
কারা ও কেন এই নারী বীর মুক্তিযোদ্ধারা ? আর এতদিন যারা বীরঙ্গনা( ৪১৬ জন বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃত) ছিলেন তারা কারা বা তাদের অবস্থান কোথায় ? আর যারা মৃত্যু বরন করেছেন ,তাদের পরিবার কি সুবিধা পাবে /পাবেন। এদের কোটা কিভাবে তৈরী হবে ইত্যাদি।
সরকারের উত্তর -
মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের শুরু থেকেই সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা এবং আত্মসম্ভ্রম ও আত্মত্যাগের মাধ্যমে মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে চির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়ে আছেন নারী বীর মুক্তিযোদ্ধারা। মহান মুক্তিযুদ্ধে নারীদের আত্মত্যাগ অপরিসীম। বিধবা হতে পারেন জেনেও তারা স্বামীদের যুদ্ধক্ষেত্রে পাঠিয়েছেন, পুত্রহারা হতে পারেন জেনেও মায়েরা পুত্রদের রণক্ষেত্রে পাঠিয়েছেন, নির্যাতিত হতে পারেন জেনেও কন্যারা অস্ত্রহাতে যুদ্ধ করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছেন। নারী বীর মুক্তিযোদ্ধা।
দেশের ৬৫৪ জন নারী বীর মুক্তিযোদ্ধাকেসবাইকে দেয়া হবে ‘বীর নিবাস’। আপাতত তাদের দেয়া হয়েছে - বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্রেস্ট বা সম্মাননা স্মারক, উত্তরীয়, শাড়ি ও স্যুভেনিয়র।
ধাপে ধাপে -বীর মুক্তিযোদ্ধারা বিনামূল্যে হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা পাবেন । জেলা, উপজেলাসহ দেশের বিশেষায়িত হাসপাতালসমূহে চিকিৎসা, ওষুধ, টেস্ট যা প্রয়োজন সবই প্রদান করাহবে। বংশের পর বংশ ভাতা কোটা পেতে থাকবে যা সংখ্যায় বাড়বে (সন্তান ,নাতি ,পুতি )যদিও সরকার পরিবর্তনের সাথে সাথে নতুন নারী বীর মুক্তিযোদ্ধা বাড়বে কমবে।
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:১৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



