১। শমী কায়সারকে আজীবন জাতীয় প্রেস ক্লাবে নিষিদ্ধ করা হোক...
২। শমী কায়সারের আচরণ অগ্রহণযোগ্য ও নিন্দনীয়।
৩। সাংবাদিকরা এমন কি হয়ে গেছে যে তাদের চোর হিসেবে সন্দেহ করা যাবে না! শমীরা ভালভাবে জানে বিবেক বিক্রি করা সাংবাদিক সম্প্রদায় টাকার জন্য সবকিছু করতে পারে।
৪। শহীদুল্লাহ্ কায়সারের মেয়ের কাছে এই আচরণ অত্যন্ত অনাকাঙ্ক্ষিত! উনাকে বয়কট করলাম!!
৫। নিজে ভালো থাকা এবং অপরকে ভালো রাখাই একজন সত্যিকারের মানুষের কাজ।
৬। অন্যদের মুখোশ খুলতে খুলতে যারা একদম ক্লান্ত তারা কি নিজের মেধাবী মুখোশটাকে একবারও খোলার চেষ্টা করেছেন?
সেই মুখোশের রঙিন আবরণগুলো খুলতে খুলতে নিজেই হারিয়ে যাবেন না তো?
৭। ধন্যবাদ, শমী কায়সার। কাকে চোর বলতে হয়, কাকে প্রকাশ্যে চোর বলেও পার পাওয়া যায়, অন্তত এটুকু তুমি জানো।
৮। মনে হয় মোবাইলে প্রভার মতোন ভিডিও ছিল, এজন্য উনি মোবাইলের জন্য অস্তির হয়ে উঠেছিলেন।
৯। অতি সাধারণ মানুষ কিছু হারাইলে জ্ঞান শূন্য হয়ে যাকে তাকে সন্দেহ.... এবং সে নিজে ও চারপাশের মানুষজন আর পরিবেশ অস্থির করে তোলে।
শমীও ঐ রকম অতি সাধারণ।
১০। প্রেসক্লাবে সত্যিকার সাংবাদিক যদি থাকতো দুয়েকজন, তাহলে বাঁ হাতের এক চড়ে ওই অভিনেত্রীর কয়েকটা দাত ফেলে দিতেন তারা। যেহেতু এমন কোনো খবর আমরা পাইনি, ফলে ধরে নিতেই পারি ওখানে সাংবাদিক বলে কেউ ছিলেন না।
১১। সব সাংবাদিকরাই সৎ সাহস রাখেন না। প্রতিবাদীর সংখ্যা হাতে গোনা কয়েকজনই হয়। জোড়ালো প্রতিবাদ হলেও হতে পারতো কিন্তু তা হয়নি।
১২। বুদ্ধিজীবীর কন্যার এত বুদ্ধি? ফোন চুরি গেছে বলে নিউজ কাভার করতে যাওয়া সাংবাদিকদের চোর সন্দেহে আটকে রাখে?
ছিঃ সে আবার এমপিও হতে চেয়েছে।
তীব্র নিন্দা জানাই।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১:১৮