somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

স্তব্ধতার গান

২৭ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পাথুরে স্তব্ধতার গোলা

সিসিফাসের পোশাকে ,

সুর্যের কাছে গড়িয়ে গড়িয়ে ,

নিজের মৃত সুর্যের রোদে জ্বলে জ্বলে

অজলে নিভে যাওয়া



ডুবে যাচ্ছি পিয়ানোর

চ্ছলছল শুন্যতার তলায়



প্রাণ ভ্রমরার খোঁজে নেমে ডুবুরী সময়

তুলে আনে

স্তব্ধতার জান

ডুবে যাচ্ছি পিয়ানোকে নিয়ে

পিয়ানোর অতল তলায়



রাতের নীরবতা এখন কি গান শোনাচ্ছে ,??

যে কোন মৃত রক গায়কের কন্ঠে ,

কোন অসুস্থ সিডি ড্রাইভার থেকে ?



তোমার নীরবতার সীসায় ঠাসা কানের ভ্যাকুয়ামে

যেন কোন শিমুল গাছ চুরি গেছে

কোন ধুসর গিটারের পকেটে



রাতের অসুস্থতা কেশে কেশে আস্তে গলায়

হাসপাতালের কুকুরের কন্ঠে ঢেলে দেয় "রক "

পাথরের চিতকার জলের নীরবতায়



নর্দমার রাতের কান থেকে শুন্যতায়

শহর ভেসে ভেসে



কিনে আনে স্তবধতার গান



লংপ্লেয়ারে নীরবতা

রাতের রঙ-এ জড়িয়ে আসে চোখে

তোমার সেই ঘুমের আড়ালে জেগে থাক

আগামীকালের গান স্তবধতার বুক ফাটানো গর্জন

আর গর্জনের শেষে পিয়ানোর স্তব্ধতা



পাথুরে স্তব্ধতার গোলা

সিসিফাসের পোশাকে ,

সুর্যের কাছে গড়িয়ে গড়িয়ে ,

অর্ফির ডাকে

ডুবে যাচ্ছি পিয়ানোকে নিয়ে

পিয়ানোর অতল তলায়

লাইলী মজনু , রোমিও জুলিয়েট , ফ্যাশন টিভি , ক্যাটোয়াক , ব্লুজ আভিজাত্য , জ্যাজ মশালা

ইলী মজনু , রোমিও জুলিয়েট , ফ্যাশন টিভি , ক্যাটোয়াক , ব্লুজ আভিজাত্য , জ্যাজ মশালা

আহ কি চমতকার দেখা গেল রিপন + ( ........) আইস্যা গেল :( :( :(



অমরত্ব নিয়ে যারা সবচেয়ে কম চিন্তা করে

পরবর্তীতে পৃথিবী তাদেরকেই সবচেয়ে বেশী "অমর" বলে ডাকে

সত্যিই হাস্যকর এই মানবিক পৃথিবীর ভোর

ভালবাসাকে যারা সামান্য চেনে

তারাই শুধু ভালবাসা পাই

ভালবাসা দেয়া নেয়া করে



আর যারা ভালবাসার একটা

আস্ত ভারী ঈশ্বর সাইজের মহাবিশ্বকে

যেন সামান্য অচেনা কোন বুনো ফুলের মালা ভেবে

তার প্রেমের গলায় পরাতে চায়

কিন্তু কোনদিন তাকে

না পরাতে পেরে নিজের হাতে তা জড়িয়ে রাখে

সেই মালায় তাদের গলায় হয়ে যায় একদিন আত্মহত্যার ফাস



মুখের শব্দে ভালবাসা না চেয়ে

মুখের হাসিতে যারা ভালবাসা খোজে

পৃথিবীতে একমাত্র তারায় ভালবাসায় অমর হোক

তারা না বেচে থাক সেই ভালো



হে ঈশ্বর , আমি তবু প্রেমিক হিসেবেও

যেন কোনদিন অমর না হয়ে যায় আবার



বেচে থাকাটায় এখন মহা ঝামেলার

আবার মৃত্যুর পর বেচে থাকাটা তো রীতিমত মহা বিপদ সঙ্কেত !!!!!!!!!



মানুষেরা মরুক

স্বাভাবিক বয়সে মৃত্যু অসাধারন

অমর হোক শুধু তাদের ভালবাসার গল্প

গল্পের প্রেমিক প্রেমিকারা না হোক কোনদিনো " অমর "

তারা বেচে থাকলে দেখা যাবে আবার

অমর প্রেম আরো অমর হতে চেয়ে

ঈশ্বরের মত মরে গেছে চিরদিনের জন্য !!!!!!!!!!!! :( :(

কামুক ধরণী

ক্ষুধায় কাঁপছে প্রেম ,

হৃদয়ের চূলোয় তবু

ফুটছে না একটাও

কামনার দানা ,

আহা কতদিন কতদিন !!!!!

তোমার স্পর্শ নেই জানা !!!!!!!!! :(



আর দেরী সই না প্রিয়া

এ যুগের টিভির বোরকার

ভেতরের নায়িকা মাধুরী ;

দেরীর খ্যাতায় নিজেই পুড়ি

তোর সাধের ঘুমের বিছানায় ,

আর কতদিন কতদিন এভাবে

যীশুর কুমার বাপ সেজে থাকা !!!!!

মা মরিয়ম , আহা কতদিন কতদিন

তোমার চুম্বন নেই জানা !!!!!!!!! :(



হানা দিচ্ছে কুমার সময়

আর ডানা দিচ্ছে মদনের পুজারী

কার উস্কানীতে তবু চারদিকে এত কুমারী !!!

এই ভাবে চলতে থাকলে

চিৎকারের বদলে জুড়ে দেবো তুমুল শীৎকার

"দেহ তরী ছেড়ে দিয়ে

দেইখো বধু তোমার মধু রেখে

মনের দেশেই দিলাম ,্দেবো কিন্তু পাড়ি !!!

এই মোল্লা সময়ের সাথে গিয়ে

তুমি হও কাঠ মোল্লার অশরীরী সংসারী"



ক্ষুধায় কাপছে ঈশ্বরের শরীর

দূরে সিন্দুরে কপালের বিধবা ঈশ্বরী

তার সাদা শাড়িতে ঢেকে যাচ্ছে আজ মুখ

নাকি কাফনে লাশের গোপনে

নিঃশ্বাস নেয় চাপা আগুনের সুখ !!!!

বুকের ভেতরে তবু জাগুক আজ ,

জাগুক চির অনাহত বুনোপুরুষ ।



আজ নারীর দেহ জাগুক যেন চিতার মত কামিনী

এই ভাবে নয় আর আগুনবিহীন কয়লার মত মধ্যবিত্ত যামিনী

ক্ষুধায় কাপছে দেহ , হোক সে আরো বজ্রধারিণী

তোমার স্পর্শে আবার আকাশ জ্বলুক ,

জ্বলে যাক আকাশ ভরা বুড়ো সুর্য , চাঁদ আর যত ভণ্ড তারারাজি

তোমার আমার এই খাপছাড়া দেহের চুম্বন ঘর্ষনে আর মর্দনে

দেহ বোমা বিস্ফোরনে কাপুক আবার এই চিরকামুক ধরণী


!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

সত্যি বিস্ময়কর এই শহর !!!!!!!

এখানে এসে প্রথম যখন এক যুবতীর সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে , সব আড়ষ্টতা কাটিয়ে ,

জীবনে প্রথমবারের মত তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম " তুমি এত সুন্দর কেন ? "

জবাবে সে আমার দিকে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থেকে ভ্যা করে কেঁদে দিয়েছিলো

আর তারপর সেকি তুলকালাম কান্ড !!!!!!!!!!

আমি নাকি তার সৌন্দর্যের রহস্য জানার মত সুদর্শন ছিলামনা তখন

বরং প্রশ্নটায় নাকি ছিলো ভয়ঙ্কর রকম বিব্রতকর আর বিভতস রকমের কুশ্রী !!!!!!!!!!!

তাই এই শহরে টিকে থাকতে , একটা মস্ত বড় কাজী পেয়ারা কিনে , তাকে তা দিয়ে

তার সাথে সাময়িক শান্তি-মৈত্রী চুক্তিতে সই করতে হয়েছিলো ।

এখন সে আমাকে দেখলে হাসে আর দূর থেকে কুশল বিনিময় করে

আর আমি মনে হাসি , যা অনেকটা কান্নার মতই শোনায়

ভাবি " আচ্ছা তুমি কি তখন সত্যি সুন্দর ছিলেনা !!!!!!!?

নাকি সৌন্দর্য মাপার ক্ষেত্রে আমি ছিলাম খুব হিংস্র রকমের গেঁয়ো !!!!???

তোমার সেই কেঁদে ওঠার ভেতরে যে সৌন্দর্য লুকিয়ে ছিলো

সেই সৌন্দর্য আজ আর তোমার হাসির ভেতরে আর হেসে ওঠে না

বরং এই বিস্ময়ের শহরে সেই সুন্দর মুখ ঢেকে আছে

যেভাবে বসন্তের সব কচি কোমল সবুজ পাতা ঢেকে থাকে কালো ধোঁয়ার নিচে ।

আর আমিও সৌন্দর্যের মুগ্ধতা থেকে সরে এসেছি অনেক অনেক অনেক

যেভাবে বসন্তেই গাছের থেকে ডাস্টবিনের দিকে পতিত হয়

অকাল প্রয়াত সব কচি কোমল সবুজ পাতা ,



আত্মহত্যাকারী সবুজ ঈশ্বর !!!!!!!!!!

সত্যি বিস্ময়কর এই শহর !!!!!!!

রক্ত যখন দিয়েছি , রক্ত আরো দেবো !!!!!!!!!!!!!!!! ????

সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে পত্রিকা খুলতেই

তার প্রথম পাতা থেকে একটা টিয়ারগ্যাস

বেরিয়ে এসে ধোঁয়ায় ঢেকে দিলো আমার ঘর ,

আর সেই ধোঁয়ার আড়ালে নিখোঁজ থাকা

আমার গুমলাশের প্রতি ইঞ্ছি ফুড়ে

ধেয়ে আসলো সতেরোকোটি

ক্রসফায়ারের তীব্র মধুর মত রসালো গুলি ........

কিন্তু অন্যপাতায় যেতে যেতে টের পেলাম

সেটা আসলে গুলিবিদ্ধ আমার কোন লাশ নয়

পৃথিবীতে আগুয়ান বোলারেরর অভাবে

আর দুর্ভিক্ষে হারিয়ে যাওয়া শেষ ফুটবলটা খুজে না পাওয়ায়

আমার লাশটাকেই বল বানিয়ে

মেসির যাদুকর বা পায়ের বাকানো শর্ট

সাকিব আল হাসান তার বাঙ্গালী হৃদয়ের সমান চওড়া ব্যাট দিয়ে

প্রবল আঘাতে পাঠিয়ে দিলো পৃথিবীর সীমানার বাইরে .....

নিজেই এমন বাউণ্ডারী লাইনের বাইরে হর্ষধনিতে আচড়ে পড়ার চেয়ে

এখন মনে হচ্ছে না জেগে

সারাদিন ঘুমানোই যথার্থ বুদ্ধিমান বাঙ্গালীর কাজ ছিল !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

নিজের দেহে হাত বুলাতে বুলাতে

নিজের কাছে অন্তত নিজেকে তাহলে

গুমলাশ বলে মনে হতো না !!!!!!!!!!!!!!!

দূর্ঘটনা

মাতাল তরণী

পাতাল ট্রেন

অকাল সংঘর্ষ

যা বার বার ঘটে তা তো ঘটনা

দুর্ঘটনা আর নয়



তাই যদি আকাশ থেকে একপাল বিমানবন্দী মানুষ

যদি কোন ধরনের মৃত্যু ছাড়ায়

আবার ফিরে আসে সমতল ভুমির জাতাকলে ।

তাহলে বয়ঃসন্ধির তরূণীর মত বিব্রত ,জড়সড়ো

পৃথিবীর যে কোন সকালের

কুমারী কফির ধোঁয়ার পাশে ,

পৃথিবীর যে কোন সংবাদপত্রের

লিড নিউজ হওয়া উচিত

" আজ এক ভয়াবহ দুর্ঘটনায়

মানব প্রজাতির সবশেষ শ'খানেক বংশধর

নিরাপদে মানুষের জাতাকলে আবার অবতরণ করেছে "



সেই দুর্ঘটনার খবরে ভয়ঙ্কর আতঙ্কে শিউরে ঊঠবে

পৃথিবীর যে কোন সকালের

যে কোন ব্রেকফাষ্টের গরম রুটি "

মহাকালের কয়েক হাজার বছর পরপর

বের হওয়া ক্রোড়পত্রের প্রচ্ছদ হবে

সেই আতঙ্কগ্রস্থ ছেড়া গরম রূটি



যে রুটির ঘ্রানে জীবন নিজেই আজ

যেকোন সংবাদপত্রের প্রথম পাতায়

এখন এক মর্মান্তিক দূর্ঘটনার খবর

টাকা

কার যে তুমি তা কেউ জানেনা

সবাই তবু তোমাকে খুব

আপন কাছের কেউ ভেবে

অন্যকারো হাতে বারবার দেখে

দূরে অন্যকারো বউ হয়ে যেতে ।

সেই দুঃখে কাঁদে মধ্যবিত্তের

বিত্তহীন ,সূর্যহীন সকাল

আর সন্ধায় আরেকটা দিন হারানোর দুঃখের চেয়েও

তোমার আজীবন নিখোজ থাকার দুঃখে

অথবা শুধু তোমাকে খোয়ানোর ক্রোধে তারা প্রলাপ বকে ।



এত সময় যাকে নিয়ে কথা বলছি

সে তুমি এতিম অনাথ মধ্যবিত্তের পকেটের টাকা ।

ক্ষুধা নিয়ে অথবা চরম ক্ষুধা হয়ে

ভিখিরী বেশে পকেটে লুকিয়ে মনিরত্ন

ঘুড়ে বেড়াও দরজা থেকে দরজায় আর কয়েদখানার গেটে ।।

সারাদিন ঘেয়োকুত্তার মত জীবনের গন্ধ শুকে শুকে

ঘুরে বেড়াও এ পকেট থেকে ও পকেটের ডাস্টবিনে ।



কাগজের শ্মশানে পুড়ে জীবনের আতুঘরের দুর্গন্ধ টাকা ,

তোমাকে কি এখন এখানে সবাই "জীবন " নামে ডাকে !!!!!!! ?????



লাশের পকেটে পড়ে থাকা জীবিত শেষ একটাকার কয়েন ,

তোমাকে আমি কেন এখনো কোন অপরাধবোধ ছাড়ায়

শিশুর মত আদরে কাছে ডেকে চুমু খেতে পারিনা

সবার চোখের আড়ালে গোপনে পুরে নিতে পারিনা পকেটে !!!!!!!!???

তবু নিজের গভীর দ্রারিদ্রতার অসুখ ভালবেসে

তোমার রংধনু চুমুকে আত্মমৈথুন ভেবে

আজ দেখি আমাদের সারা দেহে বয়ে যাচ্ছে বিষের নহর

যদিও ভাবি পরতে পরতে মধু জমে জমে

ভরছে ভাড়ারের পুরনো মদের বোতল ।



তুমি কারো না কখনো

তবু সবার হাতে হাতে ঘুরে

কোথায় তোমার শেষ গন্তব্যের ঠিকানা

তা তুমি নিজেরো জানা নেই !!!!!!!!!!!!!!!

দেখি শুধু গভীর রাতের বিষন্ন বেসিনে

আমাদের সবার হাত থেকে ধুয়ে যাচ্ছে

তোমার রক্তের দাগ

প্রেমিকার হাত ধরার চেয়েও

অনেক বেশী সুপারসনিক গতিতে

হয়ে যাও তুমি হাত বদল ।



তুমি নেই কোন হাতে

শুধু দেখি আমাদের হাতে লেগে আছে

পৃথিবীর যে কোন যুদ্ধে নিহত শিশুর রক্তের দাগ ।

যদিও তোমাকে কাছে পেয়ে

প্রথম আমার শিশুর হাত ধরে মেলায় নিয়ে

কিনে দিয়েছিলাম বিশাল একটা লাল গ্যাস বেলুন

আর ওর মায়েদের জন্য কিনেছিলাম রক্তগোলাপ !!!!!!!!!



টাকা , আজ এই ক্যাশিয়ারের চোখের মত

সন্দেহবাতিক গ্রস্থ সূর্যের আলোয়

সবার পকেট বয়ে বেড়ায়

কারো না কারো পকেটকাটা টাকার স্মৃতির আলামত ।

টাকা ,তোমার ব্যাঙ্কের ঠিক নিচতলার

নিরুদ্দেশ কসাইখানায়

আজ সবার হৃদয়ের পকেট

তোমার হৃদয়ের খাঁ খাঁ শুন্যতার চেয়েও

অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক ফাঁকা

মাতৃভূমির সুইসাইডাল নোট অথবা জীবনের শেষ চিকিৎসা

খুব খিদে পাইছে !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! ???????????

খুব কষ্ট হচ্ছে খুব !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! ????????????????

জীবনের পালস আর চলতে চাচ্ছে না ?????????????????????

আপনার প্রেম অন্যকারো দেহে

বিষাক্ত বিরহের ছোবল মারছে ???????????

ক্ষুধাবোধটাকে মানব সভ্যতার সবচেয়ে অসাধারণ আবিষ্কার বলে মনে হচ্ছে ??????????

নিজের আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে , নিজেকে দেখতে পাবার সাহসের অভাবে

আয়না ভেঙ্গে দুনিয়ার কোন হাটে

নিজের দেহের সাইজের আত্মপ্রতিবিম্ব আর খুজে পাচ্ছেন না ???????????

বড়সড় একটা পৌতৃক খান বাহাদুরী নাম নিয়েও

আপনাকে সবাই একটা " পচা মাংসের চাঁড় হিসেবে ডাকছে ?????

পৃথিবীর কোন প্রেসিডেন্ট কোথাও কোন নাগরিক খাতায় আপনার নাম তুলছে না ?????????

অথবা আপনারাও নিজেরো প্রেসিডেন্টি শক্তি পাবার কোন ম্যাজিক কার্পেট নেই ?????

আপনার বেসামরিক মনের শান্ত কায়ার উপর কি

দেখছেন ছায়া ফেলছে যাবতীয় ভীষণ সামরিক প্লেগ ??????????



তাহলে এত এত রোগ, অসুখ আর পুষ্টিহীনতার জন্য

এটাই হতে পারে আপনার জীবনের শেষ চিকিৎসা

" ডেইলি খাবার থেকে কিছু টাকা জমিয়ে

এই মানব প্রগতির নিও আজরাঈল রিভলবার কিনুন

তারপর জীবনের শেষ ঔষুধ হিসেবে এক ঢোকে গিলে নিন

আপনার নিজের দিকে তাক করা

রিভলবারের ক্রস্ফায়ারের ( !!!! ) একটা বা বড়জোড় দুইটা গুলি

আর গুলিটা হজমের পর মরার আগে

জীবনের শেষ অমৃত হিসেবে কোনভাবেই

একগ্লাস বরফ দেয়া পানি খেতে ভুলবেনা !!!!!!!!!!

বিফলে আমার মুল্যহীন অমুল্য মুল্য ফেরত



ওম শান্তি ওম !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

পড়ো শ্লোক " এমন আজব মাতৃভূমি , ঈশ্বর না তো কার মায়ের দেশ বলো !!!!!!!!! "

ওম শান্তি ওম !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×