একটু আগেই অঝোর ধারায় ঝরে গেছে আকাশের কান্না। এখন ফোঁপাচ্ছে। মনে হচ্ছেনা এটা একটা গাঁয়ের ছবি?
বাসার সামনে কলাগাছে থোড় এসেছে।
এবার সেই গ্রহণ লাগা মুহূর্ত। মেঘের ফাঁক গলে আছড়ে পড়ছে আমাদের বারান্দায়।
আয় আয়....
এটাই সেই টুকরো সূর্য!
এবার রঙধনুর গল্প!!
দালানকোঠার কাঠিন্য আর বার্জারের রঙও কেড়ে নিতে পারেনি রঙধনুর সাতটি রঙ।
এবার রানওয়ের পাশ থেকে তোলা ছবি। এই জায়গাটির ওপর দিয়েই বিমানগুলো নামে।
শেষ বিকেলের আলো।
আমার সেই ভাঙা ঘর, এক চিলতে বারান্দা কে খুব বেশি মিস করি। কীভাবে কী করে যেন তিনটা মাস উড়াল দিয়ে চলে গেল। তবে সবচাইতে ভাগ্যের ব্যাপার যে, সূর্যগ্রহণের সময়টাতে বাংলাদেশেই ছিলাম। দেখতেও পেয়েছি। সে এক অসামান্য অভিজ্ঞতা! তাও আবার তার বাহুডোরে থেকেই দেখেছি, দুজনে মিলে।
আর রঙধনুটার গল্প? সে যে আমার রঙধনু!
এখন হাজার মাইল দূরে আমার সেই রঙধনু, এক নতুন হৃদস্পন্দন নিয়ে....
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১:১৮