somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বসুমতি কটেজ পর্ব ৪

০৮ ই আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মেয়েটা মোচড় দিয়ে হাত ছারিয়ে নিলো। অন্ধকারে হাতরে হাতরে সোফার কাছে গেল। টি টেবিলের উপড় থেকে লাইটার নিয়ে মোম জ্বালিয়ে দিলো। চোখ লাল করে তোফায়েল তাকিয়ে আছে মেয়েটার দিকে, হতবিহবল। ও কী করতে যাচ্ছিলো? এত তাড়াহুড়া করলো কেন?

মেয়েটা বলল- "আপনি রেস্ট নিন। আপনার নেশা হয়ে গেছে।"
তোফায়েল নিজের ভুল বুঝতে পারল। এত তাড়াহুড়া করা ঠিক হয়নি। হটাত নেশাটা মাথাচাড়া দিয়ে উঠলো।
তোফায়েল বেডের দিকে এগিয়ে গেলে। বেডের উপড় বসে বলল- "সরি,, এই এম এক্সট্রীমলি সরি। জানিনা হটাৎ কীভাবে এমন কাজ করে ফেললাম। আপনি কী ভাবছেন......."
মেয়েটা স্বাভাবিক স্বরেই বলল-"আমি কিছুই ভাবছি না। আপনি ঘুমান, আপনার ঘুম দরকার।"
মেয়েটার তোফায়েল কে ভালোয় লেগেছিলো। লম্বা, ফর্সা, সব দিক থেকে তোফায়েল ছেলে খারাপ না। আর এমন একটি রাত তো ভুলেরই রাত। কিন্তু তোফায়েল হটাৎ এমন আচমকা হাত ধরবে, ভাবেনি মেয়েটা। ওতো রাজীই ছিলো। নিজেই সপে দিত কিন্তু ও এত তাড়াহুড়া করে ফেলল কেন? পুরুষের চাহিদা শুধু একটাই। বিছানায় নিয়ে যেতে পারলেই যেন বিশ্বজয়। মেয়েদের মন বোঝার কোন দায় নেই। মেয়েদের মন কি মেয়েরা নিজেরা বুঝতে পারে। পুরুষ সর্বমূল্যে ঐ একটা জিনিসই চায়, বিষয়টা কত সহজ। কিন্তু নারীরা কি চায় তারা কি জানে? মানছি পৃথিবীর সকল পুরুষ এক, নারী নাকি প্রকৃতি ক্ষণেক্ষণে বদলে যায়? গিরগিটির মত রূপ বদলানো কাজের কথা না।

মেয়েটার মনে চলছিল দ্বন্দ। তোফায়েল ভাবছে তাড়াহুড়ায় আজকের রাতটা কি নষ্ট হয়ে গেল!
তোফায়েল কণ্ঠে ভরপুর খেদ ঢেলে বলল- "আই এম রিয়েলি সরি। আমি নিজেই বুঝতে পারছি না কীভাবে এমন একটা কান্ড করে ফেললাম।"
"না না ঠিক আছে, আপনার মত ড্রিংক করলে হয়তো আমিও একই কাজ করতাম। নারীরা এতদূর তো এগিয়েছে। " বলেই হেসে ফেলল মেয়েটা। হাসলো তোফায়েলেও। পরিবেশটা স্বাভাবিক হল। গুমোট বাধা অবস্থায় কতক্ষন থাকা যায়! যেহেতু সারাটা রাত থাকতেই হবে একসাথে।
"বিশ্বাস করেন, আমি ভাবতেই পারছি না কীকরে এমন একটা কাজ করে ফেললাম। "
মেয়েটা হাসতে হাসতেই বলল- "আপনি শুধু শুধু গিল্টি ফিল করছেন। আমি কিছু মনে করেনি।"
তোফায়েল এবার যেন সহজ হল।
"এমন রাতের রোমাঞ্চ যে কেউ নিতে চাইবে, আপনিও চেয়েছেন। এতে গিল্টি ফিল করার কিছু নেই। " বলল মেয়েটা।

পরিবেশটা স্বাভাবিক হল। তোফায়েল ভাবলো এখন ধীরে খেলতে হবে। রাত এখনো অনেক বাকী।

মেয়েটা নিজ থেকেই বললো-
"আমাকে অন্য একটা রুম দিন, একসঙ্গে থাকলে আবার ভুল হবে।"
সব গেচে গেছে, তোফায়েল কি ভাবলো আর কি হচ্ছে, তাড়াহুড়ায় সমস্ত রাতের রোমাঞ্চটাই নষ্ট হয়ে গেল। তোফায়েল মনমরা হয়ে বলল-
" ইচ্ছা না থাকলেও, বাধ্য হয়েই দিতে পারছিনা।"
"কেন?" মেয়েটা জানতে চাইল।
"চাবি তো সুতং এর কাছে।"
"এখানেই কোথাও রেখে গেছো হয়তো, খুঁজে দেখলেই পাওয়া যাবে।"
" খুঁজে দেখতে পারেন।" জবাব দিল তোফায়েল। ওর উঠতে ইচ্ছা করছে না। ধুর, রাতটাই নষ্ট হয়ে গেল।
" ঠিক আছে, খুঁজে দেখি! আপনি শুয়ে পড়ুন।" বলে মেয়েটা বেরিয়ে গেল। তোফায়েল আর এক প্যাক গিলল, না- সাধ পাচ্ছে না। মনটা বিতৃষ্ণ। এমন রাত এভাবে নষ্ট হয়ে যাবে, ভাবতে পারেনি তোফায়েল। আর একটা সিগারেট জ্বালালো সে। একটু পরে মেয়েটা এসে রুমে ঢুকলো, হাতে আর একটা জলন্ত মোমবাতি। মোমবাতি টেবিল এর উপর রেখে সোফায় বসে পরলো।
" না পেলাম না, একটা রুম ও খোলা নেই।"
" কি আর করবেন, আমার সঙ্গেই থাকুন।"
" একটা কাজ করা যায়, আপনাকে রুমে লক করে বাহিরে ড্রয়িং রুমে থাকা যায়।"
" তাই করুন, অপরাধের শাস্তি তো পেতে হবে। " মাথাটা নিচু করে বলল তোফায়েল, হেসে ফেলল মেয়েটা। মাথাটা তুলে তোফায়েল বলল-
" বিশ্বাস করতে পারেন, আর ওমন ভুল হবেনা।"
"বলছেন?"
" কথা দিচ্ছি। "
"এবার তাহলে অন্য রকম ভুল করবেন? "আবার হেসে ফেলল মেয়েটা।
'নাহ…..আর কোন ভুল করবো না, এবার কৃপার আশায় বসে থাকবো।"
" কৃপা হতেও পারে, না হলে?"
"না হলে বুঝব আরাধ্যে ভুল ছিলো।"
মেয়েটা টেবিল থেকে গ্লাস তুলে পুরোটা শেষ করলো। আরেকটা প্যাক বানাতে যাবে, তোফায়েল বলে উঠল- "এ কি করছেন? "
"দেখি, আপনার মত মাতাল হয়ে দেখি, ভুল করার সাহস সঞ্চয় করতে পারি কিনা!"
" না না, আর কোন ভুল নয়।" বাধা দিয়ে বলল তোফায়েল।
" এত শুধরে গেলেন?"
" প্রায়শ্চিত্ত। এমন একটি নির্মল রাত পেয়েছি, দুজনে গল্প করে কাটিয়ে দেব।"
মেয়েটা উঠে জানালার কাছে গেল।
" ঝড় টা কখন থামবে কে জানে?"
"এখনও ভয় পাচ্ছেন? "
"না….. আপনি তো কথা দিয়েছেন শুধু গল্প করবেন।"
"শর্টসটা আপনাকে ভালো মানিয়েছে। মনে হচ্ছে এতদিনে সঠিক জায়গা খুজে পেয়েছে।
"হ্যা, পরে ভালোই লাগছে।" মায়েটা হাই তুলল।
"আপনার কি ঘুম পাচ্ছে? চাইলে ঘুমাতে পারেন।"
"আপনি কী করবেন?"
"লেখার পাতায় ডুব দেব।"
"নাহ….গল্প করতেই ভালো লাগছে।" মেয়াটা বিছানার কোনায় বসল। তোফায়েল বিছানায় উঠে এলো।
"কাল ফ্রি আছেন?"
"না, শুনলেন না ভিজিটর আসবে।"
"পরশু?"
"কেন?"
"আমি আজকেই এসেছি। জায়গাটা ভালো করে দেখা হয়নি।"
"সুতং কে বললে দেখিয়ে দেবে।"
"আপনি আর দেখা করতে চাইছেন না?"
"তা না, ঠিক আছে পরশু।"
"আপনি কি এখোনো ভয় পাচ্ছেন?"
"কেন?"
"উঠে বসুন।"
মেয়েটার সংকোচ এখোনো কাটেনি। এখোনো দ্বিধা জড়িয়ে আছে মন ও মগজে। সে আড়ষ্ট হয়ে উঠে বলল-
"আমি আর একটা প্যাক নেব?"
"অল ইজ ইউর'স ম্যম।"
মেয়েটা আর একটা প্যাক ঢেলে সোফায় হেলান দিয়ে বসল।
"আপনার সময় নষ্ট করছি?"
"কেন?"
"আমি না আসলে আপনি হয়তো এখোনো লিখতেন।"
"হ্যা তা লিখতাম, কিন্তু আপনার সাথে এমন সুবর্ণ সময় কাটানো হত না।"
"বলছেন? শুধু গল্প করেও আপনার রাত বৃথা যায়নি?"
"এমন রাত কজনের ভাগ্যে জোটে? আপনার সাথে গল্প করে ভালো লাগছে।"
"আর কিছুর আশা নেই তাহলে?"
"আশায় মানুষ বাচে। হাত পেতেই আছি যদি দেবীর কৃপা হয়।"
"কৃপা হয়তো হত, তখন তাড়াহুড়া না করলে।"
"বললাম তো শাস্তি দিন। আপনি চাইলে রুম লক করে ভেতরে বসতে পারেন, আমি বাহিরে যাচ্ছি।"
"আপনাকে কষ্ট করতে হবে না। আপনি ভেতরে থাকুন আমি বাহিরে যাই।"
"আপনি এখোনো ভয় পাচ্ছেন!"
"নাহ….একদম নাহ, আপনি কথাই দিয়েছেন। কিছু যখন হবেই না তাহলে বরং বাহিরেই থাকি। আপনার লেখার ক্ষতি হচ্ছে।
"আমার ক্ষতি আমি পুষে নেব, কিন্তু আপবি ভয় পাচ্ছেন আমি যদি কথা না রাখি।"
"ঠিক আছে যাব না। আপনি না! বাচ্চাদের মত জিদ করেন।"
তোফায়েল বেড থেকে নেমে এসে আর একটা সিগারেট ধরায়। মেয়েটার ঠোটে হাসি।
"বিশ্বাস করেন, ইচ্ছাতো অনেক হচ্ছে কিন্তু আপনাকে যখন কথা দিয়েছি ভুল আর করবো না।"
মেয়েটা সামনের দিকে ঝুকে বলে- " ভুল তো আমিও করতে পারি, কথাদিন সে ক্ষেত্রে আপনি এগোবেন না।" মেয়েটা হাত বাড়িয়ে দেয়।
তোফায়েল হাতের দিকে তাকিয়ে থেকে বলে- " এমন কথা দিতে পারবো না। এতটাও সিদ্ধ হতে পারেনি। তবে এটুকু বিশ্বাশ রাখতে পারেন, আপনি না এগোলে আমিও এগোবো না।"
মেয়েটা বলে- " এতেই হবে। বাকিটা দেখা যাক আপনার ভাগ্যের উপর।"
"ভাগ্য আমার বরাবরি ভালো। আশাকরি এবারও নিরাশ করবে না।"
"এত কনফিডেন্স? আপনারা ছেলেরা শুধু ঐ একটা জিনিসই চান না! বিছানা।"
"একটা মেয়েকে তুলতে একটা ছেলে জীবনের শ্রেষ্ঠ এফোর্ড দেয়।"
"তারপর কী হয়ে যায়? মেয়েটাতো হাতের মুঠোয় এসেছে এখন আর কোথায় যাবে? তাইতো?
"এখোনো রেগে আছেন?"
"নাহ….আপনার উপর রাগ করবো কেন?"
"আমার না, আপনার বয়ফ্রেন্ডের উপর?"
"এতদিনে আর ইমোশন কাজ করে না। ওহ থাকুক ওর মত ভালো।"
"খুব ভালোবাসতেন?"
"ভালোয় তো বাসতে পারিনি। ভালোবাসলে কী আর ছেড়ে যেতে পারত!"
মেয়েটা কেমন মনমরা হয়ে গেল। একটু আগেও প্রাণবন্ত ছিলো। তোফায়েলের মনেহল রাতটা ফোসকে যাচ্ছে। বয়ফ্রেন্ডের কথা বলাটা ঠীক হয়নি।
"যে গেছে, সেকি খুব বেশিই নিয়ে গেছে? আর অবশিষ্ট কিছুই নেই, অন্য কাউকে দেবার মত?"
"ওসব নিয়ে আর ভাবিনা, বেশতো আছি।"
"কেউ যদি আকুল হয়ে চেয়ে বসে, তবুও না?"
"আপনার কথা বলছেন?" মেয়েটা হেসে ফেলে। মেয়াটার হাসি সুন্দর, তোফায়েল কি দূর্বল হয়ে পরছে?
"যদি আমার কথাই বলি, সম্ভাবনা আছে?"
"সেটাতো আপনার ভাগ্য। এত তাড়াতাড়ি ভাগ্যের উপর বিশ্বাশ হারিয়ে ফেললেন?"
"ভাগ্যের উপর ভরসা আমার বরাবরি ছিলো, এখন আপনার উপরও হচ্ছে। আশাকরি নিরাশ হব না।"
"এখোনো বিশ্বাশ রাখছেন? আপনার কনফিডেন্স দেখে অবাক হচ্ছি। "
তোফায়েল মেয়েটার কাছে এগোলো। এতটা কাছে যে নিশ্বাস পতনের শব্দ শুনতে পাচ্ছে। দুজনের নিস্বাস ঘন হল। তোফায়েল চোখের উপর চোখ রাখে। ভুলটা কি হয়েই গেল।
তোফায়েল আকুল কন্ঠে বলে "আশা রাখবো না, বলছেন?"
ঠিক এই মুহূর্তে কারেন্টের আবার দেখা মিলল। মেয়েটা নিজেকে সরিয়ে নিলো। নয়তো ওই আলো-আধারে দুজন নর-নারী ভুলের স্রোতে ভাসিয়ে যেত।

বাহিরের দরজায় শব্দ হচ্ছে। কেউ কি এসেছে? এতরাতে যে আসবে? ঝড়ের শব্দ। নিশ্চিয় বাতাসে দরজায় কিছু বারি খাচ্ছে। মেয়েটা বলল- " দরজায় কেউ এসেছে, কড়া নারার শব্দ হচ্ছে "
তোফায়েল নিজেকে ফিরিয়ে নিয়ে বলে- " নাহ…..এত রাতে কে আসবে? বাতাসের শব্দ, দরজায় কিছু বারি খাচ্ছে মনেহয়।"
মেয়েটা জোর দিয়ে বলল- "নাহ, আমি স্পষ্ট শব্দ শুনতে পাচ্ছি। কেউ এসেছে।"
তোফায়েল বেখেয়ালি মনে বলল- "সুতং! ও ঝড়ের মধ্যে ফিরবে কেন? খারাপ খবর? তাহলে তো ওর ওয়াইফ এর কাছেই থাকা উচিত, ঝড়-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে আসবে কেন? তাহলে কি অন্য কেউ?" অবাক হয়ে তাকায় মেয়েটার দিকে।
মেয়েটা অধর্য হয়ে বলে- "দরজা খুলে দেখবেন তো?"
তোফায়েল উঠে গিয়ে সুটকেস খোলে, রিভালবারটা বের করে, মেয়েটা অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে। তোফায়েল চিন্তিত হয়ে মেয়েটার কাছে এসে বলে- "দেখুন, আমরা কেউ জানিনা বাহিরে কে? স্থানীয় হতে পারে আবার চোর ডাকাত ও হতে পারে। আপনি গিয়ে দরজা খুলুন আমি আপনার পেছনেই আছি।"
মেয়েটা অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে, কোন কথা শুনতে পাইনি যেন। তোফায়েল তাড়া দেয় "চলুন"। দুজনে দরজার কাছে যায়। মেয়েটা দরজা খোলার আগে পেছনে তাকায়। তোফায়েল রিভলবার উঁচিয়ে আছে। দরজায় কড়া নাড়ার শব্দ বেড়েই চলেছে, তোফায়েলের বুকে ধুকধুক শব্দটাও।
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×