যাহার নিজের বাসায় সুখ নেই তাহারা অন্যের সুখ দেখিতে পারেনা, কষ্টে শরীর কিলবিল কিলবিল করে এবং তাহারা সুখের ব্যস্তানুপাতিক হওয়ায় অন্যদের সমানুপাতিক হালে দেখিলে শরীরে লাভার সমন্বয়ে গড়া আগুনের ফুল্কিতে পিছলাইয়া পড়ে।
-ইহা জনৈক ব্যক্তির সুত্র, ভবিষ্যতে পাঠ্য বইতে এড করানো হইবে নাহিদ কাকু বলিয়াছেন
মানুষ কিছু কিছু সময় বেশ ফ্রাস্ট্রেশনে ভোগে,যাহার কারন সুখ পালায় জানালা দিয়ে। হয়তো ফ্যামিলির কারনে,হয়তো রেজাল্ট খারাপ বা চাকরী না পাওয়া কিংবা প্রেম /বউ ইত্যাদি ইত্যাদি । এসময়গুলাতে মানুষ দারুন রকমের ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে বসে। আবার কেউ আপনাকে অনেক মানুষের সামনে বকাঝকা করলো তার উপর দারুন ক্ষেপে গিয়ে কিছু একটা করার চিন্তা ভাবনা করলেন। আচ্ছা দেখুনতো আপনি পৃথিবীতে যে আসলেন ভালো কি কাজগুলা করেছেন যে অন্যরা আপনাকে দেখে শিখবে ? কিছু করুন।
এখন যদি জিজ্ঞাসা করেন কি করবেন সেটাও বলছি । আপনাকে কেউ কটুক্তিকর মন্তব্য করলেও হঠাৎ করেই সিদ্ধান্তে অবিচল হবেন না। বরং ঐ সময়ে কথা না বাড়িয়ে ভাবুন কেনো আপনার হেটার্স থাকবে? কি করলে বা তাদের সাথে কিরকম ব্যাবহার করলে তারা আপনাকে অনুসরন করবে। তাদের কিছুদিন ফলো করুন, তারা কেনো এগ্রেসীভ এবং বোঝার চেষ্টা করুন এরকমটা হলে মানুষ পছন্দ করে না কেনো। মানুষ হিসেবে দিনশেষে সকলেই চায় কিছু একটা করতে। কেউ লজ্জায় করতে পারেনা কিংবা অন্যান্য কারন থাকে।
আপনি যদি একান্তই কিছু করতে না পারেন তাহলে নিজের পড়াশোনায় কিংবা কাজকর্মতে মনোযোগ দিন এবং পাশাপাশি সাধ্যমতো সকলকে সহায়তা করুন। সহায়তা করতে কাউকে না পেলে পথে অনেক গরীব মানুষ দেখতে পাবেন, তাদের সাহায্য করুন। দেখতে না পেলে আমাকে জানাবেন দেখিয়ে দিবো। দেখবেন সুখ কি, বুঝতে পারবেন কেনো পৃথিবীতে আসিয়াছেন।
[বি:দ্র:মুঠোফোনে টাইপ করায় ত্রুটি থাকতে পারে,দয়া করিয়া বুঝিয়া লইবেন ]
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৩২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




