সুরা আল ইমরান: ১৬৫; মারেফুল কোরআন: ৬৭৫৩)। এই মহামারীর সময় সবাইকে আল্লাহর দিকে ফিরে আসার জন্যই হয়তো আল্লাহ এই বিপদটি আমাদের পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। যাদের হাতে দেশের সব টাকা জমা হয়েছে, তারা জনগণের সেবা করার এই সুযোগটি হেলায় হারাবেন না। জানা নেই, মৃত্যু কখন কাকে স্পর্শ করে। হালাল টাকা-পয়সা কুক্ষিগত করে না রেখে বিপন্ন মানুষের জন্য ব্যয় করতে হবে। নিজে একা খেলে হবে না। চারপাশের মানুষকে প্রয়োজন অনুযায়ী সাহায্য করতে হবে। গুনাহ একজন মানুষকে আল্লাহ তা'আলার আনুগত্যের দিকে অগ্রসর হওয়া ও তাঁর গোলামীর দিকে অগ্রগামী হওয়া থেকে বাধা দেয়। এ ছাড়া যার গুনাহের বোঝা ... বরং এসব থেকে তাওবার জন্য অবশ্যই অনুতপ্ত হতে হবে, সব ধরনের পাপ থেকে মুক্ত হতে হবে এবং অতীত কর্মকান্ডের জন্য লজ্জিত হয়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।মানবতার পরীক্ষার দেয়ার এটাই সুযোগ। সামনে রমজান। প্রস্তুতি নিতে হবে, আল্লাহর রহমত, নাজাত এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি লাভের। যদি করোনাভাইরাস বাংলাদেশে তার ভয়াল রূপ নিয়ে আল্লাহ না করুন, প্রকাশিত হয়, তাহলে লাখো মানুষের জীবনহানী, কোটি মানুষের ভয়াবহ কষ্টের আশঙ্কা আছে। এই ক্ষেত্রে দোয়া, কান্নাকাটি, নামাজ-বন্দেগি, তওবা এবং অধিক নেক আমলের বিকল্প নেই। তওবা ও ইস্তিগফার আজাব ও গজব প্রতিরোধের শ্রেষ্ঠ উপায়। বিপদের সময় অনুতপ্ত হওয়া এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা সুন্নত। যতক্ষণ বান্দা তওবা ও ইস্তিগফার করতে থাকে, ততক্ষণ আল্লাহর আজাব আসে না; তাই আমাদের তওবা ও ইস্তিগফার বেশি বেশি করতে হবে। নিশ্চয়ই যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহ তা‘আলার জন্য। আমরা তারই প্রশংসা করি, তার কাছে সাহায্য চাই, তার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করি। আল্লাহর নিকট আমরা আমাদের প্রবৃত্তির অনিষ্ট ও আমাদের কর্মসমূহের খারাবী থেকে আশ্রয় কামনা করি। আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দেন। আমিন
সূত্রঃ পুণঃপ্রকাশ

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
ব্রেকিং নিউজ২৪.কম :-& ফেসবুক-১ :-& ফেসবুক-২
[email protected]
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:১৬
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×