
১৯৭১ সালের ২৫ জুলাই শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায় সীমান্তবর্তী সোহাগপুর গ্রামে পাক হানাদার বাহিনী তাদের এ দেশীয় দোসরদের সহায়তায় ছয় ঘণ্টার তাণ্ডব চালায়। তাণ্ডবে গুলি করে ও বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে ১৮৭ জন পুরুষকে হত্যা করে। এ সময় ৬২ নারী বিধবা হন এবং তাঁদের মধ্যে ১৪ জন নির্যাতনের শিকার হন।
এরপর থেকেই সোহাগপুর গ্রামটি বিধবাপল্লী নামে পরিচিতি লাভ করে। স্বাধীনতার ৫০ বছর পরে আজ শনিবার দুপুরে জেলা প্রশাসক মোমিনুর রশীদ একটি স্মৃতিসৌধ ফলক উন্মোচন করেন। জানা যায়, প্রায় ৩ বছরের প্রচেষ্টায় ৩ শতাংশ জমির উপর নির্মিত হয়েছে এই স্মৃতিসৌধটি। যার সামনের রাস্তার জন্য স্থানীয় দুই ব্যাক্তি ১ শতাংশ জায়গা দিয়েছেন।
এখন বলি পোস্টার শিরোনাম কেন বলা হলো -
"স্বাধীন দেশে মুক্তিযুদ্ধের বীরজায়ারা ভিক্ষুক (!?)" কারণ
অনুষ্ঠান শেষে জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে বীরজায়াদের মাঝে ১০ কেজি করে চাল, ১ কেজি মশুর ডাল, ১ কেজি লবন, ১ কেজি চিনি, ২ কেজি চিড়া, ১ লিটার ভোজ্যতেল ও নুডুলস দেওয়া হয়। অর্থাৎ এগুলি পূর্বের সকল সরকারের আনুষ্ঠানিকতা মাত্র ।
বাস্তবতা হচ্ছে -
গত ৫০ বছর অনেক দল ও ব্যাক্তি ক্ষমতায় ছিল ,অনেক ধরণের মুক্তিযোদ্ধার যোগ বিয়োগ হয়েছে কিন্তু এই বীরজায়াদের এখনো সরকার নির্দিষ্ঠ অনুঠানের মাদ্ধমে ১০ কেজি করে চাল, ১ কেজি মশুর ডাল, ১ কেজি লবন,তেল ,চিনি ......দেয়া হয় (ভাতা বা মাসিক কিছু পাননা বীরজায়ারা। যদি পেতো তবে ,অনুঠান করে চাল ডাল দেয়া হতোনা ) .গেজেট ঘেটেও আমি কিছু পাইনি। মুক্তিযুদ্ধের বীরজায়াদের ১০ কেজি করে চাল বিতরণ
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:২৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



