এটা অনেকদিন আমার মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে যে কেউ কি ইচ্ছা করে নিজের ঘরে আগুন দিবে? শিবিরের ঘাঁটি বলে পরিচিত রাবিতে কেনো শিবির লাশ বানিয়ে নিজের বিপদ ডেকে আনবে। যারা ক্যাম্পাস দখল বা অস্থিতিশিল করতে চাইবে তারাই শুধু এমন কাজ করতে পারে। তাহলে শিবির কেনো তার দখলে থাকা ক্যাম্পাসে অস্থিতিশীলতা সৃস্টি করবে?
আর একটা ব্যাপার ছাত্রলীগের বতমান কমিটির মধ্য প্রকাশ্য ৩ টি ধারা বিদ্যমান। একদিকে সভাপতি অন্যদিকে সেক্রটারী আর এক গ্রুপের নেতৃত্বে আছে মেয়র লিটন। এই গ্রুপ গুলোর প্রায় কিছুদিন পরপর মারামারি হতো। কিন্তু শিবিরবিরোধী আন্দোলনের কারনে এক হয়ে যায় সাময়িক সাথ্যর জন্য, কারন এরা কেউই শিবিরের দাপটে ক্যাম্পাসে বুক ফুলিয়ে হাটতে পারেনি।
আমার লজিকের স্বাক্ষ্য দিচ্ছে শিবিরহীন ক্যাম্পাসে আজকে রাবিতে ছাত্রলীগের ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা। বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টার দিকে ক্যাম্পাসের টুকিটাকি চত্বরে সংগঠনের বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সভাপতি আউয়াল কবীর ও সাধারণ সম্পাদক মাজেদুল ইসলামের অনুসারীদের মধ্যে এই সংঘর্ষ হয় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে। পুলিশ ফোকলোর বিভাগের সামনের মাঠ থেকে একটি বন্দুক,তিনটি লোহার রড ও রামদা,কিরিচ, হাঁসুয়া উদ্ধার করেছে বলে জানিয়েছেন মতিহার থানার ওসি ।
আর সবছেয়ে আমার কাছে সন্দেহজনক মনে হচ্ছে হাইকোর্ট থেকে "ফারুক হত্যায় কেনো বিচার বিভাগীয় তদন্ত নয়" এই ব্যাপারে সরকারকে একটা রুল দেয়া হয়েছে, কিন্তু আজ অবধি এটর্নী জেনারেলের অফিস এ ব্যাপারে জবাব দিতে বারবার কালক্ষেপন করছে। ব্যাপারকি কেঁচো খুড়তে কি সাপ বেরিয়ে আসবে নাকি?
ফারুক হত্যার বিচার চাই। প্রকৃত অপরাধিকে ধরা হোক।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




