Malala wanted to go to school but was stopped by Taliban and Abeer Janabi wanted to go to school but she was raped before her killing by American soldier. Malala is a brave girl and one we are all proud off Her eloquence, innocence and valour are all admirable. But while applauding her stance, we need to wonder why Malala has been made a hero and Abeer’s story hasn’t even merited one front page story.Yes Malala is a hero. And a victim. But Abeer is no less.
ইরাকের ইসুফিয়া শহরের উত্তর-পশ্চিমের এক মফস্বল শহর আল মাহমুদিয়ার ১৪ বছরের ফুটফুটে এক কিশোরীর নাম আবির কাশিম হামজা আল জানাবি। মা ফখরিয়া তাহা মূহসিন, বাবা কাশিম হামজা রহিম আর সাথে ছিল দুই ভাই ও ছয় বছরের ছোট বোন হাদিল কাশিম হামজা। ইরাকে আমেরিকান অভিযানের সময় স্কুলে পড়ত আবির। তার বাড়ির ২০০ মিটার দূরে ছিল আমেরিকান সৈন্যদের নিরাপত্তা তল্লাশি চৌকি।এক সময় তার মা দেখতে পায় এসব সৈন্য আবিরের প্রতি অশুভ ইঙ্গিত করছে। এর কয়েক দিন পর...
১২ মার্চ ২০০৬ সাল। এ দিন পাঁচ মার্কিন সৈন্য আবিরের বাড়িতে ঢুকে তাকে পরিবারের অন্য সদস্যদের থেকে আলাদা করে ফেলে। তারা গুলি করে আবিরের মা ও বাবাকে মেরে ফেলে। হত্যা করে তার ছোট বোনকে। দুনিয়া থেকে চিরবিদায় করার আগে নিজেদের পশুত্বকে চরিতার্থ করে আবিরের ওপর। এরপর তাদের ঘরে ধরিয়ে দেয়া হয় আগুন। এ ঘটনা ঘটিয়ে আমেরিকান সৈন্যরা প্রচার করে যে সুন্নি অন্তর্ঘাতীরা এ কাজ করেছে। এ ঘটনা শেষ পর্যন্ত আর গোপন থাকেনি। আমেরিকার আদালতেই অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। অভিযুক্ত মার্কিন সেনারা পরে এ ঘটনার কথা স্বীকার করে বলে যে, তারা ইরাকিদের মানুষ মনে করত না। মালালার কাহিনী সবাই জানেন। আবির ও তার পরিবারের এই মর্মস্পর্শী কাহিনী কি কেউ জানেন? তা কাউকে জানতে দেয়া হয়নি, কারণ এটি ঘটিয়েছে বিশ্বে যারা সবচেয়ে বেশি মানবাধিকারের কথা বলে, তাদের সুশৃঙ্খল সেনাসদস্যরা। পাশ্চাত্য আজ পাকিস্তানের মালালার জন্য যা করছে, তা কিন্তু ইরাকি মেয়ে আবিরের জন্য করেনি। মালালার মতো ইরাকি কিশোরী আবিরও স্কুলে পড়তে চেয়েছিল। এই হতভাগিনীকে পৃথিবী থেকে বিদায় নিতে হয়েছে যারা সবচেয়ে বেশি মানবিকতার কথা বলে তাদের পশুত্বের জন্য।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




