
খবরটির বিভিন্ন ছবি ও অংশগ্রহণকারীদের ভাষ্য শুনে আমার কাছে মনে হয়েছে সেই স্থানে বা লাইনে মধ্যবিত্তর মধ্যেই মারামারি চুলোচুলি হয়েছে। নিম্নবিত্তরা সেখানে লাইনের অনুমতি(মধ্যবিত্তর সাথে আমরা কিভাবে দাঁড়াই !?) পাননি বা টাকার এভাবে লাইনে দাঁড়াতে পারেননি।
একটি দেশের বাজার ব্যাবস্থাপনা কতটুকু অবনতি হলে ,এমন পরিস্থিতি হয় !?বা অবস্থা কতটুকু ভয়াবহ হলে মধ্যবিত্তরা নিম্মনবীত্বের জায়গা দখল করে !?আমরা মধ্যম আয়ের দেশ, রিজার্ভ ৪৬ বিলিয়ন ডলার ,মাথাপিছু আয় ধরি ৩ হাজার ডলার (কাগজ পত্রের হিসাবে ভুল নাই)ভুলটি হলো গড় হিসাবে ,পরিণতি এমনি হবে
বর্ণনায় বলা হয় -
নিম্ন ও নিম্ন মধ্যবিত্তের সুবিধার জন্য সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য বিক্রি করছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। তাই প্রতিদিন পণ্য পেতে ভোর থেকে লাইনে দাঁড়াতে হয়।
এই লাইন দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতম হয়। এরইমধ্যে কথা কাটাকাটি, এরপর মারামারিতে লিপ্ত হন গ্রাহকেরা।নগরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, নিরাপদ শারীরিক দূরত্ব বজায় না রেখেই লাইনে দাঁড়িয়ে পণ্য কিনছেন সাধারণ মানুষ। একই সঙ্গে পণ্য কিনতে আসছেন দোকানদাররা। এ কারণে অনেক হতদরিদ্র মানুষ পণ্য না পাওয়ার অভিযোগ করেছেন। টিসিবির পণ্য বিক্রয়ে অব্যবস্থাপনাকেই দায়ী করছেন তারা।
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের দেওয়া নির্দেশনাও মানছে না টিসিবি। সকাল দশটার মধ্যে জনগণকে পণ্যসামগ্রী সরবরাহ দেওয়ার নির্দেশনা দিলেও তা মানা হচ্ছে না। যার কারণে নগরের প্রায় সবকটি স্পটেই ক্রেতাদের দীর্ঘলাইনের সৃষ্টি হচ্ছে। সিরিয়াল নিয়ে মারামারিতে লিপ্ত তারা। প্রায় প্রতিদিনই ঘটছে এমন সব ঘটনা।
শুধু জামালখানে নয়, দুই নাম্বার গেইট, আন্দরকিল্লা মোড়, কোতোয়ালী মোড়, আগ্রাবাদ, বহদ্দারহাটসহ প্রায় সবকটি স্পটেই চলছে এমন অব্যবস্থাপনা।
ইত্যাদি ইত্যাদি
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:০৫

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



