এই সরকার বাংলাদেশ থেকে ইসলাম ও মুসলমানদের নিশ্চিহ্নকরণে সব ধরনের আয়োজন সম্পন্ন করেছে।জাতিকে ইসলামশূন্য করার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার আহবান -জাতীয় সীরাত কমিটি বাংলাদেশ
মাদরাসা শিক্ষার উপর আঘাত
বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পরপরই মাদরাসা শিক্ষার উপর চরম আঘাত হেনেছে। তারা ক্ষমতায় এসেই সুস্পষ্টভাবে জানান দিয়েছে যে, তারা মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থা চায় না। মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থাকে চিরতরে নির্মূল করার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে যা যা করণীয় সবই করা হচ্ছে। শুধু মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করা নয়; বরং মাদরাসা শিক্ষায় শিক্ষিতদের জঙ্গি হিসেবে চিহ্নিত করে তাদেরকে জমিনের সাথে মিশিয়ে দেয়ার চক্রান্ত বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে বর্তমান সরকার।
সরকারের শীর্ষস্থানীয় নীতিনির্ধারক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ কওমী মাদরাসাকে জঙ্গি প্রজনন কেন্দ্র হিসেবে অভিহিত করে মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থার বিরুদ্ধে তাদের সরকারের প্রকাশ্য ক্রুসেডের বিষয়টি জানিয়ে দিয়েছেন সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের অল্প কিছুদিনের মধ্যেই। মাদরাসাকে জঙ্গি প্রজনন কেন্দ্র হিসেবে চিহ্নিত করে বর্তমান সরকার ইসলামী শিক্ষা-ব্যবস্থার বিরুদ্ধে প্রকাশ্য যে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে তা দিনে দিনে আরো ভয়াবহ আকার ধারন করছে। ইসলাম ও ইসলামী শিক্ষার বিরুদ্ধে সরকারের অবস্থান দিনকে দিন আরো প্রকট হচ্ছে।
সরকারের শিক্ষানীতি : নির্বাসনে ইসলাম
সরকারের বহুল বিতর্কিত শিক্ষানীতি থেকে অতি কৌশলে ইসলামী তাহজীব-তমদ্দুনকে নির্বাসন দেয়া হয়েছে। শিক্ষানীতিটি এমনভাবে প্রণয়ন করা হয়েছে যাতে করে একটি শিশু কোনভাবেই ইসলামী আবহে বেড়ে উঠতে না পারে।
বর্তমান সরকারের নারী নীতি : কুরআনে বর্ণিত ফরায়েজ আইনের বিরুদ্ধে সরাসরি অবস্থান
বর্তমান সরকার একটি নারী নীতি চূড়ান্ত করেছে যেখানে কুরআনে বর্ণিত ফরায়েজ আইনকে অস্বীকার করা হয়েছে। ‘পিতার সম্পত্তিতে দুই কন্যার অংশের সমান এক ছেলের অংশ' সূরা আন-নিসায় বর্ণিত ফরায়েজ আইনের এ নীতির বিরুদ্ধে বর্তমান সরকার সরাসরি যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। আল্লাহ প্রদত্ত ফরায়েজ আইন নাকি নারীর প্রতি বৈষম্যমূলক- এই অভিযোগ এনে বর্তমান সরকার ইসলাম বিরোধী একটি নারী নীতি প্রণয়ন করেছে।
ইসলাম ও মুসলিম উম্মাহর সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করতে ৭২-এর সংবিধানের দিকে সরকারের উল্টো যাত্রা
বর্তমান সরকার '৭২-এর সবিধানে ফিরে যেতে বদ্ধপরিকর। সংবিধানের ৫ম সংশোধনী উচ্চ আদালত কর্তৃক বাতিল ঘোষিত হওয়ায় সরকারের খায়েস অতি সহজে চরিতার্থ হতে যাচ্ছে। ফলে সরকার অতি দ্রুত '৭২-এর সংবিধানের দিকে ধাবিত হবার সুযোগ পাচ্ছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, '৭২-এর সংবিধানে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম, সর্বশক্তিমান আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস, রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম এবং মুসলিম উম্মাহর সাথে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক স্থাপনের অঙ্গীকার এসব বিষয় ছিল না; বরং ছিল ধর্মনিরপেক্ষতা ইত্যাদি। আর এ জন্যেই '৭২-এর সংবিধানের প্রতি এ সরকারের এহেন দুর্নিবার আকর্ষণ।
যুদ্ধাপরাধ ও জঙ্গির ধোঁয়া তুলে আলেম-উলামাদের নিশ্চিহ্ন করার পাঁয়তারা
বর্তমান সরকার যুদ্ধাপরাধ ও জঙ্গিবাদের ধোঁয়া তুলে এদেশের সর্বজন শ্রদ্ধেয় আলেম-উলামা এবং ইসলামের খাঁটি অনুসারীদের বিরুদ্ধে দমননীতি অব্যাহত রেখেছে। দেশ ও দেশের জনগণের কল্যাণে কোন কাজে হাত না দিয়ে সরকার একটি মীমাংসিত ইস্যুকে ‘মানবতা বিরোধী আইনের মাধ্যমে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার' তথা হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে যুদ্ধাপরাধ ও জঙ্গি ইস্যুতে ইসলামপন্থীদের নির্মূল করার দাজ্জালী যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছে।
মুসলিম উম্মাহর সাথে সম্পর্কের টানাপড়েন-এমনকি সৌদি আরবের বিরুদ্ধেও সরকারের বিষোদগার
সরকার মুসলিম উম্মাহর সাথে দূরত্ব বৃদ্ধি করে প্রকান্তারে ব্রাহ্মণ্য শক্তিকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। সরকারের এহেন অবস্থান এতটাই ন্যক্কারজনক ও উলঙ্গভাবে প্রকাশিত হচ্ছে যে, এর ফলে ইতোমধ্যেই মুসলিম বিশ্বের সাথে বাংলাদেশের একটি দূরত্ব তৈরি হয়ে গেছে। সরকারের শীর্ষস্থানীয় নীতি নির্ধারকরা সৌদি আরবের বিরুদ্ধেও বিষোদগার করতে কুণ্ঠাবোধ করছে না। এর ফলে মুসলিম বিশ্বের সাথে বাংলাদেশের চির আস্থার সম্পর্কের মধ্যে ইতোমধ্যেই ফাটল ধরেছে। আর এহেন পরিস্থিতির সুযোগ নিচ্ছে ব্রাহ্মণ্যবাদী অপশক্তিগুলো।
ইসলামী সভা-সমাবেশের ওপর সরকারের অলিখিত নিষেধাজ্ঞা : আক্রমণ থেকে রেহাই পাচ্ছেন না সর্বজন শ্রদ্ধেয় আলেম-উলামারাও
শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ করার সাংবিধানিক অধিকার থেকে বর্তমান সরকার আমলে বঞ্চিত হচ্ছেন ইসলামের অনুসারীরা। তাদেরকে শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশও করতে দিচ্ছে না সরকার। উপমহাদেশের প্রবীণ আলেম আল্লামা মোহাম্মদ শফি সাহেবের ডাকা চট্টগ্রামের সমাবেশে সরকারের পেটোয়া বাহিনী যেভাবে আক্রমণ করেছে তা ইসলামের বিরুদ্ধে সরকারের ক্রুসেডীয় নীতিরই বহিঃপ্রকাশ। সরকারের দমননীতির কারণে বর্তমানে বহু আলেম-উলামা ও ইসলামী দল শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ করতে পারছেন না, এমনকি কারো কারো ওয়াজ-তফসির মাহফিলের ওপরও সরকার অঘোষিত নিষেধাজ্ঞা জারি রেখেছে।
ইসলামের অনুসারী মা-বোনদের ওপর সরকারের নগ্ন আক্রমণ ইজ্জত-আব্রু রক্ষা পাচ্ছে না সাধারণ মা-বোনদেরও
সরকারি দলের গুন্ডা বাহিনীর অবৈধ আবদার না রাখায় তাদের আক্রমণ থেকে নিজেদের ইজ্জত-আব্রু বাঁচাতে পার্শ্ববর্তী থানায় আশ্রয় নিয়েছিল হিজাব পরিহিতা ক'জন ছাত্রী। এর প্রতিশোধ নিতে আওয়ামী লীগের গুন্ডাবাহিনী হিজাব পরিহিতা ছাত্রীদের বিরুদ্ধে জঙ্গি অভিযোগ এনে থানা পুলিশের সহায়তায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে তাদেরকে আটকে রাখে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ইডেন ও বদরুন্নেসা কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং দেশের অন্যত্র ইসলামের অনুসারী মা-বোনেরা প্রতিনিয়ত এ ধরনের নির্যাতন নিপীড়নের সম্মুখীন হচ্ছেন।
জিহাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা!
‘জিহাদ ফী সাবিলিল্লাহ' মুসলমানদের জন্যে আল্লাহ তায়ালা কর্তৃক নির্ধারিত একটি বাধ্যতামূলক ইবাদত। কিন্তু বর্তমান সরকার জিহাদ শব্দটির ওপর অলিখিত নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। বর্তমান সরকার আমলে বহু নিরীহ মুসলমান শুধু ইসলামী বই-পুস্তক, ক্যাসেট ইত্যাদি রাখার কারণে সরকারের পেটোয়া বাহিনীর আক্রমণের শিকার হয়েছেন। ইসলামী বই-পুস্তক, ক্যাসেটকে জিহাদী সামগ্রী হিসেবে চিহ্নিত করে সরকার মাঝে মাঝেই এগুলো উদ্ধারের মহোৎসব পালন করছে এবং সংশ্লিষ্ট নিরীহ মুসলমানদের হয়রানি করে আসছে।
ইসলামী অর্থ ব্যবস্থার ওপর সরকারের আক্রমণ
সরকারের আইন প্রতিমন্ত্রীসহ একাধিক নীতি-নির্ধারক ইসলামী ব্যাংকিং ও অর্থ ব্যবস্থার বিরুদ্ধে একের পর এক নেতিবাচক মন্তব্য করে যাচ্ছেন। এর ফলে জনমনে ইসলামী ব্যাংকিং ও অর্থ ব্যবস্থা সম্পর্কে মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে।
বায়তুল মোকাররমে বিতর্কিত খতিব নিয়োগ, ইসলামিক ফাউন্ডেশনসহ মসজিদ মাদরাসা দলীয়করণের মহোৎসব
জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে সরকার একজন বহুল বিতর্কিত ব্যক্তিকে খতিব হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে। এ দেশের তৌহিদী জনতার প্রবল আপত্তির মুখেও সরকার বিতর্কিত এই ব্যক্তিটিকে খতিবের পদ থেকে প্রত্যাহার করেনি; বরং শক্তি প্রয়োগ করে তাকে দিয়ে সরকার বায়তুল মোকাররমকে জবরদখল করেছে। সরকারের এই ধরনের জবরদখল তথা দলীয়করণ থেকে বাদ পড়েনি ইসলামিক ফাউন্ডেশনও, বাদ পড়ছে না দেশের অগণিত মসজিদ-মাদরাসা।
আযান সম্পর্কে সরকারের মন্ত্রীর বাজে মন্তব্য
সরকারের একজন মন্ত্রী সম্প্রতি আযান সম্পর্কেও বাজে মন্তব্য করেছেন। এতে করে তাদের ইসলামবিদ্বেষী মনোভাব প্রমাণিত হয়।
কুরআনের পরিবর্তে রবীন্দ্র সংগীত
সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি অনুষ্ঠান কুরআন তেলাওয়াতের পরিবর্তে রবীন্দ্র সংগীত দিয়ে শুরু করা হয়। এ নিয়ে সারাদেশে ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি হলেও সরকার কোন ব্যবস্থা নেয়ার প্রয়োজন মনে করেনি।
ইসলামী রাজনীতিত নিষিদ্ধ হচ্ছে
বর্তমান সরকার ইসলামী রাজনীতি নিষিদ্ধ করার বিষয়টি প্রকাশ্য ভাবে জানান দিয়েছে। এ প্রসঙ্গে সরকারের শীর্ষস্থানীয় নীতিনির্ধারক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ বলেছেন, (সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী সংক্রান্ত) হাইকোর্টের রায়ের ওপর থেকে স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার হওয়ার পর '৭২ সালের মূল সংবিধান আপনাআপনিই পুনর্বহাল হচ্ছে। এর ফলে দেশে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ হবে এবং চার মূলনীতির ভিত্তিতে ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে।
সিইসির কুফরী মন্তব্য
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এটিএম শামসুল হুদা সম্প্রতি ভোলা-৩ আসনের উপনির্বাচনকে কেন্দ্র করে আল্লাহ রাববুল আলামীনের সঙ্গে চরম বেআদবীপূর্ণ কুফরী মন্তব্য করেছেন। আল্লাহর শক্তিকে সরাসরি অস্বীকার করে তিনি বলেছেন, ‘খোদ আল্লাহ তাআলা নেমে আসলেও (ভোলায়) কিছু করতে পারবেন না।'
হাজরে আসওয়াদ সম্পর্কে কটুক্তি
বাগেরহাট জেলাধীন চুলকাঠি বাজারের কৃষ্ণপদ দাস কর্তৃক মক্কা শরীফের হাজরে আসওয়াদ পাথরকে শিব লিঙ্গের সাথে তুলনা করার মতো অমার্জনীয় ধৃষ্ঠতা প্রদর্শনের পরেও সরকার কর্তৃক কোন প্রকার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা হয়নি।
পীর-আউলিয়াদের পূণ্য ভূমি ও বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশ বাংলাদেশে এ ধরনের মন্তব্য কল্পনাতীত। মহানবী হযরত মুহাম্মদ সা. কর্তৃক মক্কা শরীফে স্থাপিত পবিত্র হাজরে আসওয়াদকে (কালো পাথর) লাখ লাখ মুসলমান গুনাহ থেকে পরিত্রাণ পেতে চুম্বন করে থাকে। অথচ এই হাজরে আসওয়াদকে শিব লিঙ্গের সাথে তুলনা করে কৃষ্ণপদ দাস লাখ কোটি মুসলমানের হৃদয়ে আঘাত করেছে।
পরিশেষে বলা যায়, সরকারের বিগত দেড় বছরের কর্মকান্ড থেকে একটি বিষয় দিবালোকের মতো পরিষ্কার যে, ইঙ্গ-মার্কিন-ব্রাহ্মণ্যবাদী শয়তানি শক্তির এজেন্ডা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে এই সরকার বাংলাদেশ থেকে ইসলাম ও মুসলমানদের নিশ্চিহ্নকরণে সব ধরনের আয়োজন সম্পন্ন করেছে। ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে পরিচালিত শয়তানি অপশক্তির তাবৎ ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দেশের আলেম-ওলামাকে সকল মতপার্থক্য ভুলে গিয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে জেহাদের মনোভাব নিয়ে অতন্দ্র প্রহরীর ন্যায় এগিয়ে আসা এখন সময়ের সবচেয়ে বড় ঈমানী দাবি।
মিশন: কাঁসার থালা–বাটি
বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন
আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন
J K and Our liberation war১৯৭১


জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।