দুটি হাঁসের পিছনে একটি হাঁস, দুটি হাঁসের সামনে একটি হাঁস, এবং দুটি হাঁসের মাঝখানে একটি হাঁস। মোট ক’টি হাঁস রয়েছে?
১। লোকে যে কেন বসন্তের গুনগান করে বুঝতে পারি না।
কালিদাসও করেছিলেন। বসন্তের বিরুদ্ধে আমার কোনো নালিশ নেই। কিন্তু শরৎ সবার ঊর্ধ্বে। সারা বছর শরতের দেশ থাকলে আমি সেখনকার সিটিজেনশীপ নিয়ে নিতাম। হে প্রভু, আমি যেন শরতে মরি!
শরৎটাকে অনুভব করতে জানতে হয়। ঢাকায় প্রকৃতি নেই, তবু ভালো করে খেয়াল করে দেখো- আকাশ কী অলৌকিক নীল এবং রোদ কী স্বচ্ছ!! শরতে দারুন মোহময় সকাল অথবা বিকেলটা কোনো ফোটোগ্রাফার কি তার ক্যামেরায় বন্ধী করতে পারবে? কোনো ফোটোগ্রাফারের সাধ্য নেই তা ছবিতে ফুটিয়ে তোলার। কোনোও মহৎ শিল্পী পারবে না, কবিও পারবে না, কেউ পারবে না। এখন মনে হচ্ছে-পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় আটিস্ট হলো- প্রকৃতি।
২। ঢাকা চিড়িয়াখানা এত নোংরা কেন? খুব অপরিস্কার-অপরিচ্ছন্ন। সব গুলো পশু-পাখি মরা মরা অবস্থা। দর্শনার্থীদের আনন্দের বদলে মন খারাপ হয়ে যায়। প্রতিদিন দূরদূরান্ত থেকে অসংখ্য মানুষ আসে। সরকারকে বলতে চাই- পশু পাখির প্রতি যত্নবান হন। চিড়িয়াখানা উন্নতির জন্য খুব দ্রুত পদক্ষেপ নিন।
৩। ব্যক্তিত্বহীন হওয়ার অসুবিধে অনেক আছে, আবার সুবিধেও কি আর কিছু নেই! ব্যক্তিহীন মানুষদের সঙ্গ বেশির ভাগ মানুষই পছন্দ করে। কেননা, তারা সব কথাতেই সায় দেয়, অকারণে অন্যায্য প্রশংসা করে এবং হাবিজাবি কথাও মন দিয়ে শোনে। চালাক মানুষ গুলো নিজের ইচ্ছে মতো চালানোর জন্য এসব ব্যক্তিত্বহীন লোককে সব সময়েই সঙ্গী হিসেবে চায়। চালাক মানুষের সস্তা ইচ্ছা পূরণের সাহায্য করে বলেই কিছু দয়া ও দাক্ষিণ্য তারা পেয়ে থাকে।
৪। মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত আসামিকে ইলেক্ট্রিক্যাল চেয়ারে বসানোর পর সে পুলিশকে জিঞ্জাসা করলঃ স্যার, খুব বেশী কষ্ট হইব?
পুলিশঃ আরে না !! অল্প একটু।
কিছুক্ষণ পর আসামি মাগো বাবাগো বইলা চিল্লাইয়া উইঠা বললঃ স্যার এত গরম লাগে কেন, জ্বলতাছে, মনে হয় পুইড়া যাইতাছে...!
পুলিশঃ চুপ কইরা বইসা থাকেন, কারেন্ট নাই, চেয়ারের নীচে মোমবাতি দিয়া মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হইতাছে...!!!
৫। তিনটি তথ্যই সমান গুরুত্বপূর্ণ। বলতে হবে মেয়ে তিনটির বয়স কত...
১। তিন মেয়ের বয়সের গুনফল ৩৬।
২। বয়সের যোগফল বলে দিলেও বয়স বের করা যাবে না।
৩। সবচেয়ে বড় মেয়েটা কুকুর পুষতে পছন্দ করে?
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:২২