somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

Undergraduate এ CGPA যদি খুব কম থাকে, আপনি কি সত্যি-ই USA-Canada তে MS- PhD করার জন্যে ফান্ডিং পাবেন

২৫ শে আগস্ট, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আমাদের দেশে অনেক স্টুডেন্ট এর উচ্চশিক্ষার বেশ আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও, একটা বড় কনফিউশান হচ্ছে তার অনার্সের CGPA যেহেতু অন্যদের তুলনায় বেশ কম সেহেতু তারপক্ষে USA / Canada তে MS-PhD তে ফান্ডিং পাওয়া অনেকটা অসম্ভব। আসলে কি তাই?

- নাহ, বাস্তবতা হচ্ছে Admission- Funding এর ক্ষেত্রে CGPA ততবেশি গুরত্বপুর্ন নয় যতটা আমরা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মনে করি। নিচে এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করছি, প্রথমে আমার কাছে সম্প্রতি আসা বেশ কিছু মেসেজ/মেইলের ধরন দেখাচ্ছি তাহলে আজকের পোষ্টটি বুঝতে সুবিধা হবে-

মেসেজ-১
আমি মোঃ **** আলম পরিসংখান বিভাগে বিএসসি(hons) ফাইনাল ইয়ার এ পড়াশুনা করছি। ব্লগ এ আপনার লেখা পড়ছি অনেক ভাল লেগেছে। আমার খুবই ইচ্ছে যে আমি আমিরিকায় পড়াশুনা করবো ।উল্লেক্ষ যে আমার সিজিপিএ ২.৭৫ এর বেশি উঠবে না। জিআরই স্কোর আমাকে কতটা হেল্প করবে ?

মেসেজ- ২
আমি ঢাবি আপ্লাইড কেমিস্ট্রির ছাত্র।আমার সিজিপিএ ৩.২৫। ফাইনাল ইয়ার।২০১২ এর জুলাই নাগাদ অনার্স শেষ হবে।এখন থেকে আমি হালকা পাতলা ব্যারন ওয়ার্ড লিস্ট পড়তেছি। আমার প্রশ্ন, এত কম সিজিপিএ নিয়ে কি আমি ফান্ড পাব?( মনে হয় না আমার কোন রকমের পেপার তৈরি করা হবে)......

মেসেজ- ৩
আমি ইইই থেকে পাস করব খুব শীঘ্রই, আমেরিকায় এম এস করার ইচ্ছা আমার সিজিপিএ ৩ হবে, আমার সিজিপি এ দিয়ে ফান্ড পাওয়া তো মনে হয় অসম্ভব? .......

মেসেজ- ৪
শক্তিশালী একাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ড মানে কি? ভালো সিজিপিএ নাকি ক্লাসের প্রথম পাঁচজনের মধ্যে থাকা? আমার সিজিপিএ যদি ৩.৫ এর উপর হয়, কিন্তু প্রথম পাঁচ-দশজনের মধ্যে না থাকি, তাহলে বিবেচনা কিরকম হবে ?

মেসেজ- ৫
Assalamualaikum vai,kmn asen ? vai amr 1ta info dorkar.ami EEE er student.amr cgpa khub kharap…….. amr ki funding paoar kono chance ase?ami max 3 lakh tk khoroch korte parbo.khub tensed vai.jodi funding er chance thake tobe toefl dibo.j kono uni te holai jete chai.shudhu funding dorkar.........??

মেসেজ- ৬
Vaiya recently ami ielts diyesi......but GRE er jonno ekono preperation nei nai... ekta jinish bolben vaiya....amar undergrad e CGPA 2.89 silo....concentration silo Electronics and Communication Engineering, from BRAC University. ei result diye ki USA te admission neya somvob ???

মেসেজ- ৭
hello bro...how are you?? i just feel hesitation about my B.Sc result. its 3.01 out of 4 in Fisheries...should i attempt to go USA...i like to study in fisheries related sub.. so pls inform me........and what should i do now??

মেসেজ- ৮
I passed from CUET EEE at 2010 and now looking forward to do MS by scholarship in a good university abroad. I have CGPA 3.11,….Would you please give a list of the universities which evaluate last 2 year's grade more than CGPA……


এখন আসছি মূল প্রসঙ্গে,
USA- Canada তে এডমিশান এর ক্ষেত্রে CGPA কতটা ভাইটাল, আর যাদের CGPA কম তাদের ফান্ডিং আর এডমিশন এর সম্ভাবনা কিরকম?

USA তে যখন একজন স্টুডেন্ট MS, PhD এর জন্যে অ্যাপ্লাই করে তখন তাকে অ্যাপ্লিকেশান প্যাকেজের সাথে মোটামুটি কমন যা যা পাঠাতে হয়ঃ
Academic Transcript
GRE / GMAT score report
TOEFL/ IELTS score report
Statement of purpose (SOP)
Letter of recommendations (LOR)
CV / work experiences (optional)

১)
অনেক ইউনিভার্সিটির এডমিশন ডিপার্টমেন্ট উপরক্ত প্রত্যেকটি রিকুয়ারমেন্টসকে সমান গুরুত্ব দিয়ে দেখে, অর্থাৎ তারা CGPA কে যতটা গুরুত্ব দেয় ঠিক সমান গুরুত্ব দেয় GRE / GMAT, TOEFL/ IELTS, SOP, LOR এর জন্যে।

ধরি একজন স্টুডেন্টের CGPA- 3.75, GRE score -1260 আর অন্য একজন স্টুডেন্টের CGPA- 3.15, GRE Score 1420 দুইজনের-ই admission weight একই হবে।
এডমিসশনের ক্ষেত্রে আর একটা গুরুত্বপুর্ন ক্রাইটেরিয়া হচ্ছে- Extra Curricular Activities . আমেরিকান ইউনিভার্সিটিসমুহ কখনো Bookish স্টুডেন্ট চায় না। তারা চায় স্টুডেন্ট-র কমুনিটি ইনভলভমেন্ট কতটুকু, পডালেখার পাশা-পাশি স্টুডেন্টের আর কি কি কোয়ালিটি আছে (এটা আন্ডারগ্রাজুয়েটের জন্যে খুব বেশি ক্রুইশিয়াল রোল প্লে করে), সে তার অর্জিত ডিগ্রি কে কিভাবে কাজে লাগানোর প্ল্যান করছে ইত্যাদি।

আর Letter of Recommendations সব সময় CGPA এর মত সমান গুরুত্বপুর্ন। যদি-ও আমেরিকান ইউনিভার্সিটিসমুহ ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে আসা LOR কে তেমন একটা ভ্যালু দেন না। তারা এটাকে মোটামুটি ভাবে সত্বসিদ্ধ সত্য ধরে নিয়েছেন যে ৯০% ক্ষেত্রে ভারতীয় উপমহাদেশের ইউনিভার্সিটি শিক্ষকেরা নিজেরা LOR না লিখে ছাত্রদের দিয়ে লিখান।
(যাইহোক, LOR নিয়ে অন্য একটা পোষ্টে বিস্তারিত বলবো)


২)
আরেকটা গুরুত্বপুর্ন সিলেকশন ক্রাইটেরিয়া হচ্ছে ক্লাশ পজিশন।
যেহেতু ভিন্ন ভিন্ন ইউনিভার্সিটিতে GPA scale বিভিন্ন আর সব ইউনিভার্সিটির Grade distribution range সমান নয় (কেউ ৮০ মার্কসকে ৪ পয়েন্ট ধরে, আবার কেউ ৯০ মার্কসকে ৪ পয়েন্ট ধরে)।
আবার সকল ইউনিভার্সিটির Class result সমান নয় ( অনেকটা আমাদের ঢাকা শহরের কিছু প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির মত, ক্লাশের ১০০ জন স্টুডেন্টের মধ্যে ৫০ জন স্টুডেন্ট-ই CGPA 4.0 out of 4.0 স্কোর হল্ডার আবার ঢাবি-র কিছু ডিপার্টমেন্টে 4.0 out of 4.0 CGPA এক্কেবারে অসম্ভব)
আর রেজাল্ট অসমতার আরেকটা বড ক্ষেত্র হচ্ছে পৃথিবীর সকল দেশে রেজাল্ট পাবলিশিং সিস্টেম সমান নয়। উদাহরনস্বরূপ- ভারতীয় উপমহাদেশে এবং ব্রিটিশ ইউনিভার্সিটিসমুহ এখনো ক্লাশ (ফার্স্ট ক্লাশ, সেকেন্ড ক্লাশ) ফলো করে আর চায়না, কোরিয়া, ভারতের অনেক ইউনিভার্সিটিতে GPA scale হয় ৫ কিংবা ৮ অথবা ১০ এর মধ্যে।

উপরের এই সব অসমতা পরিহারের জন্যে আমেরিকা-কানাডার অনেক ইউনিভার্সিটি এখন রেজাল্টের চেয়ে ক্লাশ পজিশনকে বেশি গুরুত্ব দেয়।
যেমনঃ যদি বুয়েট থেকে একজন স্টুডেন্ট 3.45 CGPA (within top 5% of the class) নিয়ে অ্যাপ্লাই করে আর অন্য একটা ইউনিভার্সিটির একজন স্টুডেন্ট CGPA 4.0 (within top 5% of the class) নিয়ে অ্যাপ্লাই করে, তাহলে সি জি পি এ ভিন্ন হওয়া সত্বে-ও দুই জনকে সমানভাবে বিবেচনা করা হবে।
এই সব ক্ষেত্রে CGPA কে আমলে না নিয়ে ক্লাশের প্রথম কত শতাংশ ছাত্রের মধ্যে পডছে এই বিষয়কে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়।



৩)
কিছু কিছু ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্টের ওভার-অল CGPA এর চেয়ে Last 2 year এর CGPA কে বেশি গুরুত্ব দেয়।
যেমনঃ এক সিনিয়র ভাইয়ের Over all CGPA হচ্ছে 3.43 আর Last 2 year এর CGPA 3.81 সে এখন SUNNY- Buffalo তে PhD করছে।

৪)
অধিকাংশ আমেরিকান ইউনিভার্সিটি CGPA এর চেয়ে Research Experience বেশি মুল্যায়ন করে।
উদাহরন দিচ্ছিঃ ঢাবি-র ফার্মেসি ডিপার্টমেন্টের এক ভাই (নাম বলছি না) WES থেকে evaluation এর পর অনার্স- মাস্টার্স দুইটার-ই CGPA 4.00 out of 4.00 আসছে। সে এখন এই Fall semester এ TTUHSC তে ফান্ডিং সহ PhD তে যাচ্ছেন। একই ডিপার্টমেন্টের অন্য ছাত্র, যার CGPA 3.25 (কিন্তু ৬ বা ৮ টা পাবলিকেশন আছে) তিনি-ও ফান্ডিং সহ ভাল একটা ইউনিভার্সিটিতে PhD তে এডমিশন পেয়েছেন।

৫)
আবার কিছু ইউনিভার্সিটি তাদের প্রোগ্রামের জন্যে রিকুয়ার্ড কোর্সের grade point কে বেশি মুল্যায়ন করে।
ব্যাপারটা অনেকটা এই রকমঃ আমাদের দেশের অনেক ইউনিভার্সিটিতে কিছু আজাইরা সাব্জেক্ট থাকে Bangladesh Studies, Social Science and history, Basic Computer Studies, Basic Mathematics.

এই সাব্জেক্টগুলি অনেকটা ঔষধের বাইন্ডার- ফিলারের মত, এদের কোন উপকারিতা নাই কিন্তু শুধু আয়তনে (মোট ক্রেডিট সংখ্যা) বাডায়। ১ম -২য় সেমিস্টারের দিকে এই সাব্জেক্ট গুলি থাকে আর কিছু পোলাপাইন ওই সব সাব্জেক্টে কোপাইয়া মার্কস পায়। আমেরিকান প্রফেসররা-ও এত বোকা না, তারা এই ব্যাপার গুলা বুঝে আর এই সকল আজাইরা সাব্জেক্টের চেয়ে MS-PhD প্রোগ্রাম রিলেটেড কোর্সের গ্রেডকে বেশি মুল্যায়ন করে।


৬)
আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে CGPA কে একটা requirements এর base line ধরে। অনেকটা এইরকম যে ইউনিভার্সিটির রিকুয়ারমেন্টস যদি মিনিমাম সিজিপিএ ৩.২৫ হয় তাহলে তারা সিজিপিএ ৩.২৫ এর নিচে যারা অ্যাপ্লাই করবে তাদের সবাইকে বাদ দিয়ে দিবে আর এর উপর সবাই তাদের কাছে সমান গুরুত্ব পাবে। এটা করা হয় সে সব ইউনিভার্সিটিতে যারা অনেক diverse international student applicant পায়। তাদের পক্ষে সিজিপিএ দিয়ে স্টুডেন্ট মেজর করা সম্ভব হয় না।
উদাহরন দিচ্ছিঃ ধরি আমাদের বাংলাদেশ থেকে ২ জন স্টুডেন্ট আমেরিকান ইউনিভার্সিটিতে অ্যাপ্লাই করেছে। একজন বুয়েটের ছাত্র যার সিজিপিএ ৩.৩০ আর অন্যজন ঢাকার রেড ইউনিভার্সিটি নামক কোন এক প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ( এর আবার সিজিপিএ 4.00 out of 4.00)। একই আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়ে আবার IIT-Delhi থেকে একজন applicant (CGPA 8.0 out of 10 scale) আর আর একজন অ্যাপ্লাই করেছে NUS (National University of Singapore) ( CGPA 4.20 out of 5.0 scale) থেকে। এই ধরনের আমেরিকান বা কানাডিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় যারা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে অনেক রকমের applicant পায় তারা সিজিপিএ কে একটা base line হিসাবে ধরে ( এই সিজিপিএ এর উপর প্রপ্ত স্টুডেন্টরা অ্যাপ্লাই করতে পারবে) আর সকল successful applicant কে তারা তাদের প্যারামিটার অনুসারে মুল্যায়ন করে।



সারকথাঃ
ভালো CGPA সব সময় একটা প্লাস পয়েন্ট, CGPA যার যত বেশি ভাল প্রথম ইম্প্রেশনে-ই তাকে ততো বেশি ভাল স্টুডেন্ট ধরে নেয়া হয়।
তবে USA-Canada তে কখনো একটা প্যারামিটারকে ধরে এডমিশন-ফান্ডিং দেয় না। তারা CGPA, GRE, TOEFL, SOP, LOR, Research exp সব কিছু মিলিয়ে স্টুডেন্টকে মুল্যায়ন করে।
তাই- CGPA is not HEART of the selection criteria, It’s just PART of the selection criteria.


পুনশ্চঃ
MBA এডমিশন MS-PhD এডমিশনের চেয়ে সম্পুর্ন ভিন্ন এবং ইউনিভার্সিটি থেকে ইউনিভার্সিটিতে MBA admission criteria-ও ভিন্ন হয়। MBA এর জন্যে অনেক ইউনিভার্সিটি তাদের নিজস্ব কিছু ফর্মুলা ফলো করে। যেমনঃ
(GMAT socre /10) + (CGPA * 20) + (work exp * 5) ইত্যাদি।





এহতেশাম রেজা
PhD student (Industrial Pharmacy), New York, USA
[email protected]
http://www.facebook.com/pharmreza



USA তে উচ্চ-শিক্ষা সম্পর্কে আরো জানতে চাইলে নিচের ব্লগ টি দেখতে পারেন। অনেক গুলা প্রয়জনীয় পোস্ট একসাথে পেয়ে যাবেন।
http://www.pharmreza.blogspot.com
৩০টি মন্তব্য ১৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে...

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে,
পড়তো তারা প্লে গ্রুপে এক প্রিপারেটরি স্কুলে।
রোজ সকালে মা তাদের বিছানা থেকে তুলে,
টেনে টুনে রেডি করাতেন মহা হুলস্থূলে।

মেয়ের মুখে থাকতো হাসি, ছেলের চোখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অহমিকা পাগলা

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১৪


এক আবেগ অনুভূতি আর
উপলব্ধির গন্ধ নিলো না
কি পাষাণ ধর্মলয় মানুষ;
আশপাশ কবর দেখে না
কি মাটির প্রণয় ভাবে না-
এই হলো বাস্তবতা আর
আবেগ, তাই না শুধু বাতাস
গায়ে লাগে না, মন জুড়ায় না;
বলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩




তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×