বর্তমান সিচুয়েশনে এই আওয়ামী রেজীমের কোনো নৈতিকতা নেই ব্রীজ নিয়ে ফারদার কোনো স্টেপ নেবার। প্রমাণ হয়ে গেছে, অনেস্ট নেতৃত্বের প্রয়োজনীয়তা। তাই, সরাসরি কাজের কথায়ই আসি-
এই ব্রীজ তৈরি করতে সৎ মানুষ লাগবে। সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব লাগবে।
দৃঢ় চিত্তের কিছু নির্লোভ প্রফেশনাল লোক লাগবে।
সর্বোচ্চ মেধা ও প্রজ্ঞার সমন্বয় ঘটাতে হবে।
কথাটি শুনে হয়তো অবাক হতে পারেন,
এই ব্রীজটি নির্মাণের ভার যদি ছাত্রশিবিরের হাতে তুলে দেয়া হয়, আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, ইনশাআল্লাহ, আমরা এই প্রজেক্ট সফলভাবে সম্পন্ন করতে সক্ষম হবো।
আমরা খুবই বাস্তবতাকে ভিত্তি করে এই কথা বলছি।
এই ব্রীজের জন্য ফান্ডিং থেকে শুরু করে, লীডারশীপ, কনসালটেশন (প্রয়োজনে বিদেশ থেকে), ইমপ্লিমেন্টেশন, লেবার সবকিছুর ব্যবস্থা আমরাই কো-অর্ডিনেট করবো।
আমাদের ক্যাপিট্যাল মেশিনারি থেকে যা যা যন্ত্রপাতি বাইরে থেকে আনা লাগবে তার দায়িত্ব, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা এড়ানো এবং প্রজেক্ট এরিয়ায় আমাদের ও মেশিনারীর সিকুরিটির জন্য আমরা সেনাবাহিনীর কিছুটা হেল্প চাবো।
আমরা সৎ ভাবো এবং সঠিকভাবে আমাদের দায়িত্ব পালন করছি কীনা তা যাচাই ও চেকে রাখার জন্য আমরা প্রধান বিচারপতি বা আর্মির চীফের আন্ডারেও কাজ করতে পারবো।
সর্বোপরি, দেশবাসীর দোয়া থাকলে আমরা অবশ্যই এতে সাকসেস হবো।
আগে, এই করাপ্ট আওয়ামী রেজীম ও হাড়ে-মজ্জায় দূর্নীতিবাজ যোগাযোগ মিনিস্ট্রির আমলাতন্ত্রকে এই প্রজেক্ট থেকে নিরাপদ একটা দূরত্বে রাখা চাই।
দেশবাসীর এই সেবা কী কখনো আল্লাহ আমাদের করতে তওফিক দেবেন?
হে আল্লাহ, তুমি বাংলাদেশের সহায় হও। আমিন।