আসলেই ঘটনা তাই ছিলো। বিষয়টা হলো উনি যখন কোনো সুন্দরীর সাথে কথা বলতেন তখন দীর্ঘক্ষন সময় ধরে তার সাথে আলাপে মগ্ন থাকতেন। তখন আমার খেয়াল করতাম যে, উনার জুতার ফিতা খুলা এবং মাটিতে লুটোপুটি খাচ্ছে।
জুতার ফিতা সেই সময় খুলে যেতো কি না তা নিয়ে গবেষনা হতে পারে, তবে সেই মূহূর্ত গুলোতে তার ফিতা খুলো দেখা যেতো।
এই বিষয়টা নিয়ে অনেক মুখ রোচক কথা প্রচলিত ছিলো। যেমন- অনেকেই বলত উনি যে সুন্দরীর সাথে গল্প করেছেন, সেই সুন্দরী বাসায় গিয়ে দেখতেন যে তার সালোয়ারের ফিতাও খুলে গেছে.... কি লজ্জার কথা।.... সত্যি মিথ্যা জানি না... আমরা আমাদের বান্ধবীদের বলতাম দেখ বেশী কথা বললে... শাকিল স্যারকে দিয়ে তোর ফিতা খুলাবো... এই গুলা বলে মেয়েদের ভীষন ক্ষেপাতাম...
আসলে বিষয়টা ছিলো স্যার যখন কোনো সুন্দরীর সাথে গল্প করতেন তখন উনার টাইম এর কোনো হুস থাকত না, বহু বার এই রকম গল্প করতে গিয়ে ক্লাসের টাইম পার করে দিয়েছেন.... সেই থেকেই স্যারের জুতার ফিতা খোলার গল্প শুরু....
যাই হোক... স্যার না হয় জুতার ফিতা বাধতে ভূলে যেতেন, তাই বলে আমরা যেনো সেই ভূল না করি।
আসুন দেখি কিছু শৈল্পিক ভাবে জুতার ফিতা বাধার কৌশল শিখে নিই।
প্রথমেই দেখি ল্যাডার পদ্বতিতে কিভাবে ফিতা বাধতে হয়।
এটা দেখরে মনে হবে যেনো মই দেখা যাচ্ছে।
এটা হলো জিপার ষ্টাইল।
এটা দেখতে অনেকটা পেন্টের জিপারের মতো।
ডাবল বেক ষ্টাইল
যার দৌড় ঝাপ করেন তাদের জন্য এটা ভালো সিষ্টেম।
লুপ বেক ষ্টাইল
এই ষ্টাইল পয়ের সাথে জুতাকে আটসাট করে রাখবে।
বুসওয়াক ষ্টাইল
যার একটু বেশি মাত্রায় ষ্টাইল করতে চান তাদের জন্য।
স টুথ ষ্টাইল
এটা দেখতে করাতের দাতের মতো লাগে।
ফুট বেগ ষ্টাইল
এটা দেখতে অনেকটা বাচ্চাদের বেগের ষ্টাইল।
ডিসপ্লে ষ্টাইল
অত্যন্ত সিম্পল ষ্টাইল।
হ্যাস ষ্টাইল
কম সময়ে বধার জন্য এই ষ্টাইল টা ভালো।
টুইষ্ট ষ্টাইল
এই ষ্টাইলের সুবিধা হলো অতি সহজেই জুতা টাইট করা যায়।
হিডেন নট ষ্টাইল
এই ষ্টাইলে একবার জুতা বাধলে সারাদিনে না খুলাই ভালো।
রাইডিং বো ষ্টাইল
এটা মূলত যাদের উচু নিক এর জুতা পড়েন তাদের জন্য।
চেকারবোর্ড ষ্টাইল
এই ষ্টাইলে বাধার জন্য জুতার ফিতার হোল এর সংখ্যা বেশী থাকতে হবে।
ল্যটিস ষ্টাইল
এই ষ্টইলে জুতা প্রয়োজনে ফিতা লুজ করতে সমস্যা হয়।
বাইকালার ষ্টাইল
এটা মূলত ডিজুস পোলাপাইনের জন্য, দুই রংঙ্গের দুই ফিতা দিয়া কাজ সারা

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


