আওয়ামী ওলামা লীগের উপদেষ্টা মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মসউদ যিনি ইসলামিক ফাউন্ডেশনে চাকরী করতেন এবং অখন্ড ভারতে বিশ্বাসী ভারতীয় নেতাদের বই অনুবাদ করে তিনি বাংলাদেশে বিতরণসহ এই বোমা হামলার সার্বিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত বলে জানা যায়। ভারতীয় নাগরিক নাসির উদ্দিন ও গিয়াস উদ্দিনের কাছ থেকে জড়িত বলে জানা যায়, 17ই আগষ্টের বোমা হামলার পরিকল্পনায় ছিল উত্তর চবি্বশ পরগনার রামেশ্বর প্রসুনের। এদের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত 9টিরও বেশী ট্রেনিং ক্যাম্পে বাংলাদেশ বিরোধী ট্রেনিং চালু রয়েছে।
1) ভাদুরিয়া, উত্তর চবি্বশ পরগনা-প্রশিক্ষক নিতাই গোপাল, মহাদেব, পাল, সুকুমার সেন ও হিরালাল সেন।
2) উত্তর ত্রিয় পাড়া, যশাইকাঠি, উত্তর চবি্বশ পরগনা- প্রশিক্ষক- অতুল সরকার রবি সরকার, সুসেন সরকার, নিতাই গোয়েন, তারাপদ সরকার।
3) জেলেপাড়া যশাই কাঠি, উত্তর চবি্বশ পরগনা- প্রশিক্ষক, সাহেব মন্ডল, অশোক প্রমানিক, অতুল প্রমানিক, রঞ্জন বাড়ই।
4) পশ্চিম ত্রিয়পাড়া, যশাইকাঠি- উত্তর চবি্বশ পরগনা- প্রশিক্ষক, হারাধন মন্ডল ও কামাল বিশ্বাস।
5) কাপালিপাড়া, যশাই কাঠি, উত্তর চবি্বশ পরগনা- প্রশিক্ষক, প্রভাত মন্ডল, সতিশ বশার।
6) মাগুরখালী, উত্তর চবি্বশ পরগনা- প্রশিক্ষক, পূর্ন সরকার, কালিকৃষন ব্যানার্জি, পরিমল সরকার ও নারায়ণ চৌধুরী।
7) কাটিয়া বশিরহাট, উত্তর চবি্বশ পরগনা- প্রশিক্ষক,- গনেশ মন্ডল, পরিতোশ দাস।
8) বিজিতপুর, বশিরহাট, উত্তর চবি্বশ পরগনা- প্রশিক্ষক,- বিমল দাস, রবি দাস।
9) গন্ধবপুর, বশিরহাট, উত্তর চবি্বশ পরগনা- প্রশিক্ষক,- অজিত বৈদ্য, বঙ্কিক বৈদ্য, সদানন্দ বিশ্বাস।
>>চলছে চলবে>>
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



