নায়িকা যেখানে বিল গেটস্ এর মেয়ে, নায়ক বাংলাদেশী ছেলে । আর আমি সাধারন দর্শক !!
আমি যেখানে বসে আছি ঠিক তার ডান দিকে একটা মেয়ে দাড়িয়ে আছে আমার দিকে পিঠ করে । মেয়েটার মুখ দেখা যাচ্ছে না । পরনে কালো রংয়ের জিনস আর ফুলহাতা কালো টিশার্ট । পিছন ফিরে আছে বল মেয়েটার চেহার দেখা যাচ্ছে না ।
তবে মেয়েটার চুল গুলো আমার খুব ভাল লাগল । সাধারনত আমার কালো চুল ছাড়া ভাল লাগে না কিন্তু এই মেয়েটার রেশমী বাদামী চুলটা আমার কেন জানি ভাল লাগল । অবশ্য এই বিদেশের মাটিতে কালো চুলের মেয়ে খুব একটা দেখাও যায় না ।
আমি মেয়েটার চেহারা দেখার জন্য খানিকটা কৌতুহল বোধ করলাম । মনে হল মেয়েটার চেহারা নিশ্চই খুব সুন্দর হবে । এমন মনে হবার কোন কারন নেই কিন্তু তবুও আমি মেয়েটার দিকে তাকিয়েই রইলাম । মেয়েটা নিশ্চই একসময় আমার দিকে ঘুরবে ।
বেশ কয়েক মিনিট হয়ে গেল কিন্তু মেয়েটা একভাবে দাড়িয়েই আছে । এমন ভাবে দাড়িয়ে আছে মনে হচ্ছে যেন নিচের দিকে গভীর মনযোগ সহকারে কি দেখছে !
আচ্ছা মেয়েটা নিচে লাফ দেওয়ার কথা ভাবছে নাতো ?
নাহ !!
আবার সেই কাল্পনিক ভাবনা !!
ঐ যে বললাম কমপিউটারের সামনে বসে থেকেছি আর এতো মুভি দেখছি যে সব কিছুতেই একটা ফিল্মি ভাব চলে আসে ।
আমি এখানে বসে বসে দেখবো যে মেয়েটা আমার সামনে দিয়ে খাদের নিচে লাফ মারবে !!
এতোই সহজ !
কিন্তু মেয়েটা যখন আর একটু এগিয়ে গেল তখন আমার বুকটা কেমন যেন করে উঠল । আমার সত্যি মনে হল যে মেয়েটা নির্ঘাত লাফ মারবে !!
আমি আর বসে থাকলাম না !
দৌড়ে গেলাম মেয়টার দিকে !! তত ক্ষনে মেয়েটা আরো একটু এগিয়ে গেছে ।
আরে মেয়েটা কি সত্যিই লাফ মারবে নাকি !
আমি এগিয়েই চলেছি মেয়েটার দিকে । একবার মনে হল ডাক দেই কিন্তু তারপর মনে হল মেয়েটা যদি সত্যি সত্যি লাফ মারার প্লান করে থাকে তাহলে আমার ডাক শুনে মেয়েটা আরো তাড়াতাড়ি লাফ মেরে দিবে । মেয়েটাকে ধরার যে সময় টুকু আমি পেতাম তখন তাও হয়তো পাবো না । কিন্তু শেষ রক্ষা হল না । মেয়েটাকে ধরতে যাবো ঠিক এই সময়েই মেয়েটা লাফ দিল ।
মেয়েটা তখনও নাগালের বাইরে যায় নি । আমি যদি আরো একটু এগিয়ে যাই তাহলে হয়তো মেয়েটাকে ধরতে পারবো ! কিন্তু আমার নিজেরও পরে যাবার সম্ভাবনা আছে ।
না এতো কিছু ভাবার সময় নাই !
যথা সম্ভব নিজেকে সংযত করে আমি মেয়েটাকে ধরার চেষ্টা করলাম ।
মেয়োটর হাতটা ধরেও ফেললাম ! কিন্তু তাল সামলাতে না পেরে নিজেও পরলাম । তবে ভাগ্য ভাল যে কোন মতে একটা পাথর ধরতে পারলাম । জানি না কতক্ষন ধরে থাকতে পারবো !
মেয়েটা তখন আমার হাতের সাথে ঝুলছে ! পুরাই মুভিয়াটিক দৃশ্য !!
নায়িকা লাফ দিয়েছে নায়ক বাঁচাচ্ছে !!
মুভির মধ্যে একটা ব্যাপার আমি দেখেছি যে মেয়েরা মরার জন্য লাফ মারার পর নায়করা যখন তাদের বাঁচাতে আসে তখন আবার সে বাঁচার জন্য নায়কের হাত ধরে থাকে ।
বড়ই কনফিউজিং চরিত্র !!
কিন্তু এই মেয়েটা তার ধরে কাছ দিয়ে গেল না ! আমার হাত থেকে নিজেকে ছাড়ানোর চেষ্টা করতে লাগলো !
-লিভ মি ! আই ওয়ানা ডাই !
-চুপ ছেমড়ি !! থাবড়া খাবি ! নিজে তো পড়বি আমারেও ফেলবি !
তারপর মনে হল আরে কি বলছি এসব ?
এই মেয়েতো বাংলা বুঝবে না !!
কিন্তু একটা ব্যাপার ঘটলো আশ্চর্য ভাবে ! মেয়েটা আর হাত ছাড়ানোর চেষ্টা করলো না । বরং আমার হাত ভাল করে ধরে উপরে আসার চেষ্টা করতে লাগলো !
বাহ !! এই না বাংলা ভাষার জোর !
এক ধমকেই কাজ হয়ে গেল !
যখন মেয়েটিকে টেনে তুললাম তখন দিজনেই মোটামুটি হাপাচ্ছি !! মেয়েটার পরো জামা কাপড়ে ধুলো মেখে একাকার । আমার অবস্থাও তাই !
আমি গায়ের ধুলময়লা ঝাড়তে ঝাড়তে ব্যস্ত ।
-তুমি বাংলা জানো ? তারমানে তুমি বাঙালী ?
প্রথমে ভাবলাম মনে হয় ভুল শুনছি । এই পাহার পর্বতের মধ্যে বাংলা বলতে কে আসবে ?
আর এই বিদেশীনীর বাংলা বলার তো ....
মেয়েটি পরিস্কার বাংলায় বলল
-তুমি বাঙালী ?
এই বাদামী চুলের মেয়েটি বাংলা জানে আর আমার সাথে বাংলায় কথা বলছে এইটা হজম করতেই আমার একটু সময় লেগে গেল । আমার ঘোর কাটলে মেয়েটার দিকে তাকালাম ।
প্রথমে যে ভেবেছিলাম যে মেয়েটা দেখতে সুন্দরী হবে আসলেই তাই । মেয়েটা আসলেই দেখতে সুন্দর । শুধু সুন্দর বললে বোধহয় একটু কম বলা হবে । এরকম পারফেক্ত সুন্দরী আমি খুব কমই দেখেছি ।
কিন্তু মেয়েকে কেমন যেন চেনা চেনা মনে হল !
চিন্তাটা বাতিল করে দিলাম । মেয়েটা বাঙালী হলেও একটা কথা ছিল । নিউ জার্সিতে এসেছি খুব বেশিদিন হয় নি । যে কম্পানিতে কাজ করি সেখানে সারাদিন কম্পিউটার মনিটরের দিকে তাকিয়ে ছাড়া আর কোন কাজ নাই । কারো সাথে পরিচয় হবার অথবা কাউকে দেখার সুযোগ পেলাম কই ! একে চেনার তো কোন কথাই না !
মেয়েটি আবার বলল
-তুমি বাঙালী ?
-হ্যা । আমি বাংলাদেশী ।
মেয়েটার মুখ কেমন যেন একটু উজ্জল উঠল । আমি মেয়েটার দিকে তাকিয়েই রইলাম ।
নাহ !
কোথায় দেখেছি মেয়েটাকে ?
কোথায় ?
আমি বললাম
-তুমি বাংলা জানো কিভাবে ? তার থেকে বড় কথা তুমি এখান লাফ দিলে কেন ? আশ্চর্য ব্যাপার !!
মেয়েটা মুখটা কেমন যেন বিষন্ন হয়ে উঠল ।
-কি বল ?
-লং স্টোরি ।
মেয়েটা উঠে একটা পাথরের উপর বসল ।
-আরে শুনতে চাই আমি ! তোমার মত এত সুন্দর একটা মেয়ে এভাবে এই খাদের ভিতর লাফ দিবে এটা ঠিক মেনে নেওয়া কষ্টকর ।
আমি মেয়েটার সোজাসুজি গিয়ে বসলাম । মেয়েটা একটু চুপ থেকে বলল
-আমি জেনিফার ক্যাথরিন ।
-জেনিফার ক্যাথরিন ? নাইস নেম । আমি আবির। । নাইস টু মিট ইউ মিস জেনিফার ক্যাথরিন ।
আমি একটু হাসলাম । জেনিফার আবার বলল
-আমার পুরো নাম জেনিফার ক্যাথরিন গেটস ।
-গেটস !
জেনিফার ক্যাথরিন গেটস !
মাই গড ! তার মানে তুমি বিল গেটসের মেয়ে ।
জানিফার মাথা ঝাকাল । এই জন্য মেয়েটাকে আমার এতো পরিচিত মনে হচ্ছিল ।
-তুমি ?? আসলে আমার মাথায় ঠিক মত কিছু ঢুকতেছেই না । বিল মামা মেয়ে এখানে কি করে ? আর এখান থেকে লাফই বা কেন মারতে গেল ? আমি বলল
-ওকে ! আমার কাছে সব কিছু কেমন কনফিউজিং লাগছে ! তুমি কি আমাকে সব কিছু পরিস্কার করে বলবে ? প্রথম থেকে !
জেনিফার লম্বা করে একটা দম নিল । বলল
-তুমি বাংলাদেশীতো তুমি বুঝবে আমি জানি । আমার পাপা একদম বুঝতে চায় না ।
আমি বাংলাদেশী বলে বুঝবো ? জেনিফারের এই কথার কোন মানে বুঝলাম না ।
-মানে ঠিক বুঝলাম না ?
-তুমি নিপুনের দেশের লোক !
-নিপুন ?
এটা আবার কে ? আমি বললাম
-নিপুনটা কে ?
জেনিফারের মুখের আভা কেমন যেন পরিবর্তন হয়ে গেল ।
-রাশান শাহরিয়ার নিপুন । আমি ওকে ভালবাসি !
আমার মুখটা হা হয়ে গেল । কি বলে এই মেয়ে ? পৃথিবীর সব থেকে ধনী বাপের মেয়ে ভালবাসে আমার দেশের একটা ছেলেকে !
এর থেকে আশ্চর্যের বিষয় আর কি হতে পারে ?
ঐ ব্যাটা নিপুনকে আমি চিনিও না কিন্তু বয়াটার উপর খুব রাগ হল !! খুব ঈর্ষা অনুভব করলাম মনে মনে !
আমি বললাম
-ভাল কথা ! কিন্তু এখান থেকে লাফ দেওয়ার মানে কি ?
-আসলে .....
জেনিফারের মুখটা কেমন হয়ে গেল ।
চুপ করে রইল কিছুক্ষন । তারপর আচমকা বলল
-আমি নিপুন কে বলেছিলা রিলেশনশীপ স্টাটাস চেঞ্জ না করতে । কিন্তু ও কিছুতেই শুনলো না । আর জানোই তো পাপা এসব লাইনের লোক ! পাপা যখন দেখলো আমার রিলেশনশীপ স্টাটাস !!! আমার কিসু থেকে সব কিছু কেড়ে নিল । ফেসবুক আইডি, মেইল আইডি সব ডিএকটিভ্যাট করে দিল ! আমি এখন পিসির সামনেই বসতে পারি না । আর পাপা কি একটা সফটওয়ার ইনস্টল করেছে আমি কিছুতেই নিপুনে রসাথে যোগাযোগ করতে পারছি না ! অন্য কারো পিসি দিয়েও পারছি না ।
-তাই বলে এভাবে ঝাপ মারতে হবে ?
-কেন তোমাদের দেশের মেয়েরা এমন করে না ? বয়ফ্রেন্ডের সাথে ব্রেকআপ হওায়র পর অনেকেই সুইসাইড করে !
-আমাদের দেশের মেয়েরা বেকুব বলে তুমিও বেকুবী করবে ?
জেনিফার কেমন রেগে গেল ।
-বেকুব মানে ? আমিতো ভেবেছিলাম তুমি নিপুনের দেশের লোক তুমি আমার ফিলিং গুলো বুঝবে । কিন্তু তুমিও তো আমার পাপার মত কথা বলতেছ ! যাও তোমার সাথে কথা বলব না । তুমি কি জানো নিপুনের সাথে কথা না বলতে পেরে আমি কি অবস্থায় আছি । জীবনটা কত দুর্বিশহ মনে হচ্ছে ! এতো পেইন আমার আর সহ্য হচ্ছিল না !!
আমি চোখ চকখ গাছ !!
এই মাইয়া দেখি বাংলা সিনেমার নায়িকাও ফেল !!
ইউ পম গানা !!!
জেনিফার বলল
-আমি পাপাকে বুঝিয়ে দিতে চেয়েছিলাম যে আমি নিপুন কে সত্যই ভালবাসি !! ওকে ছাড়া আমি কিছুতেই বাঁচব না !
-আচ্ছা বাদ দাও ! তুমি নিপুনকে চিনো কিভাবে ? মানে কিভাবে পরিচয় ?
আর তুমি বাংলাই বা শিখেছ কিভাবে ?
-বাংলা শিখেছি এমনি শখ করেই । আমার কাছে এই ভাষাটা এমনিতেই একটু ইন্টারেস্টিং মনে হয় !
-আর নিপুনের সাথে পরিচয় ?
-আসলে আমার এক ইন্ডিয়ান ক্লাসমেট ছিল ! ওয়েস্ট বেঙ্গলের মেয়ে ! দিপা নাম । নিপুন ওর ফ্রেন্ড ছিল । যখন দিপার ফেসবুক ওয়ালে প্রায়ই নিপুনের স্টাটাস আসতো । আমি ভাবতমা অবাক হয়ে ছেলেটা এতো সুন্দর সুন্দর স্টাটাস দেয় কিভাবে ? তারপর একদি ওকে রিকোয়েষ্ট পাঠালাম । তারপর ওর সাথে কেমন করে জানি যোগাযোগ বেড়ে গেল ।
আমি চুপ করে শুনছি জেনিফারের কথা !! ফেসবুক এতো কামের আগে তো জানতাম না !! ফেসবুক দিয়া বিল মামা মাইয়ারে পটায়ে ফেলল ঐ ব্যাটা !!
-তারপর ?
-তারপর ! এমন একটা সময় আসলো যে নিপুন ছাড়া আর কিছুই আমার ভাল লাগতো না !
জেনিফার কিছুক্ষন চুপ করে থাকলো !! তারপর বলল
-আচ্ছা তোমাদের দেশের মেয়েরা খুব রোমান্টিক হয়, তাই না ? ভালবাসার জন্য সব কিছু ত্যাগ করে দেয় ! সবার সাথে লড়াই করে !
আমি খানিকক্ষন মাথা চুলকালাম !
-তুমি এতো খবর জানি কিভাবে?
-নেটে পড়েছি । ব্লগে একচুয়ালী !
-নেটে ?
আমাগো দেশের মাইয়াগো রোমান্টিসিজমের কথা নেটেও বের হয় !
জেনিফার বলল
-নিপুনের এক বড় ভাই আছে, সে ব্লগে কি রোমান্টিক গল্প লিখে ! মেয়েরা যে কি পরিমান ভালবাসে সেই কথা লিখে !
আমি খানিকটা নড়ে চড়ে বসলাম !
-কোন ব্লগে বলতো ?
-তোমাদের ওখানকার সবচেয়ে বড় ব্লগ । সামু !
-তুমি কি অপু তানভীরের কথা বলছ?
-আরে তুমি জানলে কিভাবে ?
-আমি জানবো না ! ঐ ব্যাটা হল আস্ত ফাজিল ! বানায়ে বানায়ে গল্প লিখে আর মানুষ কে কনফিউক করে ! ঐ ব্যাটা কে নিয়মিত থাপড়ানো দরকার !
-কেন? তুমি এই কথা কেন বলছ ?
-আর কি বলব ! ঐ ব্যাটর গল্প আমি নিজেও পড়েছি । ওর গল্প পড়ে আমার মনে হল যে একটা প্রেম করাই যায় ! যেই না প্রেম করলাম আমার জীবনের সব সুখ শান্তি যে কোথায় দুর হয়ে গেল । শেষ পালায়ে আসছি এই নিউ জার্সিতে !! আমার কথা শুন, এই সব বাদ দিয়ে বাবার কাছে চলে যাও । এইসব পরেম ভালবাসা দিয়ে জীবন চলে না । বুঝছ !
জেনিফার চুপচাপ বসেই রইলো ।
হঠাৎ হেলিকাপ্টারের আওয়াজ পেলমা । দুর থেকে আস্তে বড় বড় হতে হতে একদম আমাদের মাথার উপর এসে থামলো । তারপর পাশেই ল্যান্ড করলো । কয়েকজন কালো পোষাক পরা লোক নামলো সেখান থেকে । জেনিফার বলল
-ওরা আমার বাবার লোক ! আমি যত বার পালিয়েছি ওরা ঠিকই আমাকে খুজে বের করেছে । তুমি আমাকে না বাঁচালে আজ আমাকে আর ওরা খুজে পেত না । তোমার সাথে কথা বলে ভাল লাগল ।
-আমারও ।
-পারো তো নিপুনকে খুজে বের কর । ওকে আমার কথা বল !
যাওয়ার আগে জেনিফার আমাকে নিপুনের ফেবু আইডি দিয়ে গেল !
আমি হেলিকাপ্টারের চলে যাবার পথে চেয়ে রইলাম !
আমার কথাঃ সম্পর্ন লজিক বিহীন একটা লেখা । দয়া করে কেউ লজিক খুজতে যাবেন না ! কেবলই মজা নিয়ে লেখা । রাশান শাহরিয়ান নিপুন জেনিফার ক্যাথরিন কে খুবই পছন্দ করে । গতকাল নিপুনের ফেবু ওয়ালে গিয়ে ব্যাপক মজা পেলাম । ঐ মজার ভিত্তিতেই এই লেখাটা !
ভারতীয় বিএসএফের বর্বরতা: পঞ্চগড় সীমান্তে নিরীহ বাংলাদেশিকে হত্যা
আরেকটি নিরীহ প্রাণের বলিদান
আবারও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) বাংলাদেশের সীমান্তে নিরীহ মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। পঞ্চগড় সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে আনোয়ার হোসেন নামে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হওয়ার ঘটনা এলাকাবাসীর মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন
সমস্ত John Lennon-দের প্রতি অগাধ ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা জানাই।
নীল গেইম্যান (Neil Gaiman) তাঁর বিখ্যাত উপন্যাস "The Sandman"-এ বলেছেন:
“পৃথিবীতে কাউকে ঘৃণার জন্য হত্যা করা হয় না, কিন্তু ভালোবাসার জন্য হত্যা করা হয়।”
জন লেননকে হত্যা করা হয়েছিল তাঁর ভালোবাসা ও... ...বাকিটুকু পড়ুন
ইন্ডিয়া আমাদের দেশ দখল করে নেবে......
ইন্ডিয়া আমাদের দেশ দখল করে নেবে......
এতো সোজা!
চাইলেই কেউ কোনো দেশ দখল করে নিতে পারে না- তা সে যতই শক্তিধর দেশ হোক। বড়ো, শক্তিশালী রাষ্ট্র হলেই যদি ছোট এবং দুর্বল দেশকে... ...বাকিটুকু পড়ুন
ড. ইউনূসের জাতীয় ঐক্যের ডাকে কাদের জায়গা হলো, কারা বাদ পড়লেন?
জুলাই অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের ক্ষমতায় বসেন নোবেল জয়ী ড. ইউনূস! দেশের মানুষের মধ্যে এক ধরণের আশার সঞ্চার হয়েছিল যে এইবার বুঝি যোগ্য ব্যক্তির হাতে দেশ শাসনের দায়িত্ব দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন
এসো বসো গল্প শুনি
ছোট থেকেই আমি বকবক করতে পারি। তখনও আমি গল্পের বই পড়তে শিখিনি, তখনও আমি বানিয়ে বানিয়ে গল্প বলতে পারতাম। আর আমার সে সব গল্প শুনে বাড়ির সকলে হাসতে হাসতে... ...বাকিটুকু পড়ুন