নানান জায়গায় ঘুরাঘুরি করে একটা ছবি ব্লগ দেওয়ার জন্য ৩৩ টা ছবি তুলেছি। ৩৩ টা ছবি থেকে বাছাই করে ২০ টা ছবি সাজিয়ে একটা ছবি ব্লগ দিবো। সব ঠিকঠাক। অথচ এলোমেলো টিপাটিপি করতে গিয়ে মোবাইলের সমস্ত ছবি মুছে গেছে। সতেরো শো ছবি সব মুছে গেছে। মাই ব্যাড লাক। তারপর আবার ঢাকার পথে পথে, ঘুরে ঘুরে বেশ কিছু ছবি তুললাম। সেই ছবি গুলো দিয়ে আজকের পোষ্ট। তাছাড়া ভিপিএন দিয়ে সামু চালানো অনেক দিকদারি। একা একাই লগ আউট হয়ে যায়। অনেকবার করে বললেও বুঝে না, আই এম নট আ রোবট। এক পাতা আসার জন্য দশ বারের উপরে রিফ্রেশ দিতে হয়। এদিকে আমার নেট লাইন স্লো। মাঝে মাঝে মনে হয় এত কষ্ট করে সামু কিভাবে চালাবো। প্রতিদিন একই রকম অবস্থা। কবে যে সামু ঠিক হবে? দশ মিনিটের কাজ ভিপিএন দিয়ে আমার সময় লাগে এক দেড় ঘন্টা। যেম এই পোষ্ট টা তৈরি করতে আমার সময় লেগেছে দেড় ঘন্টা। অথচ দশ পনের মিনিট সময় লাগার কথা।
১।
এই সব মানব বন্ধন করে, কিছু উপকার কি পাওয়া যায়? অযথাই রাস্তায় যানজট সৃষ্টি করে।
২।
দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে চলে গেলেও, গনপরিবহনে কষ্টের শেষ নেই। সীমাহীন কষ্ট।
৩।
চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে। কোনো এক মেলায়।
৪।
এই শহর কি জঞ্জাল মুক্ত হবে? আসলে এই শহরের মানুষ গুলোই ভালো না।
৫।
এই সমস্ত দান বাক্সের টাকা দিয়ে কি হয়? কারা পায়? প্রচুর টাকা উঠে কিন্তু।
৬।
সেদিন কোনো কারন ছাড়াই। গুলিস্তান থেকে মাওয়া চলে গিয়েছিলাম। বাসের ভাড়া নিয়েছে ষাট টাকা। বাসের নাম- আরাম। ফেরার সময় যে বাসে ফিরেছি সে বাসের নাম টম টম।
৭।
ফুটপাতের দোকানও দরকার আছে। তা না হলে দরিদ্র মানূষেরা কেনাকাটা কোথায় করবে? এই দেশে তো দরিদ্র মানুষের সংখ্যাই বেশি।
৮।
এই ছবিটা এমনি এমনি দিলাম। এই ছবির একজন গলায় ফাঁস নিয়ে মরেছে।
৯।
এই পিচ্চি বলে, আমার ছবি তুলে দিন। দিলাম তুলে।
১০।
এই ছবিটা কয়েক বছর আগের তোলা। হাতের কাছে পেয়ে গেলাম।
১১।
স্যারকে নিশ্চয়ই চিনতে পারছেন। অনেক আগের ছবি। তখন আমি পত্রিকা অফিসে চাকরী করতাম ফোটোসাংবাদিক হিসেবে।
১২।
এমনি।
১৩।
সংসদ ভবনের সামনে। রাস্তার দুই পাশ লাল হয়ে যায়। দেখতে ভালো লাগে।
১৪।
একদিন সব ঝরে পড়ে। অবশ্য আবার নতুন পাতা গজায়।
১৫।
পোশাক শ্রমিক। মাথায় করে পিকআপ ভত্যানে তুলছে।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:৪৪