somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রাজীব নুর
আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

মৃত্যুর আগে যে ১০০ টি মুভি আপনাকে দেখতে হবে (এক)

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ভাল মুভি দেখতে সবারই ইচ্ছা করে। ভাল লাগা মুভিগুলো মানুষের সাথে শেয়ার করতে ভাল লাগে। পৃথিবীতে প্রতি বছর ৫০,০০০ ছবি মুক্তি পায়। পৃথিবীর অনেক দারূন ছবি না দেখেই আপনাকে-আমাকে এই পৃথিবী থেকে বিদায় নিতে হবে! একটা কথা বলে নেয়া ভাল- এমন কোন কথা নেই যে, আমার যে মুভিটি ভাল লাগবে- তা আপনাকেও মুগ্ধ করবে। মাত্র ১০০ টি মুভির নাম দিয়ে প্রিয় মুভির নাম শেষ করা খুব দুঃখজনক। এখানে প্রতিটি মুভি আমার অসম্ভব প্রিয়। হলিউড, বলিউড, টালিউড, ঢালিউড, ফ্রেঞ্চ, স্প্যানিশ, ইরানি, কোরিয়ান, চাইনিজ, থাই, তামিল সবরকমের মুভি দেখি।

১। পারফিউম (Perfume) জার্মান লেখক প্যাট্রিক সাসকাইন্ডের বিশ্ববিখ্যাত উপন্যাস 'পারফিউম' যা কিনা পৃথিবীর ৪৫টি ভাষায় অনুদিত হয়েছে, অবলম্বনে পারফিউম মুভিটি তৈরী করেছেন পরিচালক টম টাইকার। সুগন্ধিদ্রব্য তৈরীর গল্প জানতে আর সৌন্দর্যের জন্য হত্যার রোমান্টিকতাকে অনুভব করতে দেখে ফেলুন 'মাস্ট সি' এবং 'অপ্রাপ্তবয়স্কদের জন্য নিষিদ্ধ' এই মুভিটি। মুভির কাহিনীটা সম্পর্কে একটু ধারনা দেই- জন বাপ্টিস্ট রেনোয়া, একজন ভাগ্যবিড়ম্বিত মানুষ। মুভির ব্যাকগ্রাউন্ডের ভাষায়, হি ও’জ নো-বডি। তাকে জন্ম দেয়ার অপরাধে তার মা’কে ফাসিকাষ্ঠে ঝুলতে হয়। যে এতিমখানায় সে বড় হয়েছে সেটির কর্ত্রী খুন হয় ছিনতাইকারীদের হাতে এবং যে কারখানায় সে প্রথম জীবনে কাজ করতো, কারখানা মালিক তাকে বিক্রি করে দেয়ার পরপরই গাড়ি চাপা পড়ে। যে পারফিউম প্রস্তুতকারকের সাথে সে কাজ করতো, তাকে ছেড়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে সেই লোকের বাড়িই ধ্বসে পড়ে সীন নদীর ওপর। এই লোকের কাছ থেকেই সে ফুলের রস থেকে গন্ধ সংগ্রহের প্রণালী শিখেছিলো। অষ্টাদশ শতকের ফ্রান্সের সমাজ, জীবনযাত্রা, সিটি মেয়র, পোপ এই বিষয়গুলো দারুণভাবে এসেছে মুভিটায়। মাছের বাজার, চামড়ার কারখানা, শতাব্দীপ্রাচীন নগর কাঠামো সবকিছু এত জীবন্ত করে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে যে, একশ’ বছর আগের ফ্রান্স হঠাৎ করে যেনো লাফিয়ে উঠে আসে চোখের সামনে। অসামান্য এক মুভি।
আর একটা কথা- মুভিতে একসাথে সর্বোচ্চ সংখ্যক মানুষকে নগ্ন দেখানো। ছবিটির লাস্ট সিকোয়েন্সে পারফিউমের সুঘ্রাণে পাগল হয়ে যাওয়া হাজার হাজার মানুষের সঙ্গমদৃশ্য।


২। ফরেস্ট গাম্প (Forrest Gump) পারে।চলচ্চিত্রটি নির্মান করা হয়েছে লেখক উন্সটম গ্রুমের ২২৮ পৃষ্ঠার উপন্যাস ফরেস্ট গাম্প বই থেকে। সমাজের খুব সাধারণ একটা বিষয়কে উপজীব্য করে গল্প গড়ে উঠেছে।একজন অটিস্টিক শিশু যে সমাজের জন্য পৃথিবীর জন্য অনেক কিছু করতে পারে তা একেবারে পরিচালক সবাইকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন। অতি সাধারণ এক মানুষ ফরেস্ট গাম্প। তার আইকিউ অন্য দশজনের তুলনায় কম। নিজের মা ছাড়া অন্য কাউকে সে জানে না। মায়ের দেখানো সহজ সরল সাজানো পথে জীবন সাজাতে চায় সে। আরেকজনকে সে পরম ও একমাত্র বন্ধু হিসেবে চেনে সে হলো জেনি। একসময় সেনাবাহিনীতে যোগ দেয় ফরেস্ট। তারপর বছরের পর বছর চলে যায়। একে একে ঘটনার জন্ম দেয় ফরেস্ট। কিন্তু কোন কিছুই ফরেস্টকে আলোড়িত করে না। আলোড়িত করে কেবল জেনি।
যাদের ভালবাসার মানুষটি তাকে ছেড়ে গেছে তারা এই চলচ্চিত্র দেখে নিজের ভালবাসার জোর বাড়াতে পারেন। সত্যিকারের ভালবাসা ফিরে আসে,ফিরে আসতে হয়।


৩। দ্য ডিক্টেটর (The Dictator) সম্পূর্ণ রাজনৈতিক ব্যঙ্গাত্মক চলচ্চিত্র। এই কমেডি মুভিটি দেখার পর আপনার মনে হবে- মরিতে চাহিনা আমি সুন্দর ভুবনে/ মুভি দেখিতে দেখিতে বাঁচিতে চাই।


৪। মিস্টার নোবডি (Mr. Nobody) জুড়ে এতো-এতো ফিজিক্সের ‘ভুতুড়ে’ ব্যাপারগুলোকে চিত্রায়িত করা হয়েছে যে, ফিজিক্স সম্পর্কে ভাল জ্ঞান না থাকলে দর্শকের কাছে এটিকে ‘ফালতু’ বলে মনে হবে ।

৫। হীরক রাজার দেশে (In the Kingdom of Diamonds) রুপকের আশ্রয় নিয়ে চলচ্চিত্রটিতে কিছু ধ্রুব সত্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এটি গুপী গাইন বাঘা বাইন সিরিজের একটি চলচ্চিত্র। এর একটি বিশেষ দিক হচ্ছে মূল শিল্পীদের সকল সংলাপ ছড়ার আকারে করা হয়েছে। তবে কেবল একটি চরিত্র ছড়ার ভাষায় কথা বলেননি। তিনি হলেন শিক্ষক। এ দ্বারা বোঝানো হয়েছে একমাত্র শিক্ষক মুক্ত চিন্তার অধিকারী, বাদবাকি সবার চিন্তাই নির্দিষ্ট পরিসরে আবদ্ধ।
এই সিনেমার অনেকগুলো গানের মধ্যে একটা গান ছিলো এক বাউলের , বাউল মেঠো পথে হেঁটে হেঁটে এক মনে গান গাইছিলো, সেই গান শুনে রাজার সেই বাউলকে ধরে নিয়ে আসে রাজ দরবারে। রাজা খুশি মনে বাউলের গান শুনতে চায় , বাউল রাজ দরবারে গান শুরু করে । গান শুনে রাজার চক্ষু চড়কগাছ! তখনই সেই বাউলকে মগজ ধোলাই করতে পাঠায় রাজ বিজ্ঞানী বর্ফি’র কাছে।


৬। সিটি লাইটস (City Lights) এই ছবিটি চার্লি চ্যাপলিন কাহিনী লেখা, পরিচালনা, প্রযোজনায় নির্মিত। মুভির কাহিনী এই রকম- একটি ভাস্কর্য উদ্বোধন অনুষ্ঠানের ভাস্কর্যের উন্মোচন করার পর দেখা যায় এক ভবঘুরে সেখানে শুয়ে আছে। পুলিশের তাড়া খেয়ে সে পালায় এবং এক অপূর্ব সুন্দরী মেয়ের দেখা পায় যে রাস্তার পাশে ফুল বিক্রি করছিল। সে তার পকেটের শেষ পয়সাটা দিয়ে ফুল কিনতে গিয়ে আবিষ্কার করে ফুলের চেয়েও অনেক বেশী সুন্দর এই ফুল বিক্রেতা মেয়েটি অন্ধ। ভবঘুরে সারাদিন মেয়েটির পাশে বসে থাকে যতক্ষণ পর্যন্ত-না মেয়েটি ফুল বিক্রি শেষ করে বাসায় চলে যায়। সন্ধ্যায় মেয়েটি চলে যাবার পর সে মেয়েটির কাছ থেকে কিনা ফুলটি নিয়ে এক ঘাটে বসে থাকে। এক অদ্ভুত মাতাল লোক আত্মহত্যার উদ্দেশ্যে নিজেকে ডুবিয়ে মারার জন্য পাথর আর রশি নিয়ে সেই ঘাটে এসে হাজির হয় ভবঘুরে তাকে বাঁচায়। মাতাল লোকটি আসলে অনেক বড়লোক এবং সে তার জীবন বাঁচানোয় ভবঘুরে লোকটাকে তার বন্ধু বানিয়ে তার প্রসাদে নিয়ে যায় ও মদ্যপান করে বন্ধুত্ব উৎযাপন করে। এই নতুন বন্ধুত্ব উৎযাপনের আনন্দ উৎসব চলে নাইট ক্লাব পর্যন্ত। সকালে ভবঘুরের মাতাল বন্ধু তাকে গাড়ি চড়িয়ে বাড়িতে নিয়ে যায়। ...
সর্বকালের সেরা রোমান্টিক মুভির তালিকায় এই মুভিটা ২য় স্থানে ছিল। অসাধারন একটা ছবি। প্রচণ্ড হাসির এই ছবির শেষ দৃশ্যে চোখে কিন্তু ঠিকিই পানি এসে যায়।


৭। এ বিউটিফুল মাইন্ড (A beautiful mind) সিলভিয়া নাসার উপন্যাস অবলম্বনে এ ছবি তৈরি হয়েছে। অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী জন ন্যাসের জীবনীই এ গল্পের ভিত্তি। গনিতের এর গোপন সুত্র বের করার পর এক গণিতজ্ঞের পুরোজীবনটাই এক দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়। প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটিতে আগমনের মাধ্যমে মুভিটির শুরু। রুমমেট সাহিত্যের ছাত্র চার্লস হারম্যান তার ভালো বন্ধুতে পরিণত হয়, অথচ তার সহপাঠীরা তাকে নিয়ে বেশ বিব্রতকর কিছু পরিবেশ সৃষ্টি করে। প্রকৃতপক্ষে ন্যাশ মানুষের চেয়ে সংখ্যাকে বেশি ভালো বুঝতে পারে আর এ কারণেই পানশালায় কোনো এক নারীকে দেখে তার প্রতি অনুরক্ত না হয়ে তিনি তার গাণিতিক অর্থনীতির থিওরি গভর্নিং ইকনোমিকসের ধারণা লাভ করেন।
আকাশের গায়ে নক্ষত্র দিয়ে রাসেল ক্র’এর ছবি আঁকবার মুহূর্তটি কখনো ভুলতে পারবো না ।


৮। অরফ্যান (Orphan) এক কথায় অসাধারন থ্রিলার ! অসাধারন ! এই মিস্টেরিয়াস মুভিটি প্রসঙ্গে আগে থেকে কিছু না জানাই ভাল । রহস্য আগেই ভাঙাটা ঠিক হবে না । যত দ্রুত সম্ভব দেখে ফেলুন !


৯। আ মোমেন্ট টু রিমেমবার (A moment to remember) কোরিয়ান রোম্যান্টিক মুভি। সরাসরি বুকে ধাক্কা লাগার মত ছবি। চমৎকার কাহিনী।

১০। স’ (Saw) 'SAW' মুভিটা দশ মিনিট দেখার পর,আমার দম বন্ধ হয়ে আসছিল। নিঃশ্বাস নিতে পারছিলাম না। কাটাকাটি, রক্তপাত সবমিলিয়ে ভয়াবহ অবস্থা। বাকি টুকু দেখার ইচ্ছা বা সাহস হয়নি।দশ মিনিট দেখেই- আমার অবস্থা কাহিল। তবে এই ছবির একটা ভালো দিক বলি- যদি মানুষকে বলা হয়- যদি তোমরা দুনিয়াতে খারাপ কাজ করো- তাহলে তোমাদের মৃত্যুর পর এইভাবে শাস্তি দেওয়া হবে । তাহলে খারাপ মানুষ গুলো সব ভালো হয়ে যাবে। 'SAW' সিরিজের মোট পাঁচ টা মুভি আছে।
সিনেমা শুরু হয় পানিপূর্ণ একটা বাথটবে ফটোগ্রাফার অ্যাডামের জ্ঞান ফিরে পাওয়ার মাধ্যমে।বাথটব থেকে উঠে অ্যাডাম আবিষ্কার করে যে, বন্ধ বাথরুমটাতে সে একা নেই। আরেকজন লোক আছে যার নাম ডাঃ লরেন্স গর্ডন। তাদের দুজনকেই পায়ে লোহার শিকল লাগানো অবস্থায় বাথরুমের দুই কোণে আটকে রাখা হয়েছে।......
এত ভয়াবহ অবস্থা তৈরি করে, মিডিয়াতে বহুল আলোচিত ভয়ংকর খুনী দ্যা জিগ-স কিলার; যে নিজ হাতে খুন করে না, বরং খুন করার পরিস্থিতি তৈরি করে। এই খুনী বিভিন্ন ধরনের অপরাধীদেরকে বন্দী করে তাদের উপর এক ধরনের পরীক্ষা চালায়। সে তাদেরকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কিছু ভয়ংকর কাজ করার নির্দেশ দেয়। মাথা ঠান্ডা রেখে বুদ্ধি খাটিয়ে সেগুলো ঠিকমতো করতে পারলে মুক্ত হয়ে বেরিয়ে আসা যায়। আর না পারলে নিশ্চিত মৃত্যু। তার মতে অধিকাংশ মানুষই বেঁচে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না। তাই সে এ ধরনের অকৃতজ্ঞদেরকে একটা পরীক্ষার সম্মুখীন করে, যেন যদি তারা বাঁচতে পারে তাহলে যেন সেই জীবনের জন্য কৃতজ্ঞতা অনুভব করে।
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×