somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সমুদ্র বিলাসঃ জার্নি বাই বাস (মহাপুরুষ সিরিজ)

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



যাক বাবা আপাতত । বাচা গেল । বাসে সিট পেতে ঝামেলা হয়নি । এখন যেহেতু অফ সিজন তাই সিট পেতে ঝামেলা হয়নি । এসি বাসে একটু ঠান্ডা লাগছে । তবে এই ঠান্ডা ভাল । সুপারভাইজার আবার একটা কম্বল দিয়ে গিয়েছে । আহা । কি শান্তি । এখন পাশে কেউ থাকলে তো বলত । এভাবে কেন বসছো? কম্বল এভাবে গায়ে দিছো কেন? ঠিক ভাবে বসো? আরো কত কি । এই জন্যই বিয়ে করতে নাই । সামনের সিটে নতুন কাপলদের এসব দেখে আর ভাল লাগছে না । তাদের রোমান্স এখনও সীমা অতিক্রম করেনি এটাই বেশি ।

যাই হোক বাস চলছে । আমার সারারাত ওই আন্টির সাথে গল্প করে ঘুম হয়নি । এখন ঘুমাই । বাসে গান চলছে । এই পথ যদি না শেষ হয় তবে কেমন হতো তুমি বলতো । উত্তম আর সুচিত্রা দুজনেই রোমান্সে ভাসছে । আমার সামনে তারাও গলা মেলেচ্ছে । আমি পিছন থেকে বললাম, ভাই শেষ না হলে টয়লেটে যাব কিভাবে? লোকটা আমার কথা শুনে হাসবে না কাদবে বুঝতে পারল না । তার সাথে নতুন বউ । এরপর বলল, ভাই কি যে বলেন । আমি জ্বী ভাই , ইহা অতি গুরুত্বপূর্ন । এই কাজ ছাড়া মানুষ থাকতে পারে না ।
লোকটি নতুন বিয়ে করে হানিমুনে যাচ্ছে । আর আমি তাকে টয়েলেট এর গুরুত্ব বুজ্জাচ্ছি । ব্যাপারটা আমি ইনজয় করেলেও তিনি করছেন না । পাশে নতুন বউ । তিনি আমাকে কিছু বলতেও পারছেন না । আমি বললাম, ভাই রাস্তার সাইডে না হয় ছোট কাজ করা যায় কিন্তু বড় কাজ কই সারবেন । তাছাড়া পানি কই পাবেন ।

লোকটি বিরক্ত হচ্ছে । আমি মজা পাচ্ছি । ভাবী কে বললাম, ভাবী এই পথ কিন্তু শেষ না হলে আপনাদের হানিমুন এই বাসেই করতে হবে । সেটা কি ভাল হবে । ভাবী বিস্ফোরিত চোখে নিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে । এই ধরনের কথা তিনি আগে শোনেননি । যাই হোক, ভাই এই পথ কিন্তু কক্সবাজার গিয়ে শেষ হবে । দেখা হবে সেখানে । বলে আমি চোখ বুঝলাম । এখন বেশি কথা বললে তারা বাস থেকে নেমে যেতে পারে । নয়ত আমাকে পাবনার বাসে উঠিয়ে দিতে পারে । কে জানে হানিমুন ক্যান্সেল করে বাড়িও চলে যেতে পারে । আমি বিয়ে করব না বলে কারো হানিমুনে বাধা দেয়ার অধিকার নেই । তারাও চুপ হয়ে গেল । আপাতত আমার মত উটক লোকের কথা শুনে হানিমুন নষ্ট করার মানে হয় না । রোমান্সের টাইমে ভায়োলেন্স ঠিক না ।

বাস কতখন চলেছে জানি না । কতখন ঘুমিয়েছি জানি না । আহা । দেখি একটা ফুড ভিলেজের সামনে দড়িয়ে আছে । সুপারভাইজার তাড়া দিচ্ছে । তাড়াতাড়ি খেয়ে ফ্রেশ হয়ে বাসে উঠতে । আমি বললাম ভাই এত তাড়াহুড়া কইরেন না । সুপারভাইজার বলল, ভাই দেরি হইয়া গেছে । রাস্তায় জ্যাম ছিল । আমি বললাম, খাওয়ার সময় তাড়াহুড়া করতে নাই । বিশ মিনিট টাইম দেন । উনি বলল আচ্ছা ভাই যান ।

আমি ধীরে ধীরে ফ্রেশ হয়ে এলাম । কাপলরা একজন আর একজন কে খাইয়ে দিচ্ছে । বাহ বাহ । রোমান্সের শুরু কিন্তু পরে সেটা ভায়োলেন্স দিয়ে শেষ হবে । কেউ বুঝে নারে । আমার কাছে দীক্ষা নিলে এই অবস্থা হবে না । যাই হোক পরোটা আর ডাল খাচ্ছি সাথে ডিম । হঠাত হতদন্ত হয়ে আমার টেবিলে এক মেয়ে বসে পরল । মুখ ঢাকা । মনে হচ্ছে কারো কাছ থেকে পালাচ্ছে । বয়সে তো তরুনী । তাহলে বিয়ে না করার জন্য ই পালাচ্ছে । যাক একজন সঙ্গী জুটে গেল ।

বিয়ে না করা বা বিয়ের বিপক্ষে প্রতিটি মানুষ ই আমার ভাল লাগে । তবে আমি চুপচাপ খাচ্ছি । তার দিকে খেয়াল দিলে ডিম পরোটা কষ্ট পাবে । হঠাত মেয়েটি বলল, একটু পানি খাব । আমি আসে পাশে তাকিয়ে ভাবলাম কাকে বলল । আমার দিকে আঙুল তুলে বলল এই যে মিস্টার আপনার বোতল দিন । আমি বললাম, ছিঃ ছিঃ !! এসব কি বলেন । আমার বোতল দিব মানে কি । আমি আপনার পানির বোতল চেয়েছি, মেয়েটি বলল । ও আচ্ছা, সরি !! বুঝতে পারিনি । বলে তাকে বোতল দিলাম । তবে উনি পানি খেলেন তাও স্ট্র দিয়ে । মজার ঘটনা ।

আমি তাকিয়ে তার পানি খাওয়া দেখছি । সে বুঝতে পেরে বলল, কি আগে কখনও পানি খাওয়া দেখন নাই । এই কন্ঠ তো চেনা চেনা মনে হচ্ছে । আগে খেয়াল করিনি ।

আমি বললাম দেখেছি । তবে এভাবে ক্লাউন টাইপ দেখিনি । বলে সোজা বাসে উঠে বসলাম । এখন এক লম্বা ঘুম দিতে হবে । কক্সবাজার আমাকে ঢাকছে ।

- এই যে মিস্টার !!!
- আবার আপনি ।
- জ্বী । এভাবে কেউ ঘুমায় ।
- তো কিভাবে ঘুমাব । আপনার কোলে মাথা রেখে ।
- ছিঃ কি বলেন এইসব । আমার কোলে কেন মাথা রাখবেন । বলছি এভাবে দুই সিট নিয়ে বসেছেন কেন ।
- আমি তিন সিটের ভাড়া দিয়েছি তাই ।
- ওমা তাই । তাহলে তো আপনার পাশে বসাই যায় ।

এই মেয়ের মতি গতি সুবিধার না । অপু সাবধান । ঘাপলা আছে । তোকে ফাসিয়ে দিতে পারে । এখন চেহারাই তো দেখলাম না । খালি চোখ দেখা যাচ্ছে । আমার এত এত কিছু থাকা সত্ত্বেও এই জিনিশ টাই কম আছে খালি চোখ দেখে চিনতে পারি না । শালা এই বিষয়টা রপ্ত করতে হবে । কিন্তু এই মেয়ে কে আগে জানতে হবে । আমার সমুদ্র বিলাসে দূর্যোগের ঘনঘটা । কে আমাকে আশা দেবে । কে আমাকে ভরসা দেবে । দুরর আমি কি নবাব সিরাজউদ্দৌলা ।

- কি হলো কিভাবছেন ?
- আমি ভাবছি । আপনি অতি বোকা না হলে অতি চালাক । দুইটার একটা ।
- তাহলে কোনটা?
- অতি বোকা ।
- কেন ?
- কারন আপনি আমাকে না চিনেই । আমার সাথে কথা বলতে এসছেন । আপনার বাবা মা কি শিখায়নি যে অপরিচিত মানুষের সাথে এত মিশতে নেই । মুহাহাহাহাহাহা ।
- হ্যা । কেন ।
- ভয় পেয়েছে । এটাই সুযোগ কাজে লাগাতে হবে । এখন ই একে ভাগাতে হবে ।
- আমি কে আপনি জানেন?
- না । কে আপনি?

আমি মোস্ট ওয়ান্টেড সিরিয়াল কিলার লাল্টু । নাম শুনেছেন ।

চোখ একদম স্থির হয়ে গিয়েছে । আমার দিকে অতি বিস্ময়ে তাকিয়ে আছে । আমি আমার ক্যাটস আই দিয়ে শীতল চোখে তার দিকে তাকিয়ে আছি । সে উঠবে না বসে থাকবে ভাবছে । মজা পাচ্ছি ।

আরে বসেন আপনার সাথে কথা বলে মজা পাচ্ছি । কক্সবাজার যাচ্ছি । একটা মার্ডার করতে । লোকটার নাম আরিফ রায়হান অপু ।

- আপনি বসুন । আমি পিছনের সিটে চলে যাচ্ছি । আর প্লিজ আপনাকে অনেক কথা বলেছি । কিছু মনে করবেন না ।
- ঠিক আছে । সমস্যা নেই ।

এবার শান্তিতে ঘুমাই । ঝামেলা । এসব কই থেকে যে আসে । মেহেদীদের একটা ফোন দেই । বেটা কি এক এনজিওতে জব করে । ভাল ই আছে । দিন কাল ভালই যায় । কিন্তু বেটা বিয়ের জন্য উঠে পরে লেগেছে । এবার একে টাইট দিতে । বিয়ের ঝামেলা ও তার পরবর্তি যেসব অসুবিধা আছে সেসব নিয়ে বিস্তর আলোচনা করতে হবে ।

- হ্যালো ।
- হ্যা । কিরে হালা কি খবর । কক্সবাজারে তো ভাল ই দিন কাটাইতাছো ।
- তুই ফোন দিছোস ক্যান বল । নিশ্চয়ই ঝামেলা করসোস । বল কি কাজ ।
- আরে তুই আমার বন্ধু । কিযে বলস ।
- পাম কম দে । আমি ফুলমু না ।
- আমি কক্সবাজার আসচতেছি । বাসে আছি ।
- আমার সাথে থাকার জায়গা নাই ।
- তোর সাথে আমি থাকব না । আমি কি তোর মত নাকি ।
- দেখ উলটা পালটা কথা বলবি না । আচ্ছা আয় আগে ।

ফোন রেখে দিলাম এক ঘুম । আর কোন ঝামেলা নাই । এখন শুধু কক্সবাজারের অপেক্ষা । হঠাত ঘুম ভাংগল এক মিষ্টি কন্ঠ শুনে । দেখলাম সেই মেয়েটি ।

উঠুন কক্সবাজার চলে এসছি । আপনার ভাগ্য ভাল । আমি আপনাকে ডেকে তুলেছি । সবাই বলে আমার কন্ঠ নাকি অনেক সুন্দর ।
আসলে সবাই আপনাকে পাম দেয় । আপনার আর কাকের কন্ঠের মাঝে কোন পার্থক্য দেখি না । এই কন্ঠের জন্য আদালতে আপনার মামলা করা উচিত । আমার বাবা উকিল । তাকে বলব । ফ্রীতে আপনার জন্য মামলা লড়বে ।

- আপনি তো মানুষ ভাল না । এখন জাগিয়ে না দিলে তো বাস উলটা আপনাকে নিয়ে ঢাকা চলে যেত ।

- যেত না । সুপারভাইজার আমাকে চেনে ।

- ঠিক আছে । আপনি থাকুন ।

বলেই মেয়েটি নেমে গেল । ধুরর । এই ঝামেলার জন্য আসলাম কক্সবাজার আর সেই ঝামেলা আমার পিছনেই । আল্লাহ ।
বাস থেকে নেমে হোটেলে গেলাম । ফ্রেশ হলাম । তারপর পেট পুজো করলাম । আহা রূপচাদা, লইট্যা শুটকি, মুরগীর রোস্ট, গরুর কালা ভুনা, খাসির লেগ রোস্ট সাথে পোলাও সবশেষে ফালুদা । এই বিশাল খানাপিনার পর একটু হাটাচলা দরকার । এই সন্ধ্যায় সমুদ্র অনেক সুন্দর হয় । যাই একটু হেটে আসি ।

বিচ এ হাটতে ভালই লাগছে । আহা এই না হলে শান্তি । বাসের কাপলদের দেখা যাচ্ছে । তারা একে অন্যের হাত ধরে হাটছে । নতুন নতুন সবই ভাল । যাই ওনাদের সাথে একটু কথা বলে আসি ।

- এই যে হানিমুন কাপল । কি অবস্থা ।
- আপনি এখানে । ছেলেটি বলল ।
- ওমা বাস তো কক্সবাজার আসার কথা । নাকি আপনারা সিঙ্গাপুরের টিকেট কেটে ছিলেন ভুলে কক্সবাজার চলে এসেছেন । হাহাহাহা ।
- ভাই আপনি কেন এসছেন । আমাদের একটু প্রাইভেসি দিন ।
- ভাই এখন তো নতুন নতুন তাই । জানেন এরপর বড় কিছু অপেক্ষা করছে । বাচতে হলে পালান ।

এর মধ্যে বাসের সেই তরুনী হাজির । যাহ শালা ।

এই যে সিরিয়াল কিলার । আপনি ওনাদের কি সব উলটা পালটা বলছেন । আপনার কি এসব ছাড়া আর কোন কাজ নেই ।
কাপলদের বিদায় দিয়ে দিলাম ।

- আপনার কি সমস্যা? আমি তাদের কি বললাম না বললাম তাতে আপনার কি?
- অনেক সমস্যা? এমন হলে আপনার বিয়ে হবে না ।
- আমি বিয়ে বিরোধী । আমি সারা জীবন একা থাকব ।
- আপনার কপালে অতি শীঘ্রই বিয়ে আছে ।
- জ্বী না ম্যাডাম । বাড়ি থেকে পালিয়েছি তো এই জন্য । এখন ঘুরে বেড়াব । আপনি যান তো ।
- আজ যাচ্ছি কিন্তু যাচ্ছি না লাল্টু । আবার দেখা হবে ।

বাপরে বলে কি । কই এই সমুদ্রে এসে বিলাস করব । তা না । এখানে ও শান্তি নেই । সব খানে বিয়ে বিয়ে বিয়ে । যেন পৃথিবীতে বিয়েই সব । ধুরর ।

এই সুন্দর বাতাস ও সমুদ্র আর পাহাড় এসব দেখার জন্য হলেও বিয়ে করা উচিত না । আপাতত এই সৌন্দর্য উপভোগ করা যাক ।


(এই সিরিজিটা আসলে ঈদের সময় লেখা শুরু করি । কিন্তু কিছু জায়গা মিসিং আছে । আশা রাখি আপনাদের মতামত আমাকে হেল্প করবে )

সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৭
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×