somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জ্বী, আপনাকেই বলছিঃ আপনি কী মুসলমান নাকি মানুষ-মুসলমান?

২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(লেখাটি ছিল বর্তমানের আলোচিত ঘটনা নিয়ে আমার বন্ধুর সাথে আলোচনা। ফেসবুকের মেসেজটি কপি করে দিলাম। তার পরের অংশে থাকবে মেসেজের প্রাসঙ্গিকতা এবং কয়েকটি খবরের লিংকসহ স্ক্রিনশট। ডিসক্লেইমার- এটি ধর্মীয় পয়েন্ট অব ভিউ থেকে নিউট্রালি সত্যিটাকে দেখার চেষ্টা)

"জিহাদ ২ প্রকার। আল আসগর আর আল আকবর। আল আকবর তো আমরা জানিই। নফসের বিরুদ্ধে। কিন্তু আমরা যেইটাকে জিহাদ বলি মূলত, অর্থাৎ যুদ্ধ অর্থে, সেটা হইল আসগর। এখন জিহাদ আল আসগর বলা হইসে অন্যায়কারী এবং কাফিরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে। এইটার অর্থ কিন্তু ব্যাপক। যদি স্থুল অর্থে গ্রহণ করি তাইলে কিন্তু অর্থ দাঁড়ায় কাফির হঠানো। অন্যদিকে যদি সূক্ষ্ম চিন্তা করি তাহলে মূলত অর্থ দাঁড়ায় যেকোন প্রকার অন্যায় এবং ইসলামের বেসিক চিন্তার বিরুদ্ধে যারা, তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা। আমাদের কিছু জিনিস প্রথমে মাথায় রাখতে হবে। ইসলাম হচ্ছে ন্যায়ের ধর্ম। সুতরাং কেউ অন্যায় করলে তা সে নামে মুসলমান হইলেও প্রকৃতপক্ষে মুমিন না। তার অন্যায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হবে। আর কাফিরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার ব্যাপারটা অন্যায়ের সাথে ইসলামের বেসিক আইডলজির ব্যাপারটাও চলে আসবে- অবশ্য সেগুলাও ন্যায়ের তালিকাতেই পড়ে। এখন এই যে এই জিহাদে আসগর, এইটা তাহলে কেমন হওয়া উচিত? সেইটা প্রথমে হতে তাকে বুঝানোর মাধ্যমে। সেইখানে দুইটা ব্যাপার চলে আসে, এক- কলমের মাধ্যমে বা মুখের মাধ্যমে। আরেকটা আসে অস্ত্রের মাধ্যমে। এইটা হচ্ছে বেসিক কথা জিহাদের।

এখন যেহেতু কলম, মুখ, অর্থাৎ বুঝানোর মাধ্যমে এবং অস্ত্রের মাধ্যমে দুই ভাবেই জিহাদ করতে হয়, আমরা কোনটা আগে করব? এইখানেই প্রকৃত বুঝার ব্যাপারটা চলে আসে। মুমিনের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে সবর। আর মুমিনরা মধ্যস্ততাকারী, মডারেটর৷ সুতরাং আমাদের প্রথমে সবর করতে হবে৷ এখন বিষয়টা হচ্ছে জিহাদে আবার সবর কিভাবে করব? জিহাদেও সবর করতে হবে। এইটা আল্লাহর হুকুম। আমাদের বুঝতে হবে যে ইসলামকে আমরা যে শান্তির ধর্ম বলি সেই শান্তি শব্দটা কীভাবে ব্যবহার হবে। এই শান্তি আসবে সবরের মাধ্যমে। আগে আমাদের বুঝানোর মাধ্যমে জিহাদ করতে হবে। সবর করতে হবে। যদি প্রথমেই অস্ত্র ধরি তাহলে একটার সাথে আরেকটার কনফ্লিক্ট লেগে যাবে।

কাজেই কিছু হইলেই জবাই করার চিন্তা থেকে বের হয়ে গঠনমূলক চিন্তা করতে হবে। জিহাদের সর্বোচ্চ স্তর হচ্ছে অস্ত্র ধরা৷ অর্থাৎ তার আগের স্তরগুলা ফুল ফিল হইসে কিনা সেটা আমাদের ধ্যানজ্ঞান দিয়ে চিন্তা করতে হবে। কারণ কাণ্ডজ্ঞান হারায়ে যদি কাউকে মেরে বসি আখিরাতে কী আমি তার জন্য পুরষ্কার পাবো নাকি তিরস্কার পাবো সেটাও মাথায় রাখা দরকার। নবী-অপমান যেমন অপরাধ, তারচেয়েও নিচু অপরাধ কাউকে মেরে ফেলা। সম্ভব হলে শত্রুকেও ক্ষমা করে দেওয়ার কথা কী বলা হয় নাই ইসলামে? জবাই না করলে অন্তত দুনিয়ার সবার কাছে এখন নবীজির কার্টুন পৌঁছাইতো না। অথচ প্রতিবাদ স্বরূপ শার্লি এব্দো এখন নবীজির কার্টুন ঝুলায়ে রাখসে অফিসের সামনে। আমরাই এইটার সুযোগ করে দিসি যেইটা এড়ানো যাইতো যদি যুক্তি দিয়ে সমালোচনা করা হইতো। তার মানে হয় দুনিয়ার মুসলমানরা টেররিস্ট, অথবা তারা বোকা, অথবা স্বার্থপর। নিজেদের বিপদ নিজেরাই ডেকে আনসি শতশত বছর ধরে।

আর আরেকটা কথা, ইসলামকে আমরা বলি আধুনিক ধর্ম। কারণ যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আমরা একে ব্যবহার করি। কিন্তু একই সাথে হিপোক্রেসিও করি। যখন যেটা প্রয়োজন, সেভাবে ইসলামকে নেই, মনে কর যদি এখন মারামারি করে ইসলাম কায়েম করা ইজি হয়, আমরা কোরানকে স্থুল অর্থে গ্রহণ করি। আর যখন বিজ্ঞান বিষয়ে আসে, তখন আমরা তার ব্যাপক অর্থ গ্রহণ করি। এই হিপক্রেসি থেকে বের হয়ে সত্যিকার মডারেট পন্থা গ্রহণ করতে হবে। এই যে যুগের সাথে তাল মিলানোর উপায়, এইটাই হইল মাজহাব। মাজহাব, ইজমা কিয়াস- সব একসূত্রেই গাঁথা। কিন্তু সেই মাজহাবও বন্ধ করে ফেলা হইসে ৮০০ বছর আগে। আর এইটাও কিন্তু স্বার্থপর মুসলমানরাই করসে। নাহইলে ইসলামের যুগোপযোগী ব্যবহার থাকতো আজকে। সুতরাং, যেহেতু সেই সুযোগ নাই, আমাদের বিবেক বুদ্ধি কাজে লাগাইতে হবে। এই পৃথিবীতে সবচে ইফেক্টিভ হচ্ছে মেন্টালিটির উপর প্রভাব বিস্তার করা। ফিজিকালি টর্চার না। আর কোন রাস্তা গ্রহণ করব, সেই সুযোগও ইসলাম আমাকে দিসে।"

উপরের কোটেশন দেওয়া লেখাটা ছিল আমার বন্ধুর সাথে কথোপকথনের অংশ। এখন একটা ইন্টারেস্টিং জিনিস বলি। তারপর আপনারা বিবেচনা করবেন মুসলিম হিসেবে আপনার জায়গা কোথায়।

আপনি কি জানেন স্যামুয়েল প্যাটি কীভাবে 'ব্যঙ্গচিত্র' প্রকাশ করার কারণে মারা গিয়েছিলেন? তার ক্লাসের বিষয় ছিল ফ্রিডম অব স্পিচ এবং ফ্রান্সের সেকুলার আইডলজি। সেই ফ্রি স্পিচ নিয়ে বলতে গিয়েই তিনি নবী(সাঃ) এর দু'টি ছবি দেখান ক্লাসে। এটি সেই দুটি ছবি, যার জন্যই ২০১৫ সালে শার্লি হেবদোর অফিসে জঙ্গী হামলা করে ১২জনকে মেরে ফেলা হয়েছিল। হেবদো কেন এইভাবে ইমোশনে আঘাত করলো আমি সেসব নিয়ে কথা বলতে চাই না, শার্লি হেবদোর কাজ সর্ম্পকে সবাই আগে থেকেই অবগত আছেন আশা করি। কিন্তু, মজার ব্যাপারটা হচ্ছে প্যাটি তার স্টুডেন্টদের সম্পর্কে কনসার্ন ছিলেন এবং তার মুসলিম ছাত্রদের অনুরোধ করেছিলেন যদি তারা ধর্মানুভুতিতে আঘাত পায় তাহলে তারা ক্লাস ত্যাগ করতে পারে।
যে ছাত্রীটি ক্লাসরুম থেকে বের হয় নি, সে পরবর্তীতে সোশ্যাল সাইটে স্যামুয়েল প্যাটিকে ভাইরাল করে। তার অভিযোগ মূলত ছিল পর্ণগ্রাফি ছড়ানো বিষয়ক। বলা হয়েছে সেই দুইটা ছবির একটা ছিল নবী(সা)র নাকি এর নগ্ন প্রতিকৃতি। সে বিষয়ে তদন্তও চলছিল, এবং শেষ পর্যন্ত সেই ছাত্রী স্বীকারও করে নিয়েছিল যে এটা মিসআন্ডারস্ট্যান্ডিং। কিন্তু তার মাঝখানেই.. আর সেই অভিভাবক, যারা ওই অভিযোগ আমলে নিয়েছিল তারা কিন্তু সেই 'নবী(সা)র ছবি' সংক্রান্ত আবেগে যাই নি। কারণ সেটা তো ভ্যালিড না। ডিসক্লেইমার দেওয়া হয়েছিল- ছবিগুলো মুসলিমরা এভয়ড করতে পারতো। তাই তারা আমলে নিয়েছিল পর্ণগ্রাফি বিষয়টিকে, নুডিটি বিষয়টিকে।
এখন আমাকে বলেন আপনার সাধারণ জ্ঞান কী বলে? অনুরোধ করার পরেও যদি কেউ থেকে যায়, তার কী ধর্মানুভুতিতে আঘাত পাওয়ার কথা? তাকে তো আগেই ডিসক্লেইমার দেওয়া হয়েছে। তাহলে এই যে মুসলিমরা যে 'বয়কট ফ্রান্স' বলে চিৎকার করছি, তার ভিত্তি কী? আর আমাদের সবরই বা কোথায়? আলোচনা সমালোচনা করা হয়েছিল? সেটাও তো হয় নি। কারণ স্যামুয়েল জবাই হওয়ার আগে বাইরের কেউ জানতোও না ঘটনাটা। তাহলে আমরা কি ইসলাম সম্পর্কে জেনে বুঝে এসব করছি, নাকী হুজুগে পড়ে করছি? আল্লাহ এগুলো মানবেন তো? কী মনে হচ্ছে, এটা কী আসলে হত্যা না? (অবশ্যই জিহাদ না- উপরে কোটেশনে ব্যাখ্যা করেছি]। অনেকেই এখন বলবেন ম্যাক্রনের বক্তব্যের কথা। আপনাদের কাছে অনুরোধ, আপনারা ম্যাক্রনের বক্তব্য শুনে দেখবেন ভালোভাবে। যদি স্যামুয়েল প্যাটি তার ছাত্রদের ডিসক্লেইমার দিয়েই থাকে, তাহলে যারা ওই অন্ধ জঙ্গির পক্ষে ডিরেক্টলি ইনডিরেক্টলি সাফাই গেয়েছে তাদের বিরুদ্ধে ম্যাক্রনের সেইসব বক্তব্য কি ফেলে দেওয়ার মতো?

দেখুন,
রয়টার্স থেকে- স্যামুয়েল প্যাটি অনুরোধ করেছিল তার শিক্ষার্থীদের





The Guardian এর লিংক- Click This Link

Reuters এর লিংক- Click This Link

আরো অসংখ্য নিউজ পাবেন যেখানে পুরো ঘটনা বর্ণনা করা আছে। কেউ এসব পড়েও দেখে নি। বা দেখেও কিছু বলবে না। কারণটা নিজেই খুঁজে বের করুন।
মুসলমানদের রিফর্মেশন প্রয়োজন। হুজুগ দূর করে চিন্তাচেতনার ব্যপ্তি বাড়াতে হবে, লিবারেলি ভাবতে হবে। দুনিয়ার জীবনে ইসলাম সবার ভালো চায়। এখন নিজেদের কারেকশন না করলে অদূর ভবিষ্যতে যা হবে তার জন্য আমরাই দায়ী থাকবো। যদিও তা বুঝার মানসিকতা হবে না মুসলমানদের। এখন যেমন হচ্ছে না।

এখন কী মনে হচ্ছে, আপনি আসলেই মুসলিম? নাকি এত বড়ো ঘটনায় আমি এভাবে 'অন্যায়ের'(!) পক্ষ নিচ্ছি বলে আমাকে কাফির নাস্তিক ট্যাগ দিয়ে দিতে ইচ্ছা করছে? ইচ্ছা করলে দিতে পারেন কিন্তু আমি জানি আমি কতটুকু সঠিক। শেষ বিচারে নাহয় আমার হিসাব আমিই দিবো, তাও অন্তত বলতে পারবো যে আমি হুজুগে পড়ে কোন কাজ করি নি। যতটুকু সম্ভব চেষ্টা করেছি অনেস্টলি নিউট্রাল থাকার, ভালো থাকার।
শেষ করব আপনাদের কাছে একটা প্রশ্ন রেখে। মুসলিমরা ফ্রান্সকে বয়কট করছে তারা নবীর ছবি প্রকাশ প্রসঙ্গে আগের অবস্থানে আছে বলে। কিন্তু এই যে মুসলিমরা স্যামুয়েলকে হত্যা করেছে এবং হত্যার পক্ষে সাফাই গেয়ে শার্লি হেবদোকে যে এখন উস্কানি দিয়েছে আমার প্রিয় নবী(সা)এর সেইসব নোংরা কার্টুন জনসম্মুখে সরকারি অফিসের সামনে টাঙাতে-কোটি কোটি মানুষকে আবারো নতুন করে দেখিয়েছে সেসব, তাহলে কী মুসলমান হয়েও এখন আমার উপর মুসলমানদের বয়কট করা ফরজ?
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:১১
৮টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

রাজত্ব আল্লাহ দিলে রাষ্ট্রে দ্বীন কায়েম আমাদেরকে করতে হবে কেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:০৬



সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) কেড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তির কোরাস দল

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৫



ঘুমিয়ে যেও না !
দরজা বন্ধ করো না -
বিশ্বাস রাখো বিপ্লবীরা ফিরে আসবেই
বন্যা ঝড় তুফান , বজ্র কণ্ঠে কোরাস করে
একদিন তারা ঠিক ফিরবে তোমার শহরে।
-
হয়তো... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাইডেন ইহুদী চক্তান্ত থেকে বের হয়েছে, মনে হয়!

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮



নেতানিয়াহু ও তার ওয়ার-ক্যাবিনেট বাইডেনকে ইরান আক্রমণের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলো; বাইডেন সেই চক্রান্ত থেকে বের হয়েছে; ইহুদীরা ষড়যন্ত্রকারী, কিন্তু আমেরিকানরা বুদ্ধিমান। নেতানিয়াহু রাফাতে বোমা ফেলাতে, আজকে সকাল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজ ২৫শে বৈশাখ। ১৬৩তম রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে আমার গাওয়া কয়েকটি রবীন্দ্রসঙ্গীত শেয়ার করলাম। খুব সাধারণ মানের গায়কী

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০৫

আপনারা জানেন, আমি কোনো প্রফেশনাল সিঙ্গার না, গলাও ভালো না, কিন্তু গান আমি খুব ভালোবাসি। গান বা সুরই পৃথিবীতে একমাত্র হিরন্ময় প্রেম। এই সুরের মধ্যে ডুবতে ডুবতে একসময় নিজেই সুর... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিশ্ব কবি

লিখেছেন সাইদুর রহমান, ০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৭

বৈশাখেরি পঁচিশ তারিখ
কবি তোমার জনম
দিন,
বহু বছর পার হয়েছে
আজও হৃদে, হও নি
লীন।

কবিতা আর গল্প ছড়া
পড়ি সবাই, জুড়ায়
প্রাণ,
খ্যাতি পেলে বিশ্ব জুড়ে
পেলে নভেল, পেলে
মান।

সবার ঘরেই গীতাঞ্জলী
পড়ে সবাই তৃপ্তি
পাই,
আজকে তুমি নেই জগতে
তোমার লেখায় খুঁজি
তাই।

যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×