ছবিঃ আমার তোলা।
১। মানুষ যদি পরকালের শাস্তির কথা ভেবে নৈতিক হয়, সেই নৈতিকতার মধ্যে মহত্ব কোথায়?
২। 'পৃথু ঘোষ চেয়েছিল, বড় বাঘের মতো বাচঁবে। বড় বাঘের যেমন হতে হয় না কারও উপর নির্ভরশীল না নারী, না সংসার, না গৃহ, না সমাজ সেভাবেই বাচঁবে সে, স্বরাট, স্বয়ম্ভর হয়ে। তার বন্ধু ছিল তথাকথিত সমাজের অপাংতেয়রা। পৃথু ঘোষ বিশ্বাস করত, এই পৃথিবীতে এক নতুন ধর্মের দিন সমাসন্ন। সে ধর্মে সমান মান-মর্যাদা এবং সুখ-স্বাধীনতা পাবে প্রতিটি নারী-পুরুষ।'
প্রশ্নঃ উপন্যাসটির নাম বলুন?
৩। পাহাড়ে ওঠার অর্থ হলো তুমি যাতে পৃথিবীটাকে দেখতে পারো। এর অর্থ এই নয় যে পৃথিবী তোমায় দেখবে।
৪। আমার আবেদন- পদ্মা সেতুর নাম যেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামেই হয়।
প্রধানমন্ত্রী যদি সেতুটির ব্যাপারে আন্তরিকতা না দেখাতেন তাহলে তো এই সেতু নির্মান সম্ভব ছিল না।
সবচেয়ে বড় কথা- প্রধানমন্ত্রীর বিকল্প আর কেউ নেই।
৫। পাকিস্তান আমলে, পরাধীনতার সময়ে রবীন্দ্রনাথকে অস্বীকার করার নানা চেষ্টা হয়েছে; কিন্তু তাঁকে আমাদের জীবন থেকে মুছে ফেলা যায়নি। রবীন্দ্রনাথ সব সময় আমাদের ছুঁয়ে আছেন তাঁর অসাধারণ সৃজনশীলতা দিয়ে। তাঁকে অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। তাঁকে মুছে ফেলার সব চেষ্টা তাই ব্যর্থ হয়ে গেছে। এই অপচেষ্টা যাঁরা করেছিলেন ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে তাঁরা নিক্ষিপ্ত; কিন্তু রবীন্দ্রনাথ আজও ভাস্বর আমাদের সবার কাছে। রবীন্দ্রনাথ নিজেও লিখেছেন, 'আসব যাব চিরদিনের এই আমি।
৬।“৭১-এর সকালে তেজগাঁওয়ে নিজেদের বারান্দায় দাঁড়িয়ে এক শিশু বাংলাদেশের পতাকা উড়িয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেয়। রাস্তায় টহলরত পাকিবাহিনী এই স্লোগান শুনে সাথে সাথে ছেলেটির বাসার মধ্যে ঢুকে যায় এবং পতাকার লাঠিটি তার মাথার তালুতে সজোরে সেঁধিয়ে দেয়। এরপর বাসায় অবস্থানরত ছেলেটির বাবা ও দাদাকে দড়ি দিয়ে বেঁধে তাদের সামনেই মা ও দাদীকে উপর্যুপরি ধর্ষণ করে। ধর্ষণ শেষে হতভাগ্য দাদা ও বাবাকে ব্রাশ ফায়ারে হত্যা করে রেখে চলে যায়।”
(যুদ্ধাপরাধ গণহত্যা ও বিচারের অন্বেষণ, ডা. এম এ হাসান, পৃষ্ঠা ৯)
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৪৫