নিউ ইয়র্ক শহরের কুইন্স বরোতে বসবাস করছি দেড় দশকের বেশী সময় ধরে। স্বাভাবিকভাবেই এর রাস্তা-ঘাট আমার যথেষ্ট পরিচিত হলেও অনেক স্থানে ঘোরাফেরা করার সময় হয়নি। অপ্রয়োজনে ঘোরাঘুরি করার মতো যথেষ্ট সময় আমার হাতে না থাকলেও সময় করে প্রতিদিনই আমি হাটতে বের হই। হাটাহাটি বরাবরই আমার ভালো লাগে। বহুদিন আগে প্রথম আলো পত্রিকার রাশিচক্র পড়তে গিয়ে জানতে পারলাম আমার জন্ম তারিখ অনুযায়ী আমি যে জাতকের অর্ন্তগত সেই জাতকের মানুষগুলো নাকি হাটাহাটি বেশ পছন্দ করে। ব্যাপারটা জেনে ভালো লাগলেও আমি মূলত সুস্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করেই হাটাহাটি করি।
সম্প্রতি আমার এলাকার কিছুটা দূরের ৮১তম স্ট্রিটে হাটাহাটি করার জন্য বের হয়েছিলাম। ভর দুপুর না হলেও কিছু পড়ন্ত বেলায় বের হয়েছি। তার কারণ হলো সূর্যের আলোতে ভিডিওর মান তুলনামূলকভাবে ভালো হয়। যেই ভাবনা সেই কাজ। ক্যামেরা নিয়ে বের হয়ে গেলাম। যাত্রা শুরু হলো রুজভেল্ট এ্যাভিনিউ আর ৮১তম স্ট্রিটের সংযোগ স্থান হতে। যাত্রা শেষ হয়েছে ২৫তম এ্যাভিনিউতে গিয়ে। সে যাত্রার অংশ বিশেষের ভিডিও শেয়ার করছি আপনাদের সাথে। এ সংক্রান্ত কোন প্রশ্ন থাকলে তা মন্তব্য সেকশনে জিজ্ঞেস করতে পারেন। উত্তর দেয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে। ধন্যবাদ।
আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন
ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন
যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন