জনাব ওবায়দুল কাদের বলেছেন,
২০১৪ সালের নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন থাকতে পারে, ২০১৮ সালের নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন থাকতে পারে কিন্তু আমরা যদি নির্বাচন কমিশন কে দিয়ে ২০০৮ সালের মত একটা নির্বাচন উপহার দেই তাহলে তো আর কোনো প্রশ্ন থাকবে না আপনাদের (মাইক হাতে দাঁড়ানো কয়েকজন সাংবাদিকের সামনে)
আমরা ভোট চুরি করে ক্ষমতায় যেতে চাইনা ( শেখ হাসিনা)
সদ্য দায়িত্ব পাওয়া সাধারণ সম্পাদক আর শেখ হাসিনা দুজনের বক্তব্যের সারমর্ম আলাদা আলাদা।
অথচ বাংলাদেশের সরকার দলীয় রাজনীতির পৃষ্ঠপোষক তারা।
গনতন্ত্র বলে চিল্লাতে চিল্লাতে ব্যাস্ত তারা। ওবায়দুল কাদেরের এমন বক্তব্যে কি এটা স্পর্শ নয় যে, নির্বাচন সরকার দলীয় ভাবেই পরিচালনা হয় ? নির্বাচন কমিশন তো পিয়নের দায়িত্ব পালন করছে।
সরকার দলীয়দের বার্তা কে জনগনের কাছে পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব ছাড়া তাদের আর ভুমিকা কি ?
(ওবায়দুল কাদেরের কথা অনুযায়ী)
১৮ বছর বয়সে ভোটার হওয়া ব্যাক্তিটির বয়স ৩৩ বছর কিন্তু ভোট দেওয়ার আক্ষেপ টা তাকে তিলে তিলে খেয়ে যাচ্ছে। বাম হাতের বৃদ্ধা আঙ্গুলের উপরে দাগ টা লাগাতে ১ যুগ পেরিয়ে গেছে।
তারা মনে মনে চিৎকার দিয়ে বলে আমাদের ভোটাধিকার ফেরত দিন। সন্মুখে বলার সাহস টা ও হারিয়ে ফেলছে।
কেননা গন মাধ্যম গুলো ওবায়দুল কাদেরের এমন মন্তব্যে এই প্রশ্ন টা করতে পারেনি যে,
তার মানে আপনারা চাইলেই যেমন খুশি তেমন নির্বাচন দিতে পারেন ?
তাহলে শুধু শুধু কেনো নির্বাচন কমিশনের নামে এত এত অর্থ অপচয়।
সাংবাদিকতা কোনো দলের জন্য নয়, সাংবাদিকতা দেশের জন্য করুন।
দেশ ও জাতি আপনাকে সন্মানের জায়গায় রাখবে।
ধন্যবাদ
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:১৮

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



