আজ ঢাকা বিশ্বিবদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি জানালেন, হাসান সাঈদের বুয়েটের প্রকোশলী ব্যাপারটি সত্য নয় - ভুয়া।
পরবর্তীতে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, হাসান সাঈদ তার চোখের সমস্যার জন্য বুয়েটে ভর্তি হলেও শেষ করতে পারেননি অর্থাৎ বলা যায় এইচ.এস.সি পাশ। এ জন্যই তিনি মানসম্মত কোন চাকরীও পেতেননা।
আর এ ব্যাপারটিই কি তার মনে বাসা বাধছিল যে তার স্ত্রী তার পি.এইচ.ডি করে অনেক উপরে উঠে যাবে যা তার আত্মসম্মানবোধে আঘাত করেছে।
সকল পত্রিকায় এসেছে যে উচ্চশিক্ষাই তার নির্যাতনের কারণ।
এমন মিথ্যা আত্মসম্মানবোধের কারণে তার একটি মাত্র ৫বছরের শিশুর সামনে নির্যাতন করতে মোটেও তার বিবেকে বাঁধেনি।
তিনি যে অপ্রকৃতস্থ ছিলেন না - তা তার কার্য কলাপেই বোঝা যায়। থাকতেন ঘর জামাই। অথচ পালানোর সময় পাসপোর্টটা ঠিকই নিয়ে পালিয়েছেন। মোবাইলের মাধ্যমে একজনের অবস্থান জানা সম্ভব হয়। সে তার মোবাইল রেখে পালিয়েছে। অর্থাৎ অত্যন্ত সুচিন্তিত ভাবে তার সবকিছু গুছিয়ে সে আত্মগোপন করেছে।
.... ...আর প্রভাবশালী মহলের ছত্রছায়ার বসে বসে তামাশা দেখছে। আর সমাজকে বুড়া আঙুল দেখিয়ে দেখছে আমরা কিভাবে আঙুল চুষছি।