
তিনি বলেন, বাংলাদেশে পুলিশই প্রথম ‘ডোপ টেস্ট’ চালু করে। সরকারের অন্য কোনো বিভাগ আমাদের মতো সেভাবে ডোপ টেস্ট চালু করতে পারেনি। কোনো মাদকাসক্ত পুলিশে যোগদান করে কিনা, সেটি আমরা প্রথমেই চেক করি। পরবর্তীতে প্রতিনিয়ত এই ডোপ টেস্ট করা হয়ে থাকে। কেউ যদি ডোপ টেস্টে ধরা পড়ে, তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
ডোপ টেস্ট ছাড়াও তাদের চিহ্নিত করার আরো উপায় আছে। যেমন -
(সম্ভবত) এই পুলিশরাই ভুয়া গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নিয়ে সাধারণ মানুষকে বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে এবং আদালত তাদের জেলে পাঠায় ,,এবং সেই আদালতই তাদের নির্দোষ বলে ছেড়ে দেয় ,অথবা দ্যখন দেখা যায় ...
শ্রম মেধা ঘুষ সবই বিফলে গেলো চাকরিচ্যুত পুলিশ সাহেবদের। যদিও যারা পুলিশে থেকে নেশা করতো ,তারা পুলিশ থেকে চাকরি ছুতো হয়ে বসে থাকবেন ,সেটা সমাজ আশা করেনা ,আর কিছু না পারলেও ভুয়া পুলিশের কাজ চালিয়ে যাবেন
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:৪৮

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



