পৌর নির্বাচন-নিরঙ্কুশ বিজয় না হলেও আওয়ামী লীগ তথা সরকারের ইতিবাচক ফলাফল অর্জন
গত ১২ ও ১৩ জানুয়ারি ২০১১ তারখিে রাজশাহী, রংপুর, খুলনা ও বরশিাল বভিাগ এবং ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি ২০১১ তারখিে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সলিটে বভিাগরে ২৪২টি পৌরসভার নর্বিাচন অনুষ্ঠতি হয়। এর মধ্যে ঢাকা বভিাগে ৩টি এবং চট্টগ্রাম বভিাগে ৫টি পৌরসভায় বভিন্নি কারণে নর্বিাচন ও ফলাফল ঘোষণা স্থগতি রয়ছে।ে ফলাফল ঘোষতি ২৩৪টি পৌরসভার মধ্যে আওয়ামী লীগ সর্মথতি ১১১ জন, বএিনপি সর্মথতি ১০২ জন, জামায়াত সর্মথতি ০৫ জন, জাতীয় র্পাটি (এ) সর্মথতি ০১ জন, এলডপিি সর্মথতি ০১ জন, স্বতন্ত্র ০৭ জন, আওয়ামী লীগ সমমনা ০৭ জন ও অন্যান্য ০২ জন র্প্রাথী ময়ের নর্বিাচতি হয়ছে।ে উল্লখ্যে, পৌরসভা নর্বিাচনে আওয়ামী লীগ সর্মথতি র্প্রাথীরা অধকি সংখ্যক পৌরসভায় ময়ের পদে বজিয়ী হলওে কাঙ্খতি ফলাফল র্অজতি হয়নি বলে প্রতীয়মান। আমাদরে দশেরে রাজনীতরি একটি স্বভাব মূলত ধারাবাহকিতা হচ্ছে যে দলই সরকাররে আসুক তাদরে জনপ্রয়িতা কছিুটা হ্রাস পায়। র্বতমান সরকাররে বভিন্নি উন্নয়নমূখী পদক্ষপেরে সাফল্য এখনও জনগণ ভোগ করার সুযোগ পায়ন।ি উন্নয়ন র্কাযক্রমরে সাফল্য জনগণরে কাছে পৌছালে সরকাররে প্রতি জনগণরে আস্থা আরও বরেে যাবে বলে ধারনা করা হয়। অপরদকিে পৌরসভা নর্বিাচনকে বএিনপরি জনপ্রয়িতা বৃদ্ধি পয়েছেে র্মমে দাবী করা হলওে এ বষিয়ে কছিুটা মতভদে রয়ছে।ে পৌর ময়ের পদে বএিনপি পন্থী ১০২ জন নর্বিাচতি হলওে প্রাপ্ত ভোট গননায় দখো যায় জনগন বগিত চার দলীয় সরকাররে দুঃশাসন এখনও ভূলে যায়ন।ি একাধকি আওয়ামী লীগ দলীয় র্প্রাথীদরে নরিঙ্কুশ বজিয় না হওয়ার পছিনে যে সকল কারণ কাজ করছেে তা নুিে প্রদান করা হলো ঃ

কন্দ্রেীয় নর্দিশেনা উপক্ষো করে নতোদরে র্প্রাথীতা বহাল রাখা। প্রতটিি পৌরসভায় আওয়ামী লীগরে একাধকি র্প্রাথী নর্বিাচনে অংশগ্রহনরে ইচ্ছা থকেে র্প্রাথী হয়। দলরে মনোনীত র্প্রাথী নর্ধিারণরে পর অন্যান্য র্প্রাথীদরে র্প্রাথীতা প্রত্যাহার/নর্বিাচনী র্কমকান্ড হতে বরিত রাখতে দলরে পক্ষ হতে জোরালো কোন উদ্যোগ লক্ষ্য করা যায়ন।ি ফলে র্দীঘ সময় নর্বিাচনী মাঠে থকেে র্অথ খরচরে পর শষে মুর্হূতে দলরে কন্দ্রেীয় র্পযায় হতে জোর প্রচষ্টো চালানো সত্ত্বওে বদ্রিোহী র্প্রাথীদরে নর্বিাচনী র্কমকান্ড হতে নবিৃত্ত করা সম্ভব হয়ন।ি এমনকি অনকে র্প্রাথীকে বহস্কিার করা হলওে তারা র্প্রাথীতা বহাল রখেে নর্বিাচনী র্কমকান্ডে সক্রয়ি ছলিনে।

দলে নবাগতদরে মনোনয়ন দয়ো। আওয়ামী লীগরে ময়ের র্প্রাথীদরে মধ্যে দলে নবাগত অনকে র্প্রাথী মনোনয়ন পয়েছেলিনে বলে জানা যায়। নবাগত ব্যক্তর্বিগ মনোনয়ন পাওয়ায় ত্যাগী অনকে নতো ক্ষুব্ধ হয়ে বদ্রিোহী র্প্রাথী হয়ছেনে এবং তৃণমূল নতো-র্কমীরা দলে নবাগতদরে জন্য কাজ করতে আন্তরকি ছলিনে না বলে জানা যায়। উল্লখেতি কারণে কুমল্লিার বরুড়া ও লাকসাম পৌরসভায় আওয়ামী লীগ র্প্রাথীরা পরাজতি হয়।

এমপি ও উপজলো চয়োরম্যানদরে মধ্যে দ্বন্দ্ব। নর্বিাচতি হওয়ার র্দীঘ দনি পরওে উপজলো চয়োরম্যানরা দায়ত্বি বুঝে পানন।ি দশেরে অধকিাংশ উপজলোয় আওয়ামী লীগ সর্মথতি উপজলো চয়োরম্যান রয়ছেনে। উপজলো চয়োরম্যানরা তাদরে নস্ক্রিয়ি করে রাখার জন্য এমপদিরে দায়ী করে আসছনে। ফলে স্থানীয় র্পযায়ে এমপি এবং উপজলো চয়োরম্যানদরে মধ্যে প্রকট দ্বন্দ্ব থাকায় দলে বদ্রিোহী র্প্রাথীর সংখ্যা বৃদ্ধি পয়েছেে এবং নর্বিাচনে নতেবিাচক প্রভাব পড়ছেে বলে অনুময়ে।

মহাজোটরে পক্ষে জাপা’র র্দুবল র্প্রাথী। ঢাকা বভিাগরে তারাবো ও মুন্সগিঞ্জ সদর পৌরসভায় মহাজোটরে পক্ষে জাপার র্প্রাথীকে মনোনয়ন দয়ো হলওে একজন র্৪থ ও অপরজন তৃতীয় হয়ে পরাজতি হয়।

স্থানীয় কমটিতিে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরে মধ্যে দ্বন্দ্ব। উপজলো ও পৌরসভা র্পযায়ে অনকে ক্ষত্রেে আওয়ামী লীগরে স্থানীয় কমটিরি সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরে মধ্যে ক্ষমতা ও প্রভাব বস্তিার নয়িে দ্বন্দ্ব রয়ছে।ে স্থানীয় কমটিরি দ্বন্দ্বরে কারণে নর্বিাচনে বদ্রিোহী র্প্রাথীর সংখ্যা বৃদ্ধি পয়েছেে বলে প্রতীয়মান।

বরিোধী বএিনপ’ির র্প্রাথীর ব্যাপক অবধৈ র্অথ ব্যয়। বরিোধী দল বএিনপ’ির অনকে র্প্রাথীই বপিুল পরমিান অবধৈ কালো টাকা নর্বিাচনে ভোট ক্রয়ে ব্যয় কর।ে ফলে আওয়ামী লীগরে সৎ ও যোগ্য র্প্রাথী পরাজতি হয়। যমেন হোমনা (কুমল্লিা) পৌরসভায় বএিনপি র্প্রাথী মোঃ হারুন মঞিা বপিুল কালো টাকা ব্যয় করে বজিয়ী হতে সর্মথ হয়। অন্যদকিে এ পৌরসভায় সৎ ও যোগ্য আওয়ামী লীগ র্প্রাথী ইঞ্জনিয়িার আব্দুল জললি পরাজতি হয়। একইভাবে বএিনপ’ির বান্দরবান সদর পৌরসভার র্প্রাথীও কালো টাকার মাধ্যমে বজিয়ী হয়। একই কারণে কুড়গ্রিাম সদর পৌরসভার বএিনপি র্প্রাথী বজিয়ী হয়।

পৌর নর্বিাচনে মহাজোটরে নতো-র্কমীদরে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ না করা। র্প্রাথী মনোনয়ন নয়িে পারস্পরকি সন্তুষ্টি না থাকায় স্থানীয়ভাবে মহাজোটরে শরীক বভিন্নি দলরে নতো-র্কমীরা আওয়ামী লীগ/মহাজোট মনোনীত র্প্রাথীর পক্ষে আন্তরকিভাবে কাজ করনেি বলে জানা যায়।

এছাড়া জাতীয় নর্বিাচনে বপিুল বজিয় আওয়ামী লীগরে অধকিাংশ নতো-র্কমীকে পৌর নর্বিাচনে জয়লাভরে ব্যাপারে আতœবশ্বিাসী করে তুলছেলি। নত্যিপ্রয়োজনীয় দ্রব্যরে মূল্য নয়িন্ত্রণ ও শয়োরবাজারে অস্থতিশিীল পরস্থিতিি পৌর নর্বিাচনরে ফলাফলে তবোিচন প্রভাব ফলেছেে বলে বশিষেজ্ঞ মহল ধানা করনে।

র্বতমান সরকার ক্ষমতাসীন হবার পর যে সব উন্নয়ন পরকিল্পনা হাতে নওেয়া হয়ছেে পৌর এলাকার জনগণ এখন র্পযন্ত তার প্রত্যক্ষ সুফল পায়ন।ি কূষতিে র্অতুকি উৎপাদন বৃদি সহ দশে,ে বদ্যিুৎ উৎপাদনসহ বভিন্নি উদ্যোগ হাতে নয়ো হলওে ও খোলা বাজারে চাল ছাড়া পৌর অ’লে জনগণ আর কছিু পায়ন।ি তাছাড়া এবাররে নর্বিাচনরে পর মনে হয়ছেে একটি অবাধ ও নরিপক্ষে নর্বিাচন উপহার দবোর গৌরবে চয়েে ময়েরপদটি হাতছাড়া হবার যন্ত্রটইি কছিু কছিু মডিয়িা এবং সরকারি দলরে নতোদরে কাছে বড় হয়ে উঠছে।ে এর বপিরীতে চত্রি ফুটে উঠছেে বরিোধী দলীয় নতোদরে আচরণ।ে নর্বিাচন কমশিন এবং সরকাররে এই কৃতত্বিরে চয়েে তাদরে কাছে বড় হয়ে উঠছেদেলীয় র্প্রাথীদরে সাফল্য। তবে নরিপক্ষে জনগণরে মতে জনগণরে মতে পৌর নর্বিাচনরে র্সাবকি চত্রি সরকারর জন্য ইতবিাচক। কারণ এর ফলে নর্বিাচন কমশিনরে র্কমকান্ডরে উপর জনগণরে আস্থা বৃদ্ধি পয়েছে।ে চ'–গ্রামরে সটিি র্কপােরশেন নর্বিাচন, পৌরসভা নর্বিাচন এবং মহাজোট সরকাররে সময় অনুষ্ঠতি নর্বিাচনরে সকল ফলাফল সরকাররে পক্ষে না গলেওে নর্বিাচন প্রকয়িা নঃিসন্দহেে সরকাররে ইমজে এবং গ্রহযোগ্যতা বৃদ্ধি করছে।ে এদশেরে জনগণ র্দীঘদনি ভোটরে অধকিাররে জন্যে সংগ্রাম করছে।ে সইে সংগ্রামরে ফল হসিাবে দশেে চাুল হয়ছেলি তও¦াবধায়ক সরকার ব্যবস্থা। এবাররে পৌরসভা নর্বিাচনরে পর মনে হয়ছেে বাংলাদশেে চণতন্ত্ররে ভত্তিি মজবুত হয়ছে।ে দলীয় সরকাররে অধীনওে গ্রহণ এখন নরিপক্ষে নর্বিাচন সম্ভব। একটি গণতানত্রিক সরকাররে জন্যে সটেি কম গৌরবরে নয়।