নিজামুল হক নাসিম : শাহিন--- ও শাহিন ত আমার বিল্ডিংয়ে থাকে।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : এ যে শাহিনুর সাহেব তো যাস্ট পরিচয় করায় দেন নাই আর কি। আমাকে নিজেকে নিজে পরিচয়, উনি অত কিছু বুঝছে কি, বুঝে নাই কে জানে। হি ওয়াজ ভেরি নাইস। উনি সাথে সাথে আমাকে চা আনে চা মানে চা দেওয়ার কথা বললো, উনারা লাঞ্চটা অলমোস্ট শেষ করে বসছেন আর কি। আপনি যে ছেলেটাকে দিলেন নিয়ে যাওয়ার জন্য তো ওইখানে প্রথমে তো গেছি শাহিনুর সাহেব কাছে। শাহিনুর সাহেব রুমে নাই তো পরে ওর যে যে একটা যে লোক থাকে না এই সে এটেনডেন্ট থাকে সে বলতেছে যে স্যার এইখানে আছে আর কি। দুইজনেই এখানে আছেন আর কি, ত আমি গিয়া ঢুকছি ত, শাহিনুর সাহেব তখন রিল্যাক্স করতেছিল, বসে গল্প করতে ছিলেন আরকি। উনি দাড়াইলেন কেমন কেমন আছেন বাচ্চা কেমন আছেন না আছেন। এরকম কথা বলে এ বললো। কিন্তু উনি যে পরিচয় টরিচয় করায় দিব ওইটা আর করলা না আর কি। মানে ওই ভদ্রলোকও একটু ওঠা বেকায়দায় পরে গেছে আর কি। আমি নিজে নিজেই পরিচয় দিলাম আর কি।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : সো আই ওয়াজ রিয়েলি শক্ড, আসলে শাহিনুর সাহেবের এই টোটাল এটিচুডে আর কি।
নিজামুল হক নাসিম : হা হা হা।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : হেয় এ, বাট এনিওয়ে সারপ্রাইজড না। শক্ড কিন্তু সারপ্রাইজড না। এক্সপেক্ট করতা ছিলাম আর কি। হু আপনারে কি কখনও বলছি যে উনি কি করছিল অ্যামসচারডামে হেগে?
নিজামুল হক নাসিম : না তো।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : বলি নাই আপনাকে? আপনার মনে আছে আপনারা যখন হোটেল থেকে বেরিয়ে -Just মনে করার চেষ্টা করেন গাড়িটা সামনে দাঁড়িয়ে রয়েছে, আপনি প্রথমে গিয়া সামনের সিটে বসলেন।
নিজামুল হক নাসিম : জি-ই।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : তার পরে উনারা তিনজন হচ্ছে এত আবার নেমে এসে পিছনের সিটে বসলেন। কারণ, জহির সাহেব সামনে গিয়ে বসতে চাইল আর কি।
নিজামুল হক নাসিম : হ্যাঁ রাইট। এবং ডান দিকের সিটে।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : এবং ডান দিকের সিটে গিয়ে আপনি বসে গেলেন। তার পর দেখে যে অ্যা অ্যা উনারা দুইজন বাইরে আছে তো। তার পরে আমি তখন এই পাশে দাঁড়িয়ে রয়েছি বাম দিকে গাড়ির, শাহিনুর সাহেব এসে টাস কইরা আমার পায়ে পইরা গেল। সালাম কইরা বলে যে, স্যার আমার জন্য দোয়া করবেন।
নিজামুল হক নাসিম : হ্যাঁ।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : দোয়া করবেন। আমি তো একবারে স্টানড হয়া গেছি।
নিজামুল হক নাসিম : হে..হে...।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : আমি এইটা জানি কি হইছে এবং কেন হইছে। কারণ আমি আপনাকে ওই আইসিসির প্রেসিডেন্ট একটা চিঠি লিখছিল আসছেন তুমি দেখা করবা তো সেইটা আমি আপনাদের সবার সাথে শেয়ার করছিলাম। সেখানে কিন্তু আই সিসির প্রেসিডেন্ট যে আমাকে লিখতেছে সেইটা হল ওই খানে আছে লেখাটাও আছে আমার লেখাটাও আছে তার লেখাটাও আছে। রিপ্লাইটাও আছে। এটা যে আমি ফরওয়ার্ড করছি সেইটাও আছে। উনি তখন চেষ্টা করতে ছিল আইসিসিতে অ্যা জবের ব্যাপারে উনি বোধ হয় কিন্তু যোগাযোগ টোগাযোগ করছে বলছে টলছে কারও কাছে। এইটা নিয়া আপনারা কথাও বলতে ছিলেন । জহির সাহেব বিশেষ করে।
নিজামুল হক নাসিম : হ্যাঁ।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : যে তার তো কাজ হয়ে যাচ্ছে এই টাইপের । আমি কিন্তু আসলে এই ধরনের মানে এইটা যদি হইত আর কি, তাহলে আমার যতটুকু করা সম্ভব বলছিল আর কি, আপনি একটু চেষ্টা করবেন আর কি। আমি বলছি ঠিক আছে এইটা যদি মানে আমার এইটা যদি কতটুকু করা যাবে ওই খানে বাংলাদেশী একটা লোক ঢুকুক সেডা আমিও চাই এবং প্রফেশনালরা এটা হল আমার চাওয়া সিরিয়াসলি। কারণ, আমরা নাই এইখানে তো আমি জানি সেই সময় সেই সময় উনি উনি এটা আমি এটা এক্সপেক্ট করি নাই।
সে উনার মতো বয়স্ক মানুষ মানে উনি প্রবাবলি আমাদের কাছাকাছি হবে বা নিয়ার এবাওট হবে বা মানে একটা কিছু হবে আর কি, তবে সেটা ইমপর্ট্যান্ট না কিন্তু এই প্র্যাকটিসটা আমি এবসুলেইটলি পছন্দ করি না। এবং এই এটিচুডটা যে আপনে অ্যা অ্যা অ্যা যদি পটেনশিয়ালি দরকার থাকে অ্যা অ্যা অ্যা পায়ে ধইরা সালাম করবেন আর কি, এটা শেখ হাসিনার টেকনিক। শেখ হাসিনা মানে ছাত্রলীগের টেকনিক আর কি হে এই গুলা আন এক্সপেকটেড।
লিনক
নিজামুল হক নাসিম : হা হা হা ।