
ওবায়দুল কাদের।
গত ২ মার্চ ২০২১ এ ভোরে শ্বাসকষ্ট শুরু হলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হনতিনি । সেখানে দ্রুত এনজিওগ্রাম করার পর তার হৃৎপিণ্ডের রক্তনালিতে তিনটি ব্লক ধরা পড়ে। ৪ মার্চ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ওবায়দুল কাদেরকে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে নেওয়া হয়। ২০ মার্চ ওই হাসপাতালে তার বাইপাস সার্জারি হয়। দুই মাস ১১ দিন সিঙ্গাপুরে চিকিৎসা শেষে গত ১৫ মে সন্ধ্যায় দেশে ফেরেন ওবায়দুল কাদের। পরবর্তীতে
২০২১ (১৪ জুলাই) দুপুর ১টা ২৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে একটি ফ্লাইটে সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে যাত্রা করেন তিনি। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। সেখানে মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালের চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাবেন তিনি।
আজ জানতে পারলাম -
ওবায়দুল কাদের নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার অংশ হিসেবে আজ সোমবার দুপুরে নয়াদিল্লীর উদ্দেশে ঢাকা ছাড়ছেন।নয়াদিল্লীর মেডান্টা হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে তিনি ঢাকায় ফিরবেন বলে আশা করছেন।
এখন আসি মূল প্রশ্নে -
কেনো ভারত যাচ্ছেন বা ভারত যাওয়া অন্যায় কিছু নয়।কিন্তু যেহেতু তিনি মেজর অপারেশন সিঙ্গাপুর করিয়েছেন ,এবং পরবর্তী পরীক্ষাও তিনি আবার সিঙ্গাপুরেই করেছেন তাই ধারাবাহিকতা রক্ষায় ওবায়দুল সাহেবের বা সবার বেলায় বিষয়টি প্রযোজ্য, যে সিঙ্গাপুরে যাওয়া। বা সাস্থের শোক তথ্যের স্থানে যাওয়া অর্থ ও সময়ের বিষয়েও হয়তো তেমন তারতম্য নাই,থাকলেও সেটা বিডি সরকার বুঝবেন বা আওয়ামীলীগ বুঝবেন। একজন রোগীর (কাদের সাহেবের ) সকল তথ্য সিঙ্গাপুরেই সংরক্ষিত আছে , যে কোনো বিষয় তড়িৎ সিদ্ধান্ত বা ধীরস্থির সিদ্ধান্ত সিঙ্গাপুরের হাপাতাল অগ্রগামী। ভারতেই যদি যাবে,তবেএয়ার এম্বুলেন্সে সিঙ্গাপুর গিয়েছিলে কেন?
আরো একটি কথা বলা যায় যে -জরুরি চিকিৎসায় ভারতের উপর আস্থার অভাবের কারণে এয়ার এম্বুলেছে সিঙ্গাপুর গিয়েছিলেন ,আর এখন শুধু চেকাপের কারণে ,অথবা চিকিৎসার অজুহাতে (রাজনীতির কারণে) ভারত গিয়েছেন।ামোরা জোনোটা টাি ভাবি ।
আঁটপিক-পোস্ট টি একজন রুগীর জন্য লেখা (আওয়ামীলীগ /বিএনপি বা ভারত / পাকিস্তান বিষয় নয় )
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:০৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



