somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ ইশানার বয়ফ্রেন্ড !

২২ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

-এক্সকিউজ মি ?
নীলু অনেকক্ষন ভাবছিল কথাটা ছেলেটাকে বলবে কিন্তু ঠিক মত বলতে পারছিল না । একটু সংকোচ হচ্ছিল মনের ভিতর ! এভাবে একটা অপরিচিত মানুষের সাথে হঠাৎ করেই তো আর কথা বলা যায় না । তবুও নীলু কথাটা বলেই ফেলল ।

সকাল বেলাতেও সব কিছু ঠিক ছিল ! ক্যাম্পাসে সব কিছু ঠান্ডা ! কিন্তু দুপুর গড়াতে না গড়াতেই নীলুদের ক্যাম্পাসটা যেন রন ক্ষেত্রে পরিনত হল ! দুই রাজনৈতিক দলের মারামারিতে চারিদিকে একটা যুদ্ধক্ষেত্র যুদ্ধক্ষেত্র ভাব ! স্যারেরা একদিনের ভিতর হল খালি করার নির্দেশ দিয়ে দিল ! নীলুর ঢাকায় এমন কোন আত্মীয় নাই যে সেখানে রাতে থাকবে ! ব্যাগ ট্যাগ নিয়ে সোজ স্টেশন !
টিকিট কেটে কম্পার্টমেন্ট উঠে পড়লো ! সেখানেই ছেলেটার সাথে দেখা !

নীলু মনে মনে গুছিয়েও নিয়েছে কি কি বলবে ! ছেলেটা নীলুর দিকে তাকালো তখনই !
-আমাকে কিছু বলছেন ?
ছেলেটা এবার নীলু দিকে সরাসরি তাকিয়ে ! নীলু কিছু বলতে যাবে তখন ওর চোখ লোকটার দিকে গেল ।
কি শান্ত আর বিষন্ন চোখ !
লীলুর কথা হারিয়ে গেল ! যা বলতে চেয়েছিল আর কিছুই মনে করতে পারলো না । কেবল মনের ভিতর একটা প্রশ্ন ঘুরপাক খেতে লাগলো যে ছেলেটার মন বিষন্ন কেন ?
ছেলেটা আবার বলল
-কিছু বলবেন ?
-না মানে ? প্লিজ দয়া করে দরজাটা বন্ধ করবেন না !
ছেলেটা দরজার দিকে একবার তাকালো ! তারপর নীলুর দিকে ! এই ফার্ষ্ট ক্লাস কম্পার্টমেন্টে কেবল দুজন যাত্রী । নিলু আর ছেলেটা। নীলু যতদিন এই ট্রেনে করে বাসায় গেছে ততদিনই কম করে হলেও ছয়সাত জন করে গেছে এই কামড়াটায় ওর সাথে । অবশ্য প্রত্যেকবারই ওর সাথে কেউ না কেউ থাকে । এই ভাবে একা একা এ প্রথম ! আর কি কপাল ওর এই বারই ও একদম একা !
নীলু ছেলেটার দিকে আবার তাকালো ! কম বয়সই তো মনে হয় ! খুব বেশি হলে ২৫/২৬ বয়স হবে ! নীলুর থেকে চার-পাচ বছরের বড় হবে !
নীল রংয়ের একটা জিন্স পরে আছে সাথে কালো ফুলহাতা শার্ট !

লীলু যখন প্রথম এই কম্পার্টমেন্টে ঢোকে তখন কামড়াটা ফাঁকাই ছিল । একদম শেষ মুহুর্ত ট্রেনে উঠে ছেলেটা ! তারপর থেকে নীলুর অস্বস্থি শুরু !

ছেলেটা খানিকটা হেসে বলল
-আপনি ভয় পাবেন না ! দরজা বন্ধ হবে না । যদিও ফার্ষ্ট ক্লাস কম্পার্টমেন্টের দরজা বন্ধ রাখার নিয়ম । আপনি টেনশন নিয়েন না !
এই বলে ছেলেটা আবার হাসলো !
লোকটার হাসি সুন্দর । বাচ্চাদের মত । কিন্তু সেই হাসিতে এখনও সেই বিষন্নতা লেগে আছে !
একবার কি জানতে চাইবে ?
নাহ !
নীলু নিজেকে ধমক দিলো । কোথাকার কে না কে ! একটু হেসেছে বলে এমন প্রশ্ন করা যায় নাকি !


-একটা কথা জিজ্ঞেসকরি ?
-আমাকে ?
-হুম ! আর কেউ নাই এখানে !
-করুন !
-ট্টেন ছাড়ার পর থেকেই দেখে আসছি আপনি একই ভাবে মানি ব্যাগটা খুলে সেটার দিকে তাকিয়ে আছেন !
ছেলেটা আবার নিজের খোলা মানিব্যাগের দিকে তাকালো !
নীলু বলল
-মান ব্যাগে কি আছে ? আপনার ওয়াইফের ছবি ?
ছেলেটা হাসলো !
-নাহ ! ঠিক ওয়াইফ না ! সম্ভাব্য ওয়াইফ !
-তার মানে প্রেমিকা ?
-বলতে পারেন !
-ছেড়ে যাচ্ছেন কোথাও ! এই জন্য মন খারাপ ?
এই কথাটা শুনেই ছেলেটা নীলুর দিকে ফিরে তাকালো ! চোখ দিয়ে মনে হল একটু জল গড়িয়ে পড়লো !
নাকি নীলুর চোখের ভুল !
চোখের ভুল হবে হয়তো ! ছেলেটা নীলুর কথার জবাব দিলো না ! আবারও মুখ বুজে চেয়ে রইলো মানিব্যাগের দিকে !

বাহরে ! কি এমন প্রেমিকা ! ছেড়ে যাচ্ছে বলে সারাটা সময় তার ছবির দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে ? এটা কোন কথা হল !
ছেলেটার আচরন তো ম্যাচুরিটি নাই ! টিনএজ বাচ্চা দের মত কাজ করছে !
নীলু এবার একটু বিরক্ত হল ! এক জলজ্যান্ত মেয়ে তার সামনে বসে আছএ সে দিকে কোন খিয়াল নাই ! সে তাকিয়ে আছে কাগজে ছাপা একটা চেহারা দিকে !
নীলু নিজের অবাক হয়ে গেল ওর ভাবনা দেখে !
আশ্চার্য ! সে বিরক্ত কেন হচ্ছে ?
ছেলেটা যদি তার দিকে খিয়াল না দেয় তাহলে তো তার জন্যই ভাল !

বেশ কিছুক্ষন পরে ছেলেটা আপনা থেকেই বলল
-আসলে আজকে ইশানার সাথে আমার পালিয়ে বিয়ে করার কথা ছিল !
নীলুর প্রথমে মনে হল একটু ভুল শুনলো ! তারপর ছেলেটার দিকে তাকিয়ে বলল
-ঠিক বুঝলাম না !
-আসলে আজকে এখানে আমার একলা আসার কথা ছিল না ! সাথে ইশানার থাকার কথা ছিল ! ও থাকলে হয়তো আপনি এতোটা অস্বস্থি বোধ করতেন না !

নীলু আসলেই একটু অস্বস্তি বোধ করছিল । যতই বলুক দরজা না বন্ধ করতে হাজার হলে সে হচ্ছে একটা ইয়াং ছেলে ! এই ভাবে একজন ছেলের সাথে পুরো রাত জার্নি করাটা একটা মেয়ের জন্যই অস্বস্থির কারনই বটে !
তবুও নীলু খানিকটা ফ্যাকাসে ভাবে হেসে বলল
-না ঠিক আছে ! আপনি বিয়ে নিয়ে কি যেন বললেন ?
ছেলেটা একটু থামলো ! একবার তাকালো মানিব্যাগটার দিকে ! তারপর বলল
-আসলে আজকে এই ট্রেনে করেই ইশানার মানে আমার গার্লফ্রেন্ডের সাথে পালিয়ে যাওায়র প্লান ছিল !
-তারপর ?
-তারপর আর কি ? আমি একাই যাচ্ছি এখন ?
-আপনার গার্লফ্রেন্ড কই ?
-আসে নাই !
-আসে নাই ?
-নাহ !
-কেন ? বাসায় জেনে ফেলেছিল ?
-না । আসলে ঝোকের মাথায় সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম ! ইশানাও ঝোকেও মাথায় হ্যা বলেছিল ! তারপর ও যখন বুঝলো যে ভুল করতে যাচ্ছে তখন আর আসল না !

নিলু অবাক হয়ে কিছুক্ষন ছেলেটার দিকে তাকিয়ে রইলো ! আচ্ছা এই কারনেই মনে হয় মন খারাপ ! সামনের দিনের কিছু চমৎকার স্বপ্ন হয়তো দেখেছিল ছেলেটা । নিমিষেই তা নষ্ট হয়ে গেছে !

নিলু কি বলবে ঠিক বুঝ উঠতে পারলো না ! পুরো কামড়াটার ভিতর কেবল ট্রেনের কু ঝিক ঝিক ঝিক আওায়জ ছাড়া আর কিছু নেই । আজকে কি ট্রেনে কোন লোকজন উঠে নাই নাকি ?
নীলুর অস্বস্তিটা একটু কমে গেল ! কেন জানি মনে হয় এই ছেলে তার কোন ক্ষতি করবে না !

নীলু আবার জানতে চাইলো
-তাহলে আপনি কোথায় যাচ্ছেন ?
-জানি না !
-মানে কি ? জানেন না মানে কি ?
-সামনের কোন প্লান নাই ! দেখা যাক কোথায় যাওয়া যায় ! তা আপনি একা একা যাচ্ছেন কোথায় ? রাতের বেলা মেয়েদের একা একা এভাবে যাওয়া ঠিক না !
-আমি বাসায় যাচ্ছি ! হঠাৎ করেই ক্যাম্পাসে গন্ডোগোল হয়েছে । স্যারেরা এক হল ভ্যাকেন্সীর নোটিস দিয়ে দিয়েছে ! তাই বাধ্য হয়েই ...

ছেলেটা আর কোন কথা বলল না ! আবার নিজের মানিব্যাগের দিকে তাকিয়ে রইলো !

নীলুও কানে হেড ফোন লাগিয়ে গান শুনতে লাগলো । তবুও মনটা ছেলেটার দিকেই পড়ে রইলো ! বারবার ছেলেটার জন্য একটু কষ্ট হতে লাগলো !
নীলুর মনে আছে একবার আসিফের সাথে ওর সোনার গায়ে যাওয়ার কথা ছিল । নীলু সকাল বেলা থেকে সেজে গুজে বসে ছিল আসিফের জন্য । কিন্তু আসিফের কোন দেখা নেই ! টিন ঘন্টা বসে থাকার পর জানা গেল সে আসবে না ! জরুরী কাজ আছে । সেদিন আসিফের উপর খুব রাগ হয়েছিল নীলুর । তার থেকে বেশি কষ্ট পেয়েছিল । সারা টা দিন আসিফের সাথে কাটানোর প্লান ছিল । কর কিছু ভেবে রেখেছিল নীলু । কিন্তু কিছুই হয় নাই !
ঐ ছেলেটাও নিশ্চই ইশানার সাথে ঘর বাঁধার নিয়ে কিছু ভেবে রেখেছিল ! কিন্তু কিছু হয় নি ! ধুপ করে স্বপ্ন ভেঙ্গে গেছে !

গান শুনতে শুনতে কখন ঘুমিয়ে পড়েছিল নীলু বলতে পারবে না । হঠায়য় করেই কার ডাকে যেন ঘুম ভাঙ্গল নীলু ! চোখ মেলে দেখে মাঝ বয়সী একটা মহিলা ওর সামনে দাড়িয়ে !
-এই মেয়ে !
একটু আড়মোড়া ভেঙ্গে নীলু বলল
-জি !
-এভাবে দরজা খুলে কেউ ঘুমায় নাকি ট্রেনে ভিতর !
-না মানে !!
-যদি কেউ ঢুকে পড়তো । তখন ?
আসলেই তো এভাবে ঘুমিয়ে পড়া ঠিক হয় নাই ! কিন্তু ঐ ছেলেটা কই !
নীলু বলল
-আমার সাথে এক জন যাত্রী ছিল তো !
-কই ? আমরা যখন আসি তখন তো কেউ ছিল না !
-ছিল না ?
নীলু এদিক ওদিক একটু দেখলো ! ট্রেনটা থেমে আছে । ছেলেটা কি নেমে গেছে ?
আর কোন কথা না বলে নীলু কামড়া থেকে বেরিয়ে পরলো । কয়েকটা কামড়ায় উকি দিয়েও দেখলো ।
নাহ ! কোথাও নাই ! আবার যখন নিজের কামড়ায় ফেরে এল তখনও ছেলেটা আসে নাই !
ওর কামড়ায় মাঝ বয়সী মহিলা সাথে এক ভদ্রলোক ততক্ষনে আসন নিয়ে বসেছে !
লোকটা বলল
-সাথে কে ছিল ?
-চিনি না !
-ও ! নেমে গেছে ?
-তাই তো মনে হচ্ছে !
মহিলা বলল
-দেখো আবার কিছু নিয়ে যায় নি তো !

নীলু বলল
-না না ! কিছু নিয়ে যায় নি !
নীলু মনেই হয় নি ছেলেটা ওর কিছু নিয়ে নেমে যেতে পারে ! ছেলেটা বলেছিল কোথায় যাচ্ছে জানে না। হয়তো কোন স্টেশনে নেমে গেছে ! একটু মন খারাপ হল নীলুর । আরো কিছু জানার ছিল ছেলেটার কাছ থেকে । এখনও তো ছেলেটার নামই জানা হয় নাই !
কেবল জানে ছেলেটার প্রেমিকার নাম ইশানা !

ট্রেনের উইসেল দিয়ে দিয়েছে । একটু ঝাকি দিয়েই ট্রেনটা নড়ে উঠলো ! তারপর চলতে শুরু করলো আস্তে আস্তে !
নীলু জানলার ধারে গিয়ে বসলো ! মনটা একটু বিষন্ন ! ছেলেটার জন্য খারাপ লাগছে । আরো কয়েকটা কথা জানতে পারলে ভাল হত ! জানলা দিয়ে বাইরে তাকলো । ট্রেনটা তখনও ঠিকমত গতি পায় নি ! আস্তে আস্তে পুরো স্টেশনটা পেছনে ফেলে এসেছে ।
কয়েক মুহুর্ত পরেই নীলুর চোখ পাশের রাস্তার দিকে গেল ! চারি দিকে অন্ধকার তবুও চাঁদের নিলাভ আলোতে নীলু ঠিকই বুঝতে পারলো নির্জন রাস্তা দিয়ে কেউ একজন হেটে যাচ্ছে !
ছেলেটা আস্তে আস্তে হাটছে । তার কোন গন্তব্য নেই । যেদিকে দুচোখ যায় সেদিকে যাব । ছেলেটির হাতে একটা মানিব্যাগ ধরা ! যেখানে তার প্রেয়সীর ছবি আছে !


Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২৪
১৯টি মন্তব্য ১৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পরিণতি - ৩য় পর্ব (একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস)

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮



( পরিণতি ৬১ পর্বে'র একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস ।)

তিন


আচানক ঘুম ভেঙ্গে গেলো ।

চোখ খুলে প্রথমে বুঝতে পারলাম না কোথায় আছি । আবছা আলোয় মশারির বাহিরে চারপাশটা অপরিচিত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইফতার পার্টি মানে খাবারের বিপুল অপচয়

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৩



গতকাল সরকারি ছুটির দিন ছিলো।
সারাদিন রাস্তাঘাট মোটামুটি ফাকাই ছিলো। ভাবলাম, আজ আরাম করে মেট্রোরেলে যাতায়াত করা যাবে। হায় কপাল! মেট্রো স্টেশনে গিয়ে দেখি গজব ভীড়! এত ভিড়... ...বাকিটুকু পড়ুন

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×