রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের ৪১ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার:
মুল খবর:
আহা কিইইইই আনন্দ আকাশে-বাতাসে....
গোপন সূত্রের পাওয়া খবর অনুযায়ী বাজারে কাঁঠাল পাতার সংকট মোকাবিলায় বর্তমান সরকার বিচলিত! সবখানেই কাঁঠাল পাতার ব্যাপক চাহিদা!! এমনকি পুলিশদের কাছেও গিয়ে কতিপয় ছাগুকে ম্যা ম্যা শব্দে কাঁঠালপাতা প্রদানের জন্য মানবিক আহবান জানাতে হয়েছে~ তবে এই সরকার ব্যতিক্রম, ডিজিটাল সরকার সকল ছাগুকে বিশেষ ব্যবস্থার আওতায়, ফ্রি ডাল ভাত ও উন্নত মানের বাঁশডলা সহ কাঁঠাল পাতা দিতে "ছাগু কেয়ার: এ পুলিশী তত্ত্বাবধায়ন প্রকল্প" এর অংশ করে নিয়ে খেদমত শুরু করলো~~ মুহাহাহাহা হ্যাপী ফর ইউ ছাগুস !!
প্রথম আলোর বক বক:
রাজধানীতে পুলিশের ওপর একের পর চোরাগোপ্তা হামলা, যানবাহন ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারে অভিযানে নেমেছে পুলিশ। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে গতকাল শুক্রবার পর্যন্ত ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় এক নেতাসহ ৪১ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
ডিবি জানায়, পুলিশের কাছে গোপন তথ্য রয়েছে, জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীরা সংঘবদ্ধ হয়ে আবারও একই রকম চোরাগোপ্তা হামলা, অগ্নিসংযোগসহ বিভিন্ন নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড ঘটানোর পরিকল্পনা করছেন। যেমন, গত বুধবার সকালে কোনো কর্মসূচি ছাড়াই তাঁরা মহাখালীতে বিক্ষোভ মিছিল, যানবাহন ভাঙচুর করেন এবং পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হচ্ছে।
ডিবি সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দয়াগঞ্জ থেকে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় মাদ্রাসাবিষয়ক সম্পাদক শাহীনুর রহমান ও নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি ইলিয়াস মোল্লাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের তথ্যের ভিত্তিতে ছাত্রশিবিরের ঢাকা মহানগর (পশ্চিম) শাখার সভাপতি সাজ্জাদ হোসাইনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর মুঠোফোন ব্যবহার করে ডিবি কার্যালয়ে ডেকে এনে পশ্চিম শাখার সেক্রেটারি গোলাম কিবরিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। গতকাল পর্যন্ত মোট ৪১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক আবু সালেহ মো. ইয়াহইয়া জানান, ডিবি পুলিশ ছাত্রশিবিরের ঢাকা মহানগর (পশ্চিম) শাখার সভাপতি ও সেক্রেটারিকে গ্রেপ্তারের পর তাঁদের মুঠোফোন ব্যবহার করে কৌশলে সংগঠনের ১২টি থানার সভাপতি ও সেক্রেটারিসহ অন্যদের নির্দিষ্ট স্থানে ডেকে নিয়ে গ্রেপ্তার করে।
এদিকে ছাত্রশিবিরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মহানগরের (পশ্চিম) দুই নেতার মুঠোফোন ব্যবহার করে ডিবি কার্যালয়ে ডেকে নিয়ে গ্রেপ্তার করা নেতাদের মধ্যে রয়েছেন: মহানগর কমিটির আমিনুল ইসলাম, আবির হোসেন, ওয়েস খান নুর, সোহেল, আবদুল আলিম, ফেরদৌস, জাকারিয়া, শহীদুল ইসলাম, মশিউর রহমান, মুজাহিদ, ওমর ফারুক, এনামুল হক, ইসরাফিল হোসেন, জুবায়ের হোসেন, আবদুল হান্নান, রফিকুল ইসলাম, গোলাম মর্তুজা, আতিকুর রহমান, আশরাফুল আলম, এনামুল হক, রাসেল মাহমুদ, শরিয়তউল্লাহ, নিজামউদ্দিন, শাফায়েত হোসেন ও আলী আকবর। এঁদের মধ্যে আমিনুল মহানগর শাখার এইচআরডি সম্পাদক এবং বাকি নেতারা ১২টি থানার সভাপতি-সেক্রেটারি।
জানতে চাইলে ডিবির উপকমিশনার মোল্ল্যা নজরুল ইসলাম প্রথম আলোকে জানান, সম্প্রতি মিরপুর, কারওয়ান বাজার, যাত্রাবাড়ীসহ রাজধানীজুড়ে পুলিশকে মারধর, চোরাগোপ্তা হামলা, যানবাহন ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগের ঘটনায় বিভিন্ন থানায় অনেক মামলা হয়েছে। এসব ঘটনার সঙ্গে জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবিরের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের জড়িত থাকার তথ্য-প্রমাণ পাওয়া গেছে। এ তথ্যের ভিত্তিতে ৩৬ জনকে আটক করা হয়। বিভিন্ন থানায় ইতিপূর্বে দায়ের হওয়া মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। ওইসব ঘটনায় জড়িত অন্যদেরও গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
ডিবির কর্মকর্তারা জানান, সাম্প্রতিক সময়ে রাজধানীতে চোরাগোপ্তা হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় জড়িত জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীদের সম্পর্কে তথ্য ও অবস্থান জানতে এই ৩৬ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। তাঁদের আদালতে পাঠিয়ে রিমান্ডে আনা হবে। Click This Link
পরিশেষে: ঘুমডা ভালই হবে মনে হইতেছে, ছাগুদের ম্যা ম্যা ঘুমে বড়ই ডিস্টার্ব করে.... আল্লাহ সকল ছাগুদের কাঁঠালবাড়ি বাসী করুন.... আমিন....
জামায়ত শিবির নিপাত যাক,
সোনার বাংলা মুক্তি পাক!!
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:৩৩