যুগান্তর রিপোর্ট
বিডিআর পুনর্গঠনে প্রতিবেশী দেশগুলোর সহায়তা নেয়া হবে। এছাড়া বিগত দিনে পাচারকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনতে প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট দেশের সঙ্গে চুক্তি করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ। মঙ্গলবার দুপুরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী একথা জানান। তিনি বলেন, বিডিআর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট একটি সূত্রে জানা গেছে, বিডিআরের বর্তমান পরিস্থিতি এবং এর পুনর্গঠন বিষয়ে মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মইনুল ইসলাম মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। ওই বৈঠকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিডিআর পুনর্গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সূত্র জানায়, মহাপরিচালকের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কর্মকর্তাদের কিছু দাবি ও পরামর্শ তুলে ধরা হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ বলেছেন, একবিংশ শতাব্দীতে যাতে আধুনিক সীমান্তরক্ষী বাহিনী গড়ে তোলা যায় সে লক্ষ্যে সরকার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। বিডিআরকে পুনর্গঠন করে তাদের প্রশিক্ষণসহ উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে প্রতিবেশী দেশগুলোর সহায়তা নেয়া যেতে পারে। তিনি বলেন, বন্ধুপ্রতিম দেশের সহায়তা নিতে কোন সমস্যা নেই।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মামলা প্রত্যাহারের আবেদন প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, মামলাগুলো মূল্যায়ন ও পর্যবেক্ষণ করে দায়িত্বপ্রাপ্তরা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। তিনি বলেন, রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারে সরকার কোন ধরনের পক্ষপাতিত্ব করবে না। মামলার গুরুত্ব অনুসারে ধরন-প্রকৃতি বিবেচনা করেই তা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
Click This Link
এখন কথা হচ্ছেঃ
১. কেন ভারতের কাছ থেকে সাহায্য নিতে হবে এ বিষয়ে ?
২. ভারত বাংলাদেশের বন্ধু যেমন ইসরায়েল ফিলিস্তিনের
Click This Link
৩. এটা কি শিয়ালের কাছে জানতে চাওয়া না যে মুরগির খাচার মডেল কেমন হবে ?
৪. বিডিআর কার থেকে বর্ডার পাহারা দেয় ?
৫. এক কাজ করলেইতো লেকা চুটি যায় বর্ডারটা ভারতের কাছে লিজ বা দেখাশুনার দায়িত্ব দিলেই তো সব সমস্যার সমাধান কি বলেন ?
৬. আর যদি বাংলাদেশকে অঙ্গরাজ্য করা যায় তাহলে তো পোয়াই বারো !!
রাজনীতি ! অনেক হিসাবতো এখনও বাকী ।
বাংলাদেশের স্বার্থ যারা বিকিয়ে দেয় হোক সে স্বরাষ্ট্র বা পররাষ্ট্র বা অন্য কেউ তারা বাংলাদেশের শত্রু।