নয়া দিগন্তের প্রতিবেদনের শিরোনাম:
রহস্যময় সেই তিনটি মাইক্রোবাস কোথায়? ২৮ এপ্রিল যে মাইক্রো তিনটি সিদ্ধিরগঞ্জ পুলিশ চেকপোস্টে থামানো হয়েছিল; কারা ছিলেন সেই মাইক্রোবাসে? এসব প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে তদন্তকারীদের কাছে। তারা খুঁজছেন সেই তিনটি মাইক্রোবাস। ধারণা করা হচ্ছে ওই মাইক্রোবাস তিনটিতেই লাশগুলো শীতলক্ষ্যা পাড়ে নেয়া হয়।
রহস্যময় সেই তিনটি মাইক্রোবাস কোথায়? ২৮ এপ্রিল যে মাইক্রো তিনটি সিদ্ধিরগঞ্জ পুলিশ চেকপোস্টে থামানো হয়েছিল; কারা ছিলেন সেই মাইক্রোবাসে? এসব প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে তদন্তকারীদের কাছে। তারা খুঁজছেন সেই তিনটি মাইক্রোবাস। ধারণা করা হচ্ছে ওই মাইক্রোবাস তিনটিতেই লাশগুলো শীতলক্ষ্যা পাড়ে নেয়া হয়।
এ প্রশ্নের উত্তর পাওয়া গেল প্রথম আলোতে। স্পষ্ট উত্তর। প্রথম আলোর সাহসিকতার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
প্রথম আলোর প্রতিবেদন। পেয়ে যাবেন সব উত্তর।
নারায়ণগঞ্জ পুলিশের একটি সূত্র জানায়, সিদ্ধিরগঞ্জ থানার পুলিশ ২৭ এপ্রিল দিবাগত রাত তিনটার দিকে একটি মাইক্রোবাসসহ তিনটি গাড়িকে তল্লাশির জন্য রাস্তায় থামায়। তিনটি গাড়ির সামনের গাড়িতে ছিলেন র্যাব-১১-এর সাবেক অধিনায়ক লে. কর্নেল তারেক সাঈদ মোহাম্মাদ। পেছনের গাড়িতে ছিলেন মেজর আরিফ হোসেন। র্যাবের অধিনায়ক গাড়ি থেকে নেমে টহল পুলিশকে জানান, তাঁরা বিশেষ অভিযানে যাচ্ছেন। এরপর পুলিশ গাড়িগুলো ছেড়ে দেয়। পুলিশ সদস্যরা জানান, গাড়িগুলো নারায়ণগঞ্জের নদীর পাড় দিয়ে চলে যায়। ৪৫ মিনিট পরে আবার সেগুলো র্যাব কার্যালয়ের দিকে চলে যায়।
Click This Link

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




